সংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, ইপিএফের তথ্য তুলে ধরে বোঝাতে মরিয়া মোদি সরকার
বিভিন্ন রাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভা নির্বাচন প্রায় দোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে। চলতি বছরের শেষেই ভোট হবে বিহারে। আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গ, অসম, কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরির মতো একাধিক রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন।

বর্তমান ওয়েবডেস্ক
এপ্রিল ২৩, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: বিভিন্ন রাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভা নির্বাচন প্রায় দোরগোড়ায় কড়া নাড়ছে। চলতি বছরের শেষেই ভোট হবে বিহারে। আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গ, অসম, কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরির মতো একাধিক রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিজেপি তথা গেরুয়া শিবিরের কাছে অগ্নিপরীক্ষা। এহেন নির্বাচনী পরিস্থিতিতে মোদি সরকার এটি বোঝাতে মরিয়া হয়েছে যে, দেশজুড়ে কর্মসংস্থান কমেনি। বরং তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ, রাজ্যে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি তথা গেরুয়া শিবিরের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার হতে চলেছে কর্মসংস্থান ইস্যুই। কারণ দীর্ঘদিন ধরেই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বেকারত্ব ইস্যুতে রীতিমতো সরব হয়েছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনগুলিতে কর্মসংস্থানের এজেন্ডা বিরোধীদের অন্যতম রাজনৈতিক হাতিয়ার হতে চলেছে। এই প্রেক্ষিতে শ্রমমন্ত্রকের আওতাধীন কর্মচারী ভবিষ্যনিধি সংগঠনের (ইপিএফও) পে-রোল ডেটা খড়কুটোর মতো আঁকড়ে ধরতে মরিয়া মোদি সরকার।
দেশের বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা-প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরাই শর্তসাপেক্ষে ইপিএফ গ্রাহক হতে পারেন। ফলে কর্মী পিএফে (ইপিএফ) সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধির অর্থ, দেশের বেসরকারি সংগঠিত ক্ষেত্রে ক্রমশ কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। অন্তত এমনই ব্যাখ্যা কেন্দ্রীয় সরকারের। সেইমতোই সোমবার শ্রমমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে সারা দেশে মোট ইপিএফ গ্রাহকের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ১০ হাজার। এর মধ্যে শুধুমাত্র নতুন ইপিএফ গ্রাহকের সংখ্যাই হল ৭ লক্ষ ৩৯ হাজার। তরুণ-তরুণীদের মধ্যে যে কাজের সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে, তা বোঝাতেও মরিয়া হয়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।
শ্রমমন্ত্রক জানিয়েছে যে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ইপিএফওর পে-রোল ডেটা অনুসারে ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সি ৪ লক্ষ ২৭ হাজার নতুন গ্রাহক পিএফের আওতায় এসেছেন। ইপিএফে নতুন মহিলা গ্রাহকের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮ হাজার। এমনকী যাঁরা ইতিপূর্বে ইপিএফওর আওতার বাইরে চলে গিয়েছিলেন, তাঁদেরও একটি বড় অংশ পুনরায় কর্মী পিএফের গ্রাহক হয়েছেন বলে এদিন জানিয়েছে শ্রমমন্ত্রক। ফেব্রুয়ারি মাসের হিসেবে সংখ্যাটি প্রায় ১৩ লক্ষ ১৮ হাজার। মন্ত্রকের হিসেব অনুসারে, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইপিএফের সদস্য সংখ্যা যা ছিল, এই বছর সংশ্লিষ্ট মাসে তা গতবারের তুলনায় চার শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবথেকে বেশি ইপিএফ গ্রাহক যুক্ত হয়েছেন মহারাষ্ট্রে। ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকেই এভাবে পে-রোল ডেটা প্রকাশ করছে ইপিএফও।
related_post
অমৃত কথা
-
ইঁদুর (১৯/০৫/২৫)
- post_by বর্তমান
- মে 19, 2025
এখনকার দর
-
নিফটি ব্যাঙ্ক (২০/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 19, 2025
-
নিফটি ৫০ (২০/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 19, 2025
-
ইউরো (১৮/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 18, 2025
-
পাউন্ড (১৮/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 18, 2025
-
ডলার (১৮/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 18, 2025
-
সোনার দাম (১৮/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 18, 2025
-
রুপোর দাম (১৮/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 18, 2025