রবিবার, 13 জুলাই 2025
Logo
  • রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

৩৭ বছর আগেও বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী আমেদাবাদ

 ১৯৮৮ সালেও বড়সড় বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী ছিল গুজরাতের রাজধানী আমেদাবাদ শহর। অভিশপ্ত ওই বিমানে ১৩৫ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে মাত্র দু’জন প্রাণে বেঁচেছিলেন।

৩৭ বছর আগেও বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী আমেদাবাদ

আমেদাবাদ: ১৯৮৮ সালেও বড়সড় বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী ছিল গুজরাতের রাজধানী আমেদাবাদ শহর। অভিশপ্ত ওই বিমানে ১৩৫ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে মাত্র দু’জন প্রাণে বেঁচেছিলেন। জানা গিয়েছে, সেবছরের ১৯ অক্টোবর এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৩৭-২০০ বিমানটি মুম্বই থেকে উড়ান শুরু করেছিল। সিটের অনুপাতে বেশ কম ছিল যাত্রী সংখ্যা। তাই নির্ধারিত সময়ের প্রায় ২০ মিনিট দেরিতে সকাল ৬টা ৫ মিনিটে সেটি যাত্রা শুরু করে। কিন্তু, ৬টা ৫৩ মিনিট নাগাদ বিমানটি দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। আমেদাবাদের কাছে চিলোদা কোটারপুর গ্রামে সেটি ভেঙে পড়ে। সেই সময় রানওয়ের থেকে দূরত্ব ছিল মাত্র আড়াই কিলোমিটার। 
 দুর্ঘটনার মুহূর্তে বিমানে ১২৯ জন যাত্রী ও ৬ জন ক্রু ছিলেন। প্রাণে বাঁচেন মাত্র দু’জন। গুজরাত বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন উপাচার্য বিনোদ ত্রিপাঠী ও শিল্পপতি অশোক আগরওয়াল। বেশ কয়েক বছর পর ত্রিপাঠীর স্বাভাবিক মৃত্যু হয়। কিন্তু, আমেদাবাদের একটি ফ্ল্যাট থেকে রহস্যজনকভাবে উদ্ধার হয় আগরওয়ালের পচাগলা দেহ।

রাশিফল