Bartaman Patrika
অক্ষয় তৃতীয়া ১৪৩১
 

অক্ষয় তৃতীয়ায় আবির্ভূত হন ভগবান পরশুরাম
অরুণাভ দত্ত

একবার মর্ত্যলোকে ভারী গোল বেঁধে গেল। তখন সমাজ চার বর্ণে বিভক্ত—ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র। ব্রাহ্মণরাই সমাজের মাথা। কীসে মানুষের কল্যাণ হবে, দিবানিশি সেই চিন্তাতেই ব্রাহ্মণরা মগ্ন। সেই সময় হয়েছিল কী, ক্ষত্রিয়রা ঐশ্বর্যের গৌরবে খুব অহঙ্কারী হয়ে পড়ল। তাঁরা ধর্ম, বেদ, ব্রাহ্মণ কিছুই আর মানছিল না। ক্ষত্রিয়দের দেখাদেখি সকলেই ধর্মবিমুখ হয়ে পড়ল। পৃথিবী থেকে তখন আর্যধর্ম, বেদাচার লোপ পেতে বসেছে। সমাজে সৎ থাকা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। চতুর্দিকে অশান্তির আবহ। তখন ধর্মের পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও অধার্মিক ক্ষত্রিয়দের বিনাশের জন্য ভগবান ‘পরশুরাম’ রূপে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হলেন।
ঋষি জমদগ্নি ছিলেন ধনুর্বেদ ও অস্ত্রবিদ্যায় সুনিপুণ। তাঁর স্ত্রী রেণুকা। রেণুকার গর্ভে জমদগ্নির পঞ্চপুত্র জন্মগ্রহণ করেন। তাঁদের কনিষ্ঠ পুত্রের নাম ‘রাম’। উত্তরকালে তিনিই পরশুরাম । ভৃগুবংশে জন্মেছিলেন বলে তিনি ‘ভার্গব’ এবং জমদগ্নির পুত্র বলে ‘জামদগ্ন্য’ নামেও খ্যাত । পরশুরাম শ্রীবিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার। আবার শ্রীমদ্ভাগবতে বলা আছে—
অবতারে ষোড়শমে পশ্যন্‌ ব্রহ্মদ্রুহো নৃপান্‌।
ত্রিঃ সপ্তকৃত্বঃ কুপিতো নিঃক্ষত্রামকরোন্মহীম্‌।। 
(শ্রীমদ্ভাগবত - ১/৩/২০)
অর্থাৎ ‘ভগবান ষোড়শ অবতারে রাজগণকে ব্রাহ্মণদ্বেষী দেখে কুপিত হয়ে পৃথিবীকে একুশবার ক্ষত্রিয়শূন্য করেছিলেন।’
ছোটবেলা থেকেই শাস্ত্রপাঠ, তপস্যার চেয়ে ধনুর্বিদ্যায় রামের আগ্রহ ছিল বেশি। শাস্ত্রপাঠ শেষ হলে রাম কঠোর তপস্যার দ্বারা মহাদেবকে তুষ্ট করে মহাদেবের কাছ থেকে ইচ্ছামৃত্যুর বর পেলেন। সেইসঙ্গে একটি দিব্য পরশু বা কুঠার। শিবের দেওয়া এই পরশু দিয়েই তিনি একুশবার পৃথিবী ক্ষত্রিয়শূন্য করেছেন, তাই তিনি পরশুরাম নামে খ্যাত। 
একবার তাঁর জননী রেণুকা গঙ্গায় জল আনতে গিয়ে গন্ধর্বরাজ চিত্ররথকে দেখে মোহিত হয়ে গেলেন। অন্যদিকে জমদগ্নি তাঁর আশ্রমে হোমের আয়োজন করে রেণুকার অপেক্ষায় বসে আছেন। অনেকক্ষণ পর রেণুকার হুঁশ ফিরলে মনে পড়ল সে কথা। তিনি স্বামীর ভয়ে ভীত হয়ে জল নিয়ে তাড়াতাড়ি আশ্রমে ফিরে এলেন। ততক্ষণে জমদগ্নি যোগবলে জেনে গিয়েছেন আসল ঘটনা। তিনি ক্রোধে জ্বলে উঠলেন। পত্নীকে ভর্ৎসনা করলেন এবং নিজের চার পুত্রকে একে একে আদেশ দিলেন, ‘এই পাপিষ্ঠাকে এখনই হত্যা করো!’ কিন্তু কোনও পুত্রই জমদগ্নির আদেশ পালন করলেন না। জমদগ্নি আরও রেগে গিয়ে পুত্রদের অভিশাপ দিলেন, ‘তোমরা পশু-পাখির মতো জড়বুদ্ধিসম্পন্ন হয়ে যাবে!’ 
এমন সময় পরশুরাম আশ্রমে ফিরলেন এবং পিতার এক কথাতেই নির্দ্বিধায় কুঠারের আঘাতে মাতার শিরশ্ছেদ করলেন। জমদগ্নি প্রসন্ন হয়ে পুত্রকে বললেন, ‘কী বর চাও?’ পরশুরাম পিতার কাছে প্রার্থনা করলেন—(১) জমদগ্নির তপঃপ্রভাবে মাতা রেণুকা যেন পুনর্জীবন লাভ করেন, (২) তাঁকে হত্যা করার ঘটনা যেন রেণুকার মনে না থাকে, (৩) মাতৃহত্যার পাপ যেন পরশুরামকে স্পর্শ না করে এবং তাঁর ভ্রাতারাও যেন তাঁদের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে পান, (৪) যুদ্ধে আমি (পরশুরাম) যেন অজেয় হই এবং (৫) দীর্ঘায়ু লাভ করি। জমদগ্নি তৎক্ষণাৎ পরশুরামকে বর দিলেন। জীবন ফিরে পেলেন রেণুকা। বিচক্ষণ পরশুরাম তাঁর পিতার আশ্চর্য ক্ষমতা আছে জেনেই নিজের জননীকে বধ করেছিলেন।    হৈহয় বংশের অত্যাচারী রাজা ছিলেন কার্তবীর্যার্জুন। নর্মদার তীরে মাহিষ্মতী নগরী ছিল তাঁর রাজধানী। নারায়ণের অংশাবতার ঋষি দত্তাত্রেয়র বরে কার্তবীর্য হাজারখানা হাত পেয়েছিলেন। কার্তবীর্য একদিন মৃগয়ার জন্য নির্জন বনে ভ্রমণ করতে করতে সহসা জমদগ্নির আশ্রমে প্রবেশ করলেন। তখন জমদগ্নির পুত্রেরা কেউ আশ্রমে নেই। রাজা হঠাৎ সৈন্য-সামন্তদের নিয়ে চলে এসেছেন। এক পর্ণকুটিরবাসী ব্রাহ্মণের পক্ষে অল্প সময়ের মধ্যে এত লোকজনের খাবারের বন্দোবস্ত করা বেশ কঠিন। কিন্তু কার্তবীর্য অবাক হয়ে দেখেন যে, জমদগ্নি তাঁদের সকলের জন্য খাওয়া-দাওয়ার সুন্দর বন্দোবস্ত করে ফেলেছেন। কার্তবীর্য জানতে পারলেন যে, জমদগ্নির কাছে এক আশ্চর্য কামধেনু আছে। তার আশ্চর্য ক্ষমতার জোরেই জমদগ্নি নিমেষের মধ্যে এই আয়োজন করতে পেরেছেন।    
রাজা দেখলেন, জমদগ্নির ঘরে যে ধন আছে, তার ঘরে সে ধন নেই। সুতরাং রাজা সেই কামধেনুটি চেয়ে বসলেন। জমদগ্নি ধেনু দিতে নারাজ। তখন দুষ্ট রাজার নির্দেশে তার অনুচরেরা ধেনুটিকে টানতে টানতে আশ্রম থেকে নিয়ে গেল। পরশুরাম আশ্রমে ফিরে সব শুনে ক্রোধে ফুঁসে উঠলেন এবং কুঠার হাতে বেরিয়ে পড়লেন ধেনু ফিরিয়ে আনতে। 
রাজা তখন মাহিষ্মতী পুরীতে প্রবেশ করছেন। হঠাৎ দেখেন মৃগচর্মপরিহিত, জটাধারী, ধনুক, বাণ ও কুঠারধারী এবং সূর্যের মতো তেজস্বী পরশুরাম আসছেন। তাঁর রুদ্রমূর্তি দেখে কার্তবীর্য ভয় পেয়ে গেলেন। তাঁর আদেশে হাতি, ঘোড়া, রথে চড়ে, অতি ভয়ঙ্কর অস্ত্র নিয়ে সপ্তদশ অক্ষৌহিনী সেনা পরশুরামের সঙ্গে যুদ্ধ করতে এল। পরশুরাম অবলীলায় সপ্তদশ অক্ষৌহিনী সেনা নিশ্চিহ্ন করে দিলেন। পরশুরাম মহাবেগে কুঠারের আঘাত করতে করতে যুদ্ধক্ষেত্রে যে যে জায়গায় যাচ্ছিলেন, সেইসব জায়গায় শত্রুসৈন্যদের সারথি, হাতি, ঘোড়ার মৃতদেহ এবং সৈন্যদের ছিন্ন হাত, পা, মুণ্ড জমা হচ্ছিল। 
চতুর্দিকে ছড়িয়ে আছে সৈন্যদের ছিন্নভিন্ন দেহ, দিকে দিকে শুধু রক্তের স্রোত বইছে, আর সেই মরণভূমিতে অক্ষত কেবল রুদ্রমূর্তি পরশুধারী রাম। সহস্রবাহু কার্তবীর্য ক্রুদ্ধ সর্পের মতো ফুঁসতে ফুঁসতে পরশুরামের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লেন। পরশুরাম কুঠারের আঘাতে কার্তবীর্যের সহস্র বাহু ছেদন করে, শেষে তাঁর মুণ্ডটিও কেটে ফেললেন। কার্তবীর্যের দশ হাজার পুত্র ভয়ে পালিয়ে গেল।
কামধেনু নিয়ে আশ্রমে ফিরলেন পরশুরাম। তার পর পিতার আদেশে রাজার হত্যার প্রায়শ্চিত্ত করতে তীর্থে তীর্থে ভ্রমণও করলেন। অন্যদিকে কার্তবীর্যের পুত্রেরা প্রতিহিংসার আগুনে জ্বলছে। একদিন পরশুরামের অনুপস্থিতিতে তারা আশ্রমে গিয়ে জমদগ্নিকে নৃশংস ভাবে হত্যা করল। রেণুকা বুক চাপড়ে কাঁদছেন। দূর থেকে মায়ের কান্না শুনতে পেয়ে আশ্রমে ছুটে এলেন পরশুরাম। তার পর ক্রন্দনরত জননী ও পিতার মৃতদেহের সামনে দাঁড়িয়ে পরশুরাম প্রতিজ্ঞা করলেন, সমস্ত অনাচারী ক্ষত্রিয়দের তিনি পৃথিবী থেকে মুছে ফেলবেন। 
অগ্নিমূর্তি পরশুরাম মাহিষ্মতীতে গিয়ে কার্তবীর্যের পুত্রদের বধ করে তাদের ছিন্ন মুণ্ড দিয়ে একটা বিশাল পর্বত তৈরি করলেন। এইভাবে পিতার বধকে নিমিত্ত করে পরশুরাম পৃথিবীকে একুশবার ক্ষত্রিয়শূন্য করে স্যমন্তপঞ্চক ক্ষেত্রে দুষ্ট ক্ষত্রিয়দের রক্তে পরিপূর্ণ নয়টি হ্রদ তৈরি করেছিলেন। তিনি হয়তো আরও ক্ষত্রিয়নিধন করতেন, কিন্তু তাঁর পিতামহ ঋচীকের অনুরোধে অবশেষে ক্ষান্ত হলেন। পরশুরাম ক্ষত্রিয়নিধনের প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ এক মহাযজ্ঞের আয়োজন করেন। সেই যজ্ঞে তিনি ঋষিদের হাতে পৃথিবী শাসনের ভার দিয়ে ভারতবর্ষ ত্যাগ করে ভারতসাগরে মহেন্দ্রপর্বত নামক এক দ্বীপে গিয়ে কঠোর তপস্যায় মগ্ন হন।
কথিত আছে, অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্যলগ্নেই পরশুরাম পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাই এই দিনটি পরশুরাম জয়ন্তী নামেও খ্যাত। তিনি পুরাণের সাতজন চিরঞ্জীবীদের অন্যতম। পরশুরাম ছিলেন মহাভারতের ভীষ্ম, দ্রোণ, কর্ণের অস্ত্রগুরু। ভীষ্মের সঙ্গে ভয়ানক যুদ্ধেও লিপ্ত হয়েছেন পরশুরাম। রামায়ণে আছে, শ্রীরাম হরধনু ভঙ্গ করে জানকীকে বিবাহ করে মিথিলা থেকে অযোধ্যায় ফিরছেন। পথে তাঁর দেখা হয় পরশুরামের সঙ্গে। রঘুবীর পরশুরামের বৈষ্ণবধনু ভঙ্গ করে পরশুরামের তেজ নিজের দেহে নিয়ে নেন।
ভাগবতে আছে, চিরজীবী পরশুরাম আগামী মন্বন্তরে সপ্তর্ষিমণ্ডলে থেকে বেদ প্রবর্তন করবেন। এমনকী তিনি আজও মহেন্দ্র পর্বতেই অবস্থান করছেন। সেখানে সিদ্ধ, গন্ধর্ব ও চারণগণ মধুরস্বরে তাঁর বিচিত্র লীলা কীর্তন করছেন। তবে এমন দিনও আসবে, যেদিন পরশুরাম আবার ফিরে আসবেন। যখন কলিযুগের শেষে শম্ভল গ্রামের বিষ্ণুযশ নামক এক ব্রাহ্মণের গৃহে শ্রীহরির দশম অবতার কল্কিদেব আবির্ভূত হবেন, তখন চিরঞ্জীবী পরশুরাম মহেন্দ্র পর্বত থেকে ফিরে আসবেন কল্কিদেবকে অস্ত্রচালনা শেখাতে।
তথ্যসূত্রঃ
শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরাণ, পৌরাণিক অভিধান—সুধীরচন্দ্র সরকার সংকলিত, দশাবতার চরিত—শ্রীইন্দ্রদয়াল ভট্টাচার্য
ছবি: সুব্রত মাজী 
10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়ার অনন্ত মাহাত্ম্য
সুমন গুপ্ত

কৌরবদের সঙ্গে দ্যূতক্রীড়ায় ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির পরাভূত। শেষে কী যে মতিভ্রম হল তাঁর, দ্রৌপদীকেও পণ রাখলেন! দ্রৌপদীপণেও ধর্মরাজের পরাজয় হল। দুরাত্মা দুর্মতি দুঃশাসন পাঞ্চালির দীর্ঘ কেশাকর্ষণপূর্বক সভাসমীপে আনয়ন করল। বিশদ

10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়া ও শ্রীকৃষ্ণ
সমুদ্র বসু

 

অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে যা কিছু করা হয় তা অক্ষয় হয়ে থাকে বলে জনমানসে বিশ্বাস। শ্রীকৃষ্ণকে জড়িয়ে মহাভারতে এই তিথিতে ঘটেছিল একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কী সেই ঘটনাবলি? মহাভারতে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ এক নির্মম ছবি। বিশদ

10th  May, 2024
কী কিনবেন অক্ষয় তৃতীয়ায়?
সুনীতি বন্দ্যোপাধ্যায় 

বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি অক্ষয় অর্থাৎ যা অবিনশ্বর অর্থাৎ ক্ষয় নেই। ১৪৩১ সনের অক্ষয় তৃতীয়া বৈশাখ মাসে ২৭ তারিখে ও ইংরেজি ২০২৪ সালের ১০ মে শুক্রবার। বিশদ

10th  May, 2024
তেলিনীপাড়ার অন্নপূর্ণার রথ
অরুণ মুখোপাধ্যায়

রথ হয় জানি আষাঢ় মাসে। কিন্তু অক্ষয় তৃতীয়ায় রথ? হ্যাঁ। হুগলির ভদ্রেশ্বরের তেলিনীপাড়ায় জমিদার বৈদ্যনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠিত দেবী অন্নপূর্ণা মন্দিরের রথ চলে পুণ্য অক্ষয় তৃতীয়ায়।  বিশদ

10th  May, 2024
স্ক্রিন টেস্ট
পার্থ দে

মহারানি স্বর্ণকুমারী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা যোগমায়া চক্রবর্তীকে ইস্কুলের মেয়েরা আড়ালে ‘কেঁদো বাঘ’ বলে ডাকে। তাঁর দু-মণি শরীরের জন্য ‘কেঁদো’ বলে। আর হেডমিস্ট্রেসকে ‘বাঘ’ কেন বলে আশা করি সেটা বলে দিতে হবে না! বিশদ

10th  May, 2024
একনজরে
রবিবার পুরুলিয়া শহরে কার্যত জনজোয়ারে ভাসলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রোড শো চলার মাঝেই কোথাও রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট মেয়েকে আদর করলেন, কোথাও আবার বৃদ্ধাকে ...

বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও এক নার্সকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়েছিলেন। প্রথমে সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু পরে বিয়ের জন্য জোর দিতে থাকেন শালু তিওয়ারি নামে ওই নার্স। ...

লোকাল ট্রেনে বিনা টিকিটে সফর করার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। প্রযুক্তির যুগে কাউন্টারের দীর্ঘ লাইন এড়িয়ে মোবাইল কিংবা বিকল্প উপায়ে ট্রেনের টিকিট কাটার সুযোগ রয়েছে। ...

কাঁটাতার দিয়েও থামানো যাচ্ছে না। পাচার রুখতে হিলি সীমান্তের একাধিক এলাকায় কাঁটাতারের উপর প্রায় ৩০ ফুট উচ্চতার জাল লাগাল বিএসএফ। পাচারকারীরা কৌশল বদলে হিলি সীমান্তে কাঁটাতারের ওপারে পাচার সামগ্রী  ছুড়ে দেয় ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস
১৪৯৮ - ভাস্কো ডা গামা প্রথম ইউরোপীয়, যিনি আজকের দিনে জলপথে ভারতের কালিকট বন্দরে উপস্থিত হন
১৫০৬- ক্রিস্টোফার কলম্বাসের মৃত্যু
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে। প্রকাশক ছিলেন থমাস থর্প
১৮৫৪ - বিশিষ্ট বাঙালি ব্যবসায়ী,সমাজসেবী ও দানবীর মতিলাল শীলের মৃত্যু
১৮৬৭ - মহারানি ভিক্টোরিয়া আজকের দিনে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে রয়াল অ্যালবার্ট হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৩২- স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপিনচন্দ্র পালের মৃত্যু
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা ‍যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক পাড়ি দেন
১৯৪৭ - বিশিষ্ট কবি প্রবন্ধকার ও শিশুসাহিত্যিক প্যারীমোহন সেনগুপ্তর মৃত্যু
১৯৫২ – প্রাক্তন ক্যামেরুনিয়ান ফুটবলার রজার মিল্লার জন্ম
১৯৭৪ - চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক ও অভিনেতা শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে
১৯৮৬ - বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রক সংস্থা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি প্রতিষ্ঠিত
২০১৯ - বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক ও অনুবাদক অদ্রীশ বর্ধনের মৃত্যু
২০১৯ -  লেখক, ঔপন্যাসিক ও অনুবাদক অদ্রীশ বর্ধনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৩ টাকা ৮৪.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৩ টাকা ১০৭.৭১ টাকা
ইউরো ৮৯.২৯ টাকা ৯২.৪৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
19th  May, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম)  
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম)  
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম)  
রূপার বাট (প্রতি কেজি)  
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি)  
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

দৃকসিদ্ধ: ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, সোমবার, ২০ মে, ২০২৪। দ্বাদশী ২২/৩৩ দিবা ৩/৫৯। চিত্রা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৪/৫৮/২৩, সূর্যাস্ত ৬/৭/৫৩। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৯ গতে ১০/১৪ মধ্যে। রাত্রি ৯/১ গতে ১১/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১/২১ গতে ২/৪৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৩/৩২ গতে ৪/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৬ মধ্যে পুনঃ ২/৫১ গতে ৪/৩০ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১২ গতে ১১/৩৩ মধ্যে।   
৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, সোমবার, ২০ মে, ২০২৪। দ্বাদশী দিবা ৩/১৭। চিত্রা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৪/৫৮, সূর্যাস্ত ৬/১০। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩০ গতে ১০/১৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৮ গতে ১১/৫৮ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৩/৩০ গতে ৪/১২ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৬ মধ্যে ও ২/৫২ গতে ৪/৩১ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৩ গতে ১১/৩৪ মধ্যে।
১১ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফায় কোন রাজ্যে কত শতাংশ ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফায় আজ, সোমবার পশ্চিমবঙ্গের ৭টি কেন্দ্র সহ ...বিশদ

08:22:49 PM

শ্রীরামপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
ভরসন্ধ্যায় শ্রীরামপুরের পিয়ারাপুর এলাকার একটি স্টকহাউসে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল। ...বিশদ

07:56:49 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(পঞ্চম দফা): বিকাল ৫টা পর্যন্ত কোন রাজ্যে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণপর্ব চলছে। আজ, সোমবার পশ্চিমবঙ্গের ৭টি ...বিশদ

06:30:00 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(পঞ্চম দফা): বিকাল ৫টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে কোথায় কত ভোট
লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণপর্ব চলছে। গোটা দেশের একাধিক রাজ্যের ...বিশদ

06:20:00 PM

কল্যাণীর গয়েশপুরে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের উপর কেন্দ্রীয়বাহিনীর বিরুদ্ধে লাঠিচার্জ করার অভিযোগ

05:35:00 PM

মোদি আপনাদের উন্নয়নে দিন-রাত কাজ করে: মোদি

04:57:00 PM