কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
প্রথমে বলিউডের জন্যই এই চিত্রনাট্য তৈরি করেছিলেন ভাস্কর। কীভাবে সেখানে যুক্ত হলেন দেব? ‘সৃজিতের মাধ্যমে আমার দেবের সঙ্গে আলাপ হয়। সৃজিতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের পরিচয় ছিল। একটা সময় একটি ইংরেজি পোর্টালে সিনেমার সমালোচনা লিখতাম। সৃজিতের ছবির সমালোচনাও করেছি। ও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে চেয়েছিল কোন জিনিসগুলো ভালো লাগছে না। ধীরে ধীরে আমাদের বন্ধুত্ব হয়’, বললেন তিনি। একসময়ের পেশাদার সিনেমা সমালোচক ভাস্কর কি ‘টেক্কা’র রিভিউ দিলেন? প্রশ্ন শুনে হেসে বললেন, ‘ছবি হিসেবে ‘টেক্কা’ ভালো লেগেছে। প্রথমার্ধের গতি মন্থর। এটা আমার মনে হয় সম্পাদনার বিষয়। আর একটা কথা বলতে চাই। ট্রেলারে একটু বেশিই দেখিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বরং টিজার আমার বেশি ভালো লেগেছিল।’
ভাস্কর কেরিয়ার শুরু করেন অনুবাদের কাজ দিয়ে। ধীরে ধীরে পাঁচটি উপন্যাস লিখে ফেলেছেন। টলিউডের পর এবার বলিউডেও তাঁর গল্প নিয়ে কাজ হচ্ছে। ভাস্কর বলেন, ‘আমার একটা গোয়েন্দা চরিত্র রয়েছে। জনার্দন মাইতি এবং তার সহকারী প্রকাশ রায়। এছাড়া আরও একটি উপন্যাস রয়েছে ‘পতঙ্গ’। ওটা বিক্রি হয়ে গিয়েছে। সিনেমা হবে। একটা সময় ইরফান খানের করার কথা ছিল। এখন নতুন করে কাস্টিং খোঁজা হচ্ছে। আর জনার্দন মাইতির একটা উপন্যাস বিক্রি হয়েছে। সেটা নিয়েও সিনেমা হবে।’