কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছেন অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষিকা ত্রিনয়নী সাহা কুণ্ডু। তাঁর সাফাই, ওই ছাত্রী তার জুতোয় মল লেগে থাকা অবস্থায় আমার জুতোয় পা দেয়। আমার পক্ষে সেটা পরিষ্কার করা সম্ভব ছিল না। তাই বলেছিলাম, ওর সঙ্গে আমার জুতোটাও ধুয়ে নিতে। জল দিয়ে ধোয়ার পর সাবান গুঁড়ো দিয়ে ধুতে বলেছিলাম। রাগ করে বা অন্য কিছু ভেবে করিনি। তবুও অন্যায় করে থাকলে আর এরকম হবে না।
এদিন স্কুলে এসে হিলি সার্কেলের স্কুল ইন্সপেক্টর সুমন সেনগুপ্ত বলেন, অভিভাবকদের লিখিত দিতে বলা হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে।
স্থানীয় ও ছাত্রীর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুলে ৩৩ জন পড়ুয়া ও তিনজন শিক্ষিকা রয়েছেন। শুক্রবার স্কুলছুটির আগে ওই শিক্ষিকার জুতোয় পা দেয় ছাত্রী। তাকে দিয়েই সেটি পরিষ্কার করানো হয়। বিষয়টি বাড়িতে গিয়ে অভিভাবককে জানালে শনিবার প্রতিবাদ জানাতে স্কুলে জড়ো হন অভিভাবকরা। অভিযুক্ত শিক্ষিকা এলেই শুরু হয় বিক্ষোভ ।
ঘটনার নিন্দা করেছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সন্তোষ হাঁসদা। তাঁর মন্তব্য, অমানবিক কাজ করেছেন শিক্ষিকা। শিশুকে দিয়ে জুতো পরিষ্কার করানো মানা যায় না। এমন করলে স্কুলে বাচ্চারা আসবে? সোমবার ওই শিক্ষিকাকে ডেকে পাঠানো হবে। প্রয়োজনে শো’কজ করব।