কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
গাইঘাটা ব্লকের শসাডাঙা, ঝাউডাঙা, সুটিয়া, সিঙেরডাঙা, মানিকহীরা, আংড়াইল প্রভৃতি এলাকা দীর্ঘদিন ধরে জলমগ্ন। সিঙেরডাঙা গ্রামের বাসিন্দা মনোরঞ্জন দাস বলেন, ‘প্রায় দেড় মাস ধরে বাড়িতে হাঁটু সমান জল জমে রয়েছে। স্থানীয় একটি ক্লাবে আশ্রয় নিয়েছি। পঞ্চায়েত একটা ত্রিপল দিয়েই দায় সেরেছে। কাজ না থাকায় প্রায় না খেয়ে দিন কাটছে।’ বাড়ি থেকে কবে জমা জল সরবে জানেন না এখানকার বাসিন্দারা। রামনগর পঞ্চায়েতের এক বাসিন্দা বলেন, ‘পুজোর আগে থেকে বাড়িতে জল। ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছি। জল কিছুটা কমতে শুরু করেছিল। এরই মধ্যে নতুন করে বৃষ্টিতে বাড়ি ফেরা ফের অনিশ্চিত হয়ে গেল। মাঠঘাট, রাস্তা সব জলের তলায়।’ বাসিন্দাদের বক্তব্য, ‘রাস্তায় জল জমে থাকায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বাস বা অন্যান্য যানবাহন। একই রাস্তায় চলছে নৌকা। ঝাউডাঙা-বনগাঁ সড়কের পাবনাপাড়ায় রাস্তায় জল থাকায় মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটছে।’ বনগাঁ পুরসভার একাধিক ওয়ার্ড এখনও জলমগ্ন। ঢাকাপাড়া, নয়াগোপালগঞ্জ সহ বেশ কিছু এলাকায় জল জমে থাকায় প্রবল সমস্যায় বাসিন্দারা। জল সামান্য কমছিল। কিন্তু নতুন করে বৃষ্টিতে আবারও জলমগ্ন হওয়ার আশঙ্কায় ফের আতঙ্ক বাসিন্দাদের।