কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
গত শতাব্দীর নয়ের দশক থেকেই ওরলি আসনটি অবিভক্ত শিবসেনার দখলে ছিল। কিন্তু এবার পরিস্থিতি আলাদা। যদিও এই কেন্দ্রে আদিত্যর জয়ের বিষয়ে নিশ্চিত রাজনৈতিক মহলের একাংশ। গত বিধানসভা নির্বাচনেও এখানে ৬৫ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছিলেন তিনি। তবে অনেকেই চার মাস আগের লোকসভা নির্বাচনের হিসেবকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। মুম্বই দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ওরলি। একসময় অবশ্য এটি ছিল দেওরা পরিবারের ‘খাসতালুক’। তাই লোকসভা ভোটে মুম্বই দক্ষিণ আসনটি জেতার জন্য ওই কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ মিলিন্দকেই দায়িত্ব দিয়েছিল সিন্ধে-সেনা। তিনি সফল না হলেও উদ্ধবপন্থী শিবসেনার জয়ের ব্যবধান বেশ কিছুটা কমাতে সক্ষম হন তিনি। লোকসভা ভোটের হিসেব অনুযায়ী, ওরলি আসনে মাত্র ৭ হাজারের কিছু বেশি ভোটে এগিয়েছিলেন উদ্ধবপন্থী শিবসেনার প্রার্থী অরবিন্দ সাওয়ান্ত। ফলে দুশ্চিন্তা বাড়ছে আদিত্যর। এই পরিস্থিতিতে ওরলিতে ‘ফ্যাক্টর’ হতে পারেন রাজ থ্যাকারে। এমএনএসের প্রার্থী দেশপান্ডের বক্তব্য, ‘২০১৭ সালের পুরনিগম নির্বাচনে ওরলি থেকে আমরা প্রায় ৩৩ হাজার ভোট পেয়েছিলাম। এমএনএসের নিজস্ব ভোটার ওই এলাকায় রয়েছে।’
দেশের অন্যতম অভিজাত এলাকা ওরলি। ‘ধনীতম’ ব্যক্তিদের বসবাসের জায়গা হিসেবে সেখানকার যেমন খ্যাতি রয়েছে, তেমনই এই এলাকাতেই রয়েছে একাধিক বস্তি। দীর্ঘদিন ধরে ওই এলাকাগুলিতে উন্নয়নের কথা বলা হলেও বহু প্রকল্প এখনও থমকে। তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। সেসব সামলে শেষ পর্যন্ত ওরলিতে শেষ হাসি কে হাসবেন, তা জানা যাবে ২৩ নভেম্বর।