কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
অন্যদিকে, বিষ্ণোই গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে দিল্লি পুলিসও। শুক্রবার পাঞ্জাব সহ কয়েকটি রাজ্যে অভিযান চালিয়ে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সাতজন ‘শ্যুটার’-কে গ্রেপ্তার করেছে দিল্লি পুলিসের স্পেশাল সেল। ওই সাত শ্যুটার রাজস্থানের কোনও প্রভাবশালীকে টার্গেট করেছিল বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে প্রচুর অস্ত্র ও কার্তুজও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস। দিল্লি পুলিস সূত্রে খবর, লরেন্সের ঘনিষ্ঠ আরজু বিষ্ণোইয়ের হয়ে কাজ করত ওই সাতজন। এদের মধ্যে কেউ বাবা সিদ্দিকি খুনে জড়িত কি না, তা জানার চেষ্টা চলছে।
লরেন্স নিজে জেলবন্দি থাকলেও বাইরে তার হয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে দলের অন্য সদস্যরা। লরেন্সের ভাই আনমোলের বিরুদ্ধেও অপরাধমূলক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৮টি মামলা চলছে। বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সঙ্গে নিষিদ্ধ সংগঠন বব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনালের (বিকেআই) যোগ থাকার প্রমাণ পায় এনআইএ। আর দুই গোষ্ঠীর একসঙ্গে মিলে কাজ করার বিষয়ে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিল আনমোল। চলতি বছরের জানুয়ারিতে দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ ও চণ্ডীগড়ের ৩২টি জায়গায় অভিযান চালায় এনআইএ। অভিযানে অস্ত্র, কার্তুজ ও কয়েক লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত হয়। নাশকতামূলক কাজকর্মের জন্যই বিকেআই ও
বিষ্ণোই গ্যাং ওইসব অস্ত্র মজুত করেছিল বলে সন্দেহ এনআইএ-এর। এনআইএ সূত্রে খবর, আনমোলকে ধরা সম্ভব হলে দেশের একটি বিস্তীর্ণ এলাকায় সংগঠিত অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে।