কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
যদিও এক কৃতী বঙ্গসন্তানই বিজেপির প্রাণপুরুষ। সাম্প্রতিক অতীতেও মোদি-শাহরা শ্যামাপ্রসাদের পশ্চিমবঙ্গের নেতৃত্বকে বিশেষ পাত্তা দেননি। বিজেপির জাতীয় কমিটিতে এই মুহূর্তে জায়গা হয়নি কোনও বাঙালি নেতার। ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বরের মেয়াদ ফুরনোর আগেই কার্যত অপমান করে তৎকালীন রাজ্য সভাপতিকে সরানো হয়। তার মাসকয়েক পর তাঁকে নামমাত্র সর্বভারতীয় সহ-সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেখান থেকে দিলীপবাবুকে ‘অব্যাহতিও’ দেওয়া হয় দ্রুত।
তারপর থেকে দিলীপ ঘোষ রীতিমতো বসেই গিয়েছেন বলে খবর। এবারের লোকসভা ভোটে তাঁকে নিজের কেন্দ্রে লড়তে দেওয়া হয়নি। তার ফলও মিলেছে হাতেনাতে।
এদিকে, গতমাসে রাজ্য সভাপতি হিসেবে প্রথম দফার মেয়াদ ফুরিয়েছে সুকান্ত মজুমদারের। কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বপালনের পর সংগঠনে পুরোপুরি সময় দিতে পারছেন না তিনি। একইভাবে নয়া সভাপতির জন্য একাধিক নাম ঘিরেও গুঞ্জন রাজ্য পার্টির অন্দরে। এই আবহে ঝাড়খণ্ডের ভোটে বঙ্গ বিজেপির প্রতিষ্ঠিত নেতারা বাদ পড়ার ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলা থেকে একমাত্র বিরোধী দলনেতার নাম রয়েছে প্রতিবেশী রাজ্যের ভোট প্রচারকের তালিকায়।