Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

অনশন ও উপোস

‘অনশন’ এবং ‘উপোস’—শুনতে কাছাকাছি, কিন্তু জীবনের প্রয়োগে বহুদূরের এই শব্দদুটি। অনশন মানেই তার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে প্রতিবাদ, দাবি আদায়, সমালোচনা, কোনও ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য নীরবে সোচ্চার হওয়া। অন্যদিকে উপোসের সঙ্গে অধিকাংশ সময়ই জড়িয়ে থাকে ধর্মীয় আচার। ইদানীং ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং মেদ ঝরানোর জনপ্রিয় রাস্তা হয়ে উঠেছে। কখন অনশন ও উপোস হয়ে উঠতে পারে শরীর ও স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর? আবার উপোসের কোনও শারীরিক লাভ আছে কি? আলোচনা করলেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডাঃ সৌমিত্র ঘোষ।

অনশন কখন উদ্বেগের?
মোটামুটি তিনদিন অনশন করে অনেকে থাকতে পারেন। তবে এই সময়ের পরেই শরীরে নানা নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে।প্রথম ২-৩ দিনে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কমে যায়। পেশির জোর কমতে থাকে। শরীরে কোনও ক্ষত তৈরি হলে সারতে চায় না। ধীরে ধরে শরীরে জলশূন্যতা তৈরি হয়। ডায়ারিয়া দেখা দেয়। মাথা ঘোরে, হার্ট রেট কমে যায়। শরীর তার কাজ চালানোর জন্য শরীরের পেশি ও লিভারে জমে থাকা শর্করার উত্‍সগুলিকে ভাঙতে থাকে। ধীরে ধীরে জমে থাকা শর্করা শেষ হয়ে গেলে তখন শরীর কাজ চালানোর জন্য ফ্যাটি অ্যাসিডে হাত দেয়। ফ্যাটি অ্যাসিড ভাঙলে শরীরে তৈরি হয় কিটোন বডি। অল্প মাত্রায় কিটোনবডি শরীরের পক্ষে সহনীয়। তবে মাত্রা বেশি হয়ে গেলেই অ্যাসিডোসিস হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। ওদিকে ব্রেন তার কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য শুধুমাত্র গ্লুকোজই ব্যবহার করতে সক্ষম। বড়জোর খুব বিপদের সময় সামান্য মাত্রায় কিটোন ব্যবহার করতে পারে। ফলে অনশন বেশিদিন চালিয়ে গেলে গ্লুকোজের অভাবে ব্রেন কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়া শরীরে নানা খনিজ ও ভিটামিন বি১-এর ঘাটতির ফলে স্নায়ুজনিত জটিলতা তৈরি হতে থাকে। 
একসময় অন্যান্য ফ্যাটের উত্‍সও যখন শেষ হয়ে যায় তখন শরীরের পেশিগুলি থেকে প্রোটিন ভাঙতে থাকে। এভাবে সারা শরীরের কাঠামোটাই ভয়ঙ্কররকমভাবে নড়বড়ে হয়ে যায়। এই ধরনের উপাদানের বিপাকক্রিয়ায় শরীরে ক্ষতিকর পদার্থের মাত্রা বাড়ে বিপজ্জনকভাবে। কিডনি এবং লিভারের কাজ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। ধীরে ধীরে শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলি অকেজো হতে থাকে। একসময় অর্গ্যান ফেলিওরের কারণে প্রাণহানিও ঘটে। 

উপোস কখন চিন্তার
বিএমআই ঠিকঠাক এবং অন্য কোনও অসুস্থতা না থাকলে নিয়ম মেনে উপোস করতে পারেন। তবে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির সমস্যা, হার্টের অসুখ নিয়ে উপোস করতে শুরু করলে যে কোনও সময় বিপদ ঘনিয়ে আসতে পারে। অনেক সময় শরীরে কিছু কিছু অসুখ লুকিয়ে থাকে। উপোস শুরু করলেই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। সুগার ফল করতে পারে যে কোনও সময়। অন্যান্য রোগগুলি মাথাচাড়া দিতে পারে। হঠাত্‍ করে প্রাণহানির আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

উপোসের সুফলও আছে
ওজন হ্রাস: ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং ওজন কমায়। আবার ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সও কমায়। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। হার্টের স্বাস্থ্য: ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং কমাতে পারে ব্লাড প্রেশার, হার্ট রেট, রক্তে কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডস-এর মাত্রা। ফলে হার্টের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও কমে।
ব্রেন পাওয়ার: অন্য প্রাণীর উপর করা কিছু সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং স্নায়ুকোষের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কমায় অ্যালঝাইমার্স, পার্কিনসনস, স্ট্রোকের আশঙ্কাও। 
অটোফেজি প্রক্রিয়া: শরীরের কোষে অবিরাম কাজ চালিয়ে যায়। এর ফলে নানা ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ জমা হয় কোষে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করলে কোষ এই ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থকে শরীর থেকে বের করার সময় পায়। এই প্রক্রিয়াকে বলে অটোফেজি। 

কীভাবে করবেন 
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং—এর নীতি দাঁড়িয়ে আছে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের নিয়মের উপর। এই হিসেবে খাদ্যগ্রহণের প্রকৃত সময় হল সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের মধ্যের সময়টুকু। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরে সময়টা বিশ্রামের। তখন খাদ্যগ্রহণ উচিত নয়। এই প্রক্রিয়ায় সারাদিন অভুক্ত থাকতে হয় না। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ বা ১৬ ঘণ্টা উপোস চলে। ১৬ ঘণ্টার হিসেব ধরা ১৬: ৮ এই অনুপাতে। অর্থাত্‍ সকাল ৯টা সময় একজন ব্যক্তি খাদ্যগ্রহণ করলে তিনি পরবর্তী খাবার খাবেন বিকেল ৫টায়। এক্ষেত্রে  দু’টি খাদ্যগ্রহণের রুটিনের মধ্যে মোট ৮ ঘণ্টার ব্যবধান থাকে। এরপর তিনি আর খাবার খাবেন না। খাদ্যগ্রহণ করবেন পরদিন সকাল ৯টায়।
উল্লেখ্য, ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এ ১৬:৮ নীতি অনেকে মেনে চলতে পারেন না। ১৪:১০ নীতিতেও ফাস্টিং করা যায়। এক্ষেত্রে ১০ ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খেয়ে বাকি ১৪ ঘণ্টা উপোস করতে হয়। ৭:১ অনুপাতে এক সপ্তাহের হিসেবেও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করা যায়। এক্ষেত্রে সারা সপ্তাহের মধ্যে একদিন পুরোপুরি উপোস করা যায়। আবার পাঁচদিন স্বাভাবিক খাবার খেয়ে দু’দিন সম্পূর্ণ উপোস করেও থাকা যায়। আমাদের মা-ঠাকুমারা এভাবেই উপোস করতেন। তবে হ্যাঁ, নিয়ম মেনে  ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং না করলে বিপদ আছে। তাই বিশেষজ্ঞ চিকিত্‍সক বা পুষ্টিবিদ অথবা ডায়েটিশিয়ানের তত্ত্বাবধানেই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং চালাতে হবে। এছাড়া খাদ্যগ্রহণের সময় ক্যালোরির প্রতিও রাখতে হবে খেয়াল। অর্থাত্‍ সারাদিনে দু’বার খাবার খাওয়া হচ্ছে বলে একসঙ্গে অনেকখানি তেল মশলা দেওয়া খাবার খেয়ে ফেললে চলবে না। তাতে লাভ হবে না। পাশাপাশি করতে হবে এক্সারসাইজ।
লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক
17th  October, 2024
ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভার! সামলাবেন কীভাবে?

ঋতু বদলের সময় সর্দি-কাশি, জ্বর হওয়াটা স্বাভাবিক। কারণ আবহাওয়ার পরিবর্তনে শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যার ফলে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা নড়বড়ে হয়ে যায়। পুজো মিটতেই এখন প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই এইধরনের সিজনাল ফ্লু-এর সমস্যা দেখা দিচ্ছে। বিশদ

24th  October, 2024
জ্বরে কখন অ্যান্টিবায়োটিক কখন শুধুই প্যারাসিট্যামল

পরামর্শে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ জ্যোতির্ময় পাল। বিশদ

24th  October, 2024
ভাইরাল ফিভারে আয়ুর্বেদিক দাওয়াই!

ভাইরাল জ্বরের সময় শুধুই নয়, প্রতিটি জ্বরের সময়ই আমাদের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। আয়ুর্বেদে  বেশ কিছু  সমাধান রয়েছে যা প্রাকৃতিকভাবে জ্বর নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও শরীরকে দ্রুত সুস্থ করতে সাহায্য করে যে জিনিস গুলি আমাদের হাতের সামনেই রয়েছে এই বিষয়েই আমার আজকের অবতারণা। বিশদ

24th  October, 2024
পছন্দের রং-এ শান্ত মন!

সুন্দর পরিপাটি ঘর দেখলে কার না ভালো লাগে? কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন এমনটা হয়? আসলে যে কোনও সাজানো– গোছানো জিনিস মনকে প্রশান্ত রাখতে সাহায্য করে। বিশদ

24th  October, 2024
হোমিওপ‌্যাথির গবেষণায় মউ স্বাক্ষর

গত কয়েক দশক ধরে মডার্ন মেডিসিনের অন্যতম বিকল্প হয়ে উঠছে হোমিওপ্যাথি। গবেষণা ও উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী হয়ে উঠছেন বহু তরুণ চিকিৎসক। সেকথা মাথায় রেখেই ডাঃ অঞ্জলি চ্যাটার্জি রিজিওনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর হোমিওপ্যাথিতে তৈরি হল কেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলজি ও হিস্টোপ্যাথোলজির গবেষণাগার। বিশদ

24th  October, 2024
ট্রোলে বিধ্বস্ত, সামলাবেন কীভাবে?

সামাজিক মাধ্যমে ট্রোল সংস্কৃতি নতুন নয়। তবে আজও তাকে সামলাতে পারেন না অনেকেই। ট্রোলের নানা ক্ষতিকর প্রভাব ও তার সঙ্গে যুঝতে পারার নিয়ম শেখাচ্ছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দেবাঞ্জন পান। বিশদ

17th  October, 2024
শুঁটকি মাছে কি কোনও পুষ্টি আছে!

শুঁটকি মাছ। নাম শুনলেই নাক সিটকোন অনেকে। পাড়ায় কোনও বাড়িতে শুঁটকি মাছ রান্না হলে আশেপাশের বাড়িতেও সেই ঘ্রাণ ছড়িয়ে যায়। এই মাছের প্রিপারেশন  বাঙালদের মধ্যে বেশি প্রিয় হলেও বাঙাল-ঘটি সবার কাছেই দিন দিন এই মাছের ডিশের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বিশদ

17th  October, 2024
প্রতিদিন এক গাঁট হলুদ খেলে শরীরে কী কী পরিবর্তন হতে থাকে?

এক গাঁট হলুদ কথাটি একটি বিভ্রান্তিকর। সেক্ষেত্রে আমরা ২ থেকে ৩ গ্রাম হলুদ খাওয়ার কথা বলতে পারি। হলুদ তা সে কাঁচাই হোক বা রান্নায় ব্যবহৃত গুঁড়ো হলুদ— দুইভাবেই হলুদ একজন ব্যক্তির সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে।
বিশদ

14th  October, 2024
কখন করাবেন রুট ক্যানাল এবং ডেন্টাল ফিলিং?

আমাদের যে দাঁত তার একেবারের উপরের স্তরে থাকে এনামেল। তার পরে ডেন্টিন। ডেন্টিনের ভিতরে থাকে পাল্প। পাল্প-এ থাকে স্নায়ুর শেষপ্রান্ত, রক্তজালিকা ইত্যাদি। দীর্ঘদিন ধরে দাঁতের ব্যবহার, খাওয়াদাওয়া ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা অ্যাসিড উত্পাীদনের কারণে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যায়।
বিশদ

14th  October, 2024
নৃশংস সাইকোপ্যাথদের চিকিৎসা করিয়ে আদৌ লাভ আছে?

পরামর্শে দুই বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ কেদাররঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ডাঃ সুজিত সরখেল ও আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা। বিশদ

10th  October, 2024
১৫ বছর পর মুখ দিয়ে খেলেন গৃহবধূ!

ঢোঁক গিলতে ব্যথা। খাওয়ার চেষ্টা করলেই হচ্ছিল বমি। ফলে কিছুই খেতে পারতেন না জয়নগরের রেখা দেবী (নাম পরিবর্তিত)। ষাটোর্ধ্ব এই গৃহবধূর কাছে খাবার খাওয়া মানেই ছিল যন্ত্রণা। গত ১৫ বছর ধরে তাই টিউবের মাধ্যমে শরীরের ভিতরে পাঠানো হতো খাদ্য। বিশদ

10th  October, 2024
মনে ইতিবাচক অনুভূতি জাগায় হাসি।

সুকুমার রায়ের সেই রামগড়ুরের ছানাদের কথা নিশ্চয়ই আপনার মনে আছে, যাদের হাসতে মানা ছিল? বাস্তবে কোনও মানুষ হাসতে না পারার বাধ্যবাধকতায় বন্দি থাকেন না। কিন্তু কল্পিত সেই রামগড়ুরের ছানাদের এই হাসতে না পারার বৈশিষ্ট্যটি নিজের মধ্যে ধারণ করে ফেলেন কেউ কেউ। বিশদ

10th  October, 2024
খেরির পূজা পরিক্রমা

সম্প্রতি কলকাতা হেমাটোলজি এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার (খেরি) এবং এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয়েছিল বিশেষ পূজা পরিক্রমার। বিশদ

10th  October, 2024
শিলিগুড়িতে আয়ুষ মন্ত্রকের সাফল্য

শিলিগুড়ির ছোট পাথুরামজোটে ভারত সরকারের আয়ুষ মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় হোমিওপ্যাথি গবেষণা কাউন্সিলের অধীনে, একটি প্রতিষ্ঠান রিজিওনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর হোমিওপ্যাথি-এর ১০০ দিনের সাফল্য প্রদর্শনের জন্য আয়োজন করা হয়েছিল এক সাংবাদিক সম্মেলনের। বিশদ

10th  October, 2024
একনজরে
সেমেস্টার ব্রেক শুধুই পড়ুয়াদের জন্য। কিন্তু শিক্ষকদের অন-ডিউটি থাকতেই হবে। এই সময় যদি কোনও শিক্ষককে ছুটি নিতে হয়, তাহলে যথাযথভাবে লিভ অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে। তারপর ছুটি মিললে সেইমতো ‘স্টেশন লিভ’ করা যাবে। ...

এসে গেল বাজাজ অটোর নতুন পালসার বাইক। পালসার এন সিরিজের নতুন সংযোজন ১২৫ সিসির এন১২৫। ট্রেন্ডি গ্রাফিক্স, স্টাইলিশ এই বাইকের দাম শুরু হচ্ছে ৯৪ হাজার টাকা থেকে ...

মাদক মামালায় এবার বড়সড় নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মাদক মামলার ক্ষেত্রে ১৮০ দিনের মধ্যে চার্জশিট পেশ করলে অভিযুক্ত আর জামিন পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হন না। এটাই আইন। ...

ঝড় হয়নি। জেলায় শুধু জোরালো হাওয়া বয়ে গিয়েছে। তাতেই পূর্ব বর্ধমান জেলার ধান চাষিদের মাথায় হাত পড়ে গিয়েছে। হাওয়ায় ধান গাছ নুয়ে পড়েছে। বিশেষ করে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে উন্নতি ও কর্মসূত্রে বিদেশ গমন হতে পারে। বিলাস দ্রব্যের ব্যবসায় বেশি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

 
১৮৬৩:  ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়। ব্রিটেনের ফুটবল সমিতি লণ্ডনে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ফুটবল খেলার প্রথম নিয়মাবলী প্রণয়ন করা হয়, তাতে আধুনিক ফুটবলের জন্ম ঘোষিত হয়। পরে এই দিনকেই আধুনিক ফুটবলের জন্মদিবস হিসেবে নির্ধারণ করা হয়
 ১৮৭৩: শের-ই-বাংলা ফজলুল হকের জন্ম
১৮৭৯: রুশ বিপ্লবী নেতা লিও ট্রটস্কির জন্ম
১৮৮১: দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের জন্ম
১৮৯০: ভাষাচার্য তথা বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান ভাষাবিজ্ঞানী সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৭: বাংলা চলচ্চিত্রের প্রাণপুরুষ হীরালাল সেনের মৃত্যু
১৯২৭: গোয়েন্দা কাহিনীকার শ্রীস্বপন কুমার, জ্যোতিষী শ্রীভৃগু ও ডাক্তার এস এন পাণ্ডে নামে পরিচিত ডাক্তার সমরেন্দ্র নাথ পাণ্ডের জন্ম
১৯৩৪: মহাত্মা গান্ধীর উদ্যোগে গ্রামীণ শিল্প সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৩৭: সুরকার হৃদয়নাথ মঙ্গেশকরের জন্ম
১৯৪৭: জম্মু ও কাশ্মীরকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করতে সায় দিলেন সেখানকার মহারাজারা
১৯৫০: মাদার টেরিজা ভারতের কলকাতা শহরে মিশনারিজ অব চ্যারিটি নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন
১৯৬৪: পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় শেষ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হল এরিক এডগার কুকের
১৯৭৪: অভিনেত্রী রবিনা ট্যান্ডনের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৫ টাকা ৮৪.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০৭.১৯ টাকা ১১০.৯৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৩৫ টাকা ৯২.৭৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,৫৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৬,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৮,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

দিনপঞ্জি------------------------------------------------------------ -                                           

দৃকসিদ্ধ: ৯ কার্তিক, ১৪৩১, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪। দশমী ৫৯/১৫ শেষরাত্রি ৫/২৪। অশ্লেষা নক্ষত্র ১০/১০ দিবা ৯/৪৬। সূর্যোদয় ৫/৪১/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৫৯/৩৫। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/২৬ মধ্যে পুনঃ ৭/১১ গতে ৯/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৯ গতে ৩/১০ মধ্যে। বারবেলা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৫ গতে ২/১০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে উদয়াবধি। 
৯ কার্তিক, ১৪৩১, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪। নবমী দিবা ৬/৩৮। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ১/৩৫। সূর্যোদয় ৫/৪৩, সূর্যাস্ত ৫/০। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৫/০ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৩ গতে ৩/১৫ মধ্যে। কালবেলা ৭/৭ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/১১ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৫/০ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৬ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৪৩ মধ্যে। 
২২ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
দিল্লির শাহদারা জেলার একটি এটিএম-এ আগুন, ঘটনাস্থলে হাজির দমকল

10:34:00 PM

দোদরা-কাওয়ারে গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বললেন হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু

10:26:00 PM

চিত্রকূটে এলেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব

10:05:00 PM

দিল্লির মানুষ কেজরিওয়ালকেই জেতাবে, বিজেপি নার্ভাস কারণ তারা জানে তারা দিল্লিতে জিততে পারবে না, বললেন আপ নেতা সঞ্জয় সিং

09:34:00 PM

আইএসএল: মহামেডানকে ৪-০ গোলে হারাল হায়দরাবাদ

09:29:00 PM

আইএসএল: মহামেডান ০-হায়দরাবাদ ৪ (৮১ মিনিট)

09:12:00 PM