পুজোপাঠে ও সাধুসঙ্গে মানসিক শান্তিলাভ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর কর্মোন্নতি ও উপার্জন বৃদ্ধি। ... বিশদ
উৎসাহীরা ১৪-২১ জুলাই, সপ্তাহব্যাপী বন মহোৎসবের আগে থেকেই চারা পাওয়ার আবেদন করতে থাকেন বনবিভাগে। জমা পড়ে ৭০-৮০টি দরখাস্ত। ৫, ১০টা থেকে শুরু করে হাজার, দুই হাজার চারাও সংগ্রহ করে ভলেন্টিয়ারের দল। গ্যাঁটের পয়সা দিয়ে গাড়ি ভাড়া করে সেই চারা ব্লকে ব্লকে পাঠানো হয়। হাতে পেতেই স্কুল, বাড়ির আশপাশের অতি উৎসাহীরা রাস্তার দু’ধারেও লাগিয়ে ফেলেন। প্রাথমিক স্কুলগুলির কাঁচাদের উৎসাহও ছিল চোখে পড়ার মতো। অর্জুন, শিশু, গামার, মেহগনি, করঞ্জ, মহুল, শিমল, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, আমলকী, বকুল প্রভৃতি দেশীয় গাছ ছাড়াও আম, জাম, কাঁঠাল, পেয়ারা প্রভৃতি ফলগাছও লাগানো হয়।
ডাঃ মহারত্ন বলেন, ‘প্রশাসনের প্রচুর সহযোগিতা পেয়েছি। খুব ইচ্ছা, গ্রিন ভলান্টিয়াররা যেন সারা বছর এমন উদ্যোগে সামিল থাকে।’ পুরুলিয়ার ডিএফও (এক্সটেনশন ফরেস্টি) সুজিত দাস বলেন, ‘বনমহোৎসবের সাতদিনে ৫ লক্ষ চারা দেওয়া হয়েছে জেলায়। ওঁরাও প্রচুর চারা পেয়েছেন। হেঁটে, সাইকেলে, বাইকে যে যেভাবে পেরেছেন, নিয়ে গিয়েছেন। ভালো উদ্যোগ।’ রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা বলেন, ‘পরিবেশো ক্রমেই পাল্টে যাচ্ছে। এমন একটা পরিস্থিতিতে এটি খুব ভালো উদ্যোগ।’