বিদ্যায় অস্থির মানসিকতা থাকবে। কর্মপ্রার্থীদের কোনও শুভ যোগাযোগ হতে পারে। রাগ বা জেদের বশে কারও ... বিশদ
এই সংস্থার সহযোগিতার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় বাল সুরক্ষা যোজনা ও পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দপ্তরের মিলিত উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গের বহু মেডিক্যাল কলেজে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ক্লাবফুটের চিকিৎসা চলে। হাসপাতালে ভর্তি না হয়ে এবং কোনও রকম বড় অস্ত্রোপচার ছাড়াই পনসেটি মেথড নামে এক অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে এই চিকিৎসা করা হয়। যাতে সাফল্যের হার ৯০ শতাংশেরও বেশি।
সম্প্রতি কিওর ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়া ও পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগে পনসেটি মেথডে ক্লাবফুট চিকিৎসা নিয়ে একটি আলোচনাসভা আয়োজিত হয়। প্রধান বক্তা ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ ম্যাথিউ ভার্গিস ও ডাঃ উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৫০ জন চিকিৎসক, স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিক ও অন্যান্যরা। বক্তাদের কথায় উঠে আসে ক্লাবফুট সমস্যাকে কী করে আরও ভালোভাবে সংশোধন করা যায়, যেন কোনও শিশু এই চিকিৎসার বাইরে যেতে না পারে, আগামী দিনে যাতে ক্লাবফুট ফ্রি ইন্ডিয়া তৈরি করতে পারা যায় ইত্যাদি। এরপর ডাঃ ভার্গিসের তত্ত্বাবধানে পনসেটি পদ্ধতিতে ক্লাবফুট চিকিৎসার একটি বিশেষ প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়।