Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- সপ্তম কিস্তি।

তপন সিংহ সম্পর্কে ছায়া দেবী বলতেন, ‘চলনে বলনে ডিরেক্টরদের কত না কেতা। কিন্তু তপনবাবু ইন্ডোর-আউটডোর যেখানেই যান না কেন, একেবারেই সিম্পল। অকারণে ওঁকে কোনওদিন জাহির করতে দেখিনি।’ ছায়া দেবী নিজেও ওরকম ছিলেন। অত বড় মাপের একজন অভিনেত্রী, কিন্তু কখনও কোনও কো-আর্টিস্ট তাঁর বিরুদ্ধে খারাপ আচরণের অভিযোগ করেননি। এই কথাই বলছিলেন লিলি চক্রবর্তী। বলছিলেন, ‘ওঁকে ভয় পেতাম খুব। মুডি বলে কখন কী বলে দেবেন তাই নিয়ে তটস্থ থাকত সকলে। কাছাকাছি যাওয়ার সাহস পেতাম না। সকলে সমীহ করে চলত। তাই আমিও দূরে দূরেই থাকতাম। কিন্তু দূরে থাকলেও আমাদের মতো জুনিয়রদের উনি খুবই স্নেহ করতেন। ফ্লোরে মেজাজ দেখাতেন না। কখনও কারও সঙ্গে দুর্ব্যবহার করতে দেখিনি।’
তপন সিংহর ‘হাটেবাজারে’ ছবির সেটেই শ্যুটিংয়ের অবসরে একদিন অশোককুমারের সঙ্গে কী একটা রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে জোর তর্ক বেঁধেছিল ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ছায়া দেবী তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অশোককুমার একটু আড়ালে যেতেই ভানুকে ডেকে তিনি দাঁত কিড়মিড় করে বলেছিলেন, ‘কেন ওর সঙ্গে তর্ক করিস! জানিস না ওরা সব পাগলের ঝাড়বংশ।’ এই ‘হাটেবাজারে’ ছবিতেই শমিত ভঞ্জর সঙ্গে প্রথম আলাপ ছায়া দেবীর। নবীন শমিতকে কোনওদিন আপনি ভিন্ন সম্বোধন করেননি। ‘আপনজন’ করার সময় দু’জনের সম্পর্ক আরও সহজ হয়ে ওঠে। শিল্পীদের মধ্যে বন্ধুত্ব থাকলে কাজের ক্ষেত্রে তার প্রভাব পড়ে বইকি। ‘আপনজন’ ছবির সেই দৃশ্য নিশ্চয়ই মনে আছে দর্শকদের। স্বরূপ দত্ত আর শমিত ভঞ্জের মধ্যে লড়াই বেঁধেছে। ছায়া দেবী ছুটে যাচ্ছেন আর শাড়ির আঁচল সরে সরে যাচ্ছে... পরিচালক কিন্তু কোনও নির্দেশ দেননি যে, এই সিক্যুয়েন্সে কী করতে হবে! খুব সচেতনভাবেই করা। এ সব অভিব্যক্তি অভিনেতাকে ঠিক নির্দেশ দিয়ে করানো যায় না। যার আসে, তার এমনিতেই আসে।
‘আপনজন’ ছবিতে ছায়া দেবীর অসামান্য অভিনয়ের কথা উঠে এল তাঁর সহশিল্পী নায়ক বিশ্বজিতের কথাতেও। বিশ্বজিতের সঙ্গে ‘কুহেলি’, ‘মণিহার’, ‘করুণাময়ী’সহ বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ছায়া দেবী। বিশ্বজিৎ বলছিলেন, ‘দোর্দণ্ডপ্রতাপ মায়ের চরিত্র, শাশুড়ির চরিত্রেই উনি বেশি অভিনয় করতেন। আর চরিত্রগুলো যেন ওঁকে ভেবেই তৈরি হতো। আর ব্যক্তিজীবনেও ভীষণ রাশভারী ছিলেন বলে চরিত্রগুলোতে অসম্ভব মানাত ছায়া দেবীকে। দর্শক এভাবেই ওঁকে দেখে অভ্যস্ত। এমনকী আমরা যাঁরা ওঁর সহশিল্পী ছিলাম তারাও পর্দায় দেখলে ভাবতাম ছায়াদি তো এমনই।’
অর্ধেন্দু চট্টোপাধ্যায়ের ‘করুণাময়ী’ ছবিতে বিশ্বজিতের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ছায়া দেবী। ‘খুব ডমিনেটিং মাদার। ওঁর অনুমতি ছাড়া ওখানে আমি কিছু করতে পারতাম না,’ বিশ্বজিতের স্মৃতিতে সেই ছবির ঘটনা এখনও উজ্জ্বল। তবে অভিনয়ের সময় ছাড়া বিশ্বজিতের সঙ্গে তাঁর খুব একটা কথাবার্তা হতো না। ‘বম্বে এলে উনি হৃষীকেশ মুখোপাধ্যায়ের বাড়িতে আসতেন। আমিও যেতাম। সেখানে ছায়া দেবীর সঙ্গে বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে। তখন কলকাতার ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে নানা কথাবার্তা হতো। এমনিতে তিনি কমই কথা বলতেন। উনি নিজে একটা দূরত্ব বজায় রাখতেন। কাজ ছাড়া খুব একটা মেলামেশা করতেন না। হয়তো অভিনয় নিয়ে ভাবতেন বা যে চরিত্রটা করতেন তাই নিয়েই মনোনিবেশ করতেন। কিন্তু কারও সঙ্গে কখনও খারাপ ব্যবহার করতে দেখিনি। একটা গাম্ভীর্য বজায় রেখে চলতেন। চট করে গিয়ে কথা বলতে কেউ সাহস পেত না। কিন্তু মানুষ হিসেবে খুব ভালো ছিলেন। কেউ কথা বললে খুব সুন্দর করে কথা বলতেন। অসম্ভব পাওয়ারফুল অ্যাকট্রেস। বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে গিয়েছেন। ওঁর অভিনয় নিয়ে আমি আর কী বলব! আমার ফেভারিট আপনজন ছবিতে ওঁর অভিনয়’, বললেন বিশ্বজিৎ।
ছায়া দেবী মানেই ছিল কপাল জুড়ে থাকা খয়েরি বা লাল রঙের বড় টিপ। মেহেন্দি করা লাল চুলের খোঁপা। নাক থেকে ঠিকরে পরা নাকছাবির ঝলক আর হাতে বাহারি বটুয়া। তাঁর এই সাজগোজ নিয়েই একটা মজার স্মৃতি এখনও টাটকা লিলি চক্রবর্তীর মনে। গল্পটা এরকম। লিলি চক্রবর্তীকে একবার একটা ফাংশনে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। মিষ্টু ঘোষের ছেলে বিশ্বনাথ ঘোষ ছায়া দেবীর কাছাকাছি থাকতেন। ওদের একটা অনুষ্ঠান ছিল অনেক দূরে। লিলি বলছিলেন,‘ছায়াদি আমাকে বলেছিলেন, তোকে নিয়ে যাব। আমিও রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। বাড়িতে এসে গাড়ি করে নিয়ে গিয়েছিলেন। উনি তো সাজতে খুব ভালোবাসতেন। কপালে বড় টিপ, ঝকঝকে শাড়ি। আমার আবার কোনওদিনই ঝকমকে সাজ পছন্দ ছিল না। সাধারণভাবেই থাকতাম। সেরকম সাধারণ একটা শাড়ি পরেই রেডি হয়ে বসেছিলাম। আমাকে দেখেই, ছায়াদি বিরক্ত— টিপ পরিসনি কেন? তারপর নিজেই ব্যাগ থেকে বের করে একটা বড় টিপ পরিয়ে দিয়েছিলেন। আমার তো অস্বস্তি হচ্ছিল। কিন্তু ওঁকে কিছু বলতে পারিনি। একে ওই মেজাজ। তারপর আবার ভালোবেসে আমাকে সাজিয়ে দিয়েছেন।’ সোজা কথা স্পষ্ট করে সকলের সামনে বলে দিতে পারতেন ছায়া দেবী। কোনও রাখঢাক ছিল না। ওই ফাংশনের শেষেই তিনি ফাংশন অর্গানাইজারদের সটান প্রশ্ন করেছিলেন, ‘ওঁকে কিছু দিলে না।’ লিলি চক্রবর্তীর ফাংশনে যাওয়ার অভ্যাস ছিল না। উনি লজ্জা পেয়ে ছায়া দেবীকে বলেন, ‘চুপ করো, কী আবার দেবে?’ ছায়া দেবী তখন পাল্টা বলেন, ‘সে কী! ফাংশনে এসেছিস। তোকে তো কিছু দেওয়া উচিত।’
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: চন্দন পাল
 ‘গল্প হলেও সত্যি’ ছবির একটি দৃশ্যে রবি ঘোষের সঙ্গে ছায়া দেবী।  
18th  October, 2020
কালাদা 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বুদ্ধদেব গুহ। 
বিশদ

18th  October, 2020
খিদে
তপন বন্দ্যোপাধ্যায় 

ক্লাস ফাইভে পড়াতে ঢুকেই সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ে মিলিতা। কারও বয়স দশ, কারও এগারো। অধিকাংশই গরিব ঘরের, অনেকেরই সব বই কেনা হয়নি এখনও। কেউ কেউ একটা-দুটো বই হয়তো হাতে পাবেই না, অথচ অ্যানুয়াল পরীক্ষা দিতে বসবে। গার্জেনদের কাকুতি-মিনতি, অনুরোধে তুলে দিতে হয় পরের ক্লাসে। আজ পড়াতে পড়াতে হঠাৎ চোখ পড়ল ইমনের দিকে।  
বিশদ

18th  October, 2020
সেই মুখ

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী। 
বিশদ

11th  October, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- ষষ্ঠ কিস্তি। 
বিশদ

11th  October, 2020
যোগিনী হইয়া

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন এষা দে। বিশদ

04th  October, 2020
 আজও তারা জ্বলে

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- পঞ্চম কিস্তি। বিশদ

04th  October, 2020
চলার পথে
ব্যাক বেঞ্চারস

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন তন্ময় চক্রবর্তী। বিশদ

27th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- চতুর্থ কিস্তি।
বিশদ

27th  September, 2020
চলার পথে 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।  বিশদ

20th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

20th  September, 2020
রেলগাড়ি ঝমা ঝম
কাকলি দেবনাথ 

পিয়ানোর সুরেলা টুং টাং আওয়াজ। রান্না ছেড়ে দৌড়ে গিয়ে মোবাইলটা দেখলাম।
তিতাসের মেসেজ— তা হলে আমি অনলাইনে টিকিট কেটে নিচ্ছি?  বিশদ

20th  September, 2020
তর্পণ
ধ্রুব মুখোপাধ্যায়

 এখন আমার বিরানব্বই। সেই ছেলেবেলা থেকেই আমি ভীষণ সেয়ানা। যদিও এই জিনিসটা, আমি সারা জীবন উপভোগই করেছি। সেই যেবার রাতের অন্ধকারে মা, বাবার সঙ্গে পদ্মা পেরিয়ে এপারে এলাম সেবারও, সবাই যখন বহরমপুরে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে আমি তখন চুপচাপ খবর লাগিয়েছিলাম, শিয়ালদা স্টেশনের।
বিশদ

13th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩৯

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- দ্বিতীয় কিস্তি।
বিশদ

13th  September, 2020
মুনকুদি

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন নলিনী বেরা। বিশদ

13th  September, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, ইসলামপুর: উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রাথমিক শিক্ষকদের এরিয়ারের বিল আটকে প্রায় এক বছর ধরে। যার পরিমাণ প্রায় ২ কোটি টাকা। জেলা শিক্ষাদপ্তরের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, বকেয়া এরিয়ারের এস্টিমেট পাঠানো হয়েছে বিকাশ ভবনে।   ...

শুক্রবার ভোরে পাঁচ দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করল সোনারপুর থানার পুলিস। সুভাষগ্রাম রেলগেটের কাছ থেকে তাদের ধরা হয়। তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, দুষ্কৃতীরা এলাকায় চুরি করার উদ্দেশ্যে জড়ো হয়েছিল। ...

খুচরো বাজারে আলুর চড়া দাম অনেক দিন ধরে চলছে। পুজো শেষ হওয়ার পরেও অধিকাংশ বাজারে ৩৪-৩৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফাবাজির ...

দেশের সবক’টি শোরুমে সোনার দাম একটাই রাখা হবে, ঘোষণা করল মালাবার গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস। তাদের বক্তব্য, বিভিন্ন রাজ্যে সোনার দাম বিভিন্ন রকম নেওয়া হয়। অথচ স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা ব্যাঙ্কের থেকে একটি নির্দিষ্ট ও স্বচ্ছ দামে সোনা কেনেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস
১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের জন্ম
১৮৭৫- লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্ম
১৮৮৩: ধর্মীয় গুরু স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্ম
১৯৬৬- পানামা খাল অতিক্রম করেন বিশিষ্ট সাঁতারু মিহির সেন
১৯৭৫- সংগীতশিল্পী শচীন দেব বর্মনের মৃত্যু
১৯৮৪- আততায়ীর গুলিতে খুন হলেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী
২০০০- নতুন রাজ্য হল ছত্তিশগড়
২০০৮- দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন বিশ্বনাথন আনন্দ  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.২৪ টাকা ৭৪.৯৫ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৭০ টাকা ৯৮.০৩ টাকা
ইউরো ৮৫.৫৪ টাকা ৮৮.৬৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
30th  October, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১, ৪৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৮, ৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯, ৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০, ৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬০, ৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
30th  October, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা ৩৬/২৭ রাত্রি ৮/১৯। অশ্বিনী নক্ষত্র ৩০/৩৪ সন্ধ্যা ৫/৫৮। সূর্যোদয় ৫/৪৪/২০, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/১৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৭/১৩ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৪২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৯ গতে ৩/১০ মধ্যে। বারবেলা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৯ গতে উদয়াবধি।
প্রাচীন পঞ্জিকা: ১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা রাত্রি ৭/২৮। অশ্বিনী নক্ষত্র রাত্রি ৬/১৬। সূর্যোদয় ৫/৪৫, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৪/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৩ গতে ৩/১৫ মধ্যে। কালবেলা ৭/৯ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৯ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৯ গতে ৫/৪৬ মধ্যে।
১৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: সৎ পরামর্শ মতো চললে ভালো হবে। বৃষ: বুঝেশুনে বিনিয়োগ করলে শুভ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: বেঙ্গালুরুকে ৫ উইকেটে হারাল হায়দরাবাদ

10:58:29 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদ ৬৪/২ (৮ ওভার)

10:11:15 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদকে ১২১ রানের টার্গেট দিল বেঙ্গালুরু

09:35:00 PM

 আইপিএল: আরসিবি ৭১/৩ (১১ ওভার)

08:25:27 PM