কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
আয়ুর্বেদিক টুথপেস্ট ব্র্যান্ড ডাবর ইন্ডিয়া লিমিটেডের ওরাল কেয়ার ব্র্যান্ড ডাবর মেসওয়াকের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন দক্ষিণী সুপারস্টার নাগার্জুন আক্কিনেনি। সংস্থার দাবি, ডাবর মেসওয়াকে রয়েছে ভেষজ মেসওয়াকের বিশুদ্ধ নির্যাস যা ৭০টিরও বেশি মুখের সমস্যা ও দাঁতের অসুখ প্রতিরোধ করে। বৈজ্ঞানিকভাবেই এই মেসওয়াক দাঁত ও মাড়ির যত্নে বিশেষ ভূমিকা নেয়। তা নিয়েই তৈরি হয়েছে প্রচারছবি। নাগার্জুন অভিনীত এদের বিজ্ঞাপনী ছবিটি শীঘ্রই টেলিভিশন ও ডিজিটাল পর্দায় দেখানো হবে। এই প্রসঙ্গে নাগার্জুন জানান, ‘এই ব্র্যান্ডকে আমি ব্যক্তিগতভাবে বছরের পর বছর বিশ্বাস করি। মুখের সম্পূর্ণ যত্ন ও মৌখিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার বিষয়টি আমাকে রীতিমতো বিস্মিত করে। এই ব্র্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত।’ ডাবর ইন্ডিয়া লিমিটেডের এগজিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট অভিষেক জুগরান জানান, ‘নবীন প্রজন্মের কথা ভেবে এই টুথপেস্ট বানানো হয়েছে। এটি পারক্সাইড ও ফ্লোরাইডমুক্ত ও ভেগান পদ্ধতিতে তৈরি। এর স্বাদও বেশ আকর্ষণীয়।’
ভাইফোঁটার উপহারে এনগেজ
ভাইফোঁটায় প্রিয় ভাই বা দাদার হাতে বাক্সবন্দি সুগন্ধি তুলে দেওয়ার সুযোগ করে দিল আইটিসি-র এনগেজ সেলিব্রেশনস। ভাইফোঁটা আমাদের এমন এক পারিবারিক অনুষ্ঠান, যেখানে পেটপুজোর সঙ্গে মিষ্টিমুখ ও উপহার আদানপ্রদানের চল আছে। উপহার পর্বে এই পারফিউমের সেটটি তুলে দিতে পারেন প্রিয়জনের হাতে। লেবুর তরতাজা গন্ধের সঙ্গে জঙ্গলের বুনো মিষ্টি গন্ধের মিশেল যেন দীর্ঘস্থায়ী এক সুগন্ধের আভাস দেয়। এই সুগন্ধির সেট পুরুষদের কথা ভেবেই তৈরি হয়েছে বলে দাবি সংস্থার। একটি গিফট বক্সে পাবেন চারটি প্যাক। খরচ পড়বে ৬৯৯ টাকা।
বঙ্গনারীর নেতৃত্বে গাড়োয়াল হিমালয়ে নতুন পথের খোঁজ
নতুন এক ট্রেক পথ ধরে বদ্রীবিশাল ও কল্পেশ্বর মন্দিরের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করলেন কলকাতার দ্য ইনস্টিটিউট অব এক্সপ্লোরেশন-এর পাঁচ সদস্যের একটি দল। দলের নেতৃত্ব দেন সায়ন্তনী মহাপাত্র। অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন এম নবী তরফদার, সৌমিত্র কয়াল, শ্রেয়দীপ প্রধান, প্রসেনজিৎ সিনহা। বদ্রির মন্দির থেকে ডোমকল খড়ক হয়ে নীলকণ্ঠ খাল (পাস) পার করে, তাঁরা পৌঁছন খিরাও গঙ্গার তীরে। তারপর সেখান থেকে মাতপাটা অঞ্চল পার করে বুর্শ খাল (পাস), পুনা বাঁক, পানারশা খাল (পাস) হয়ে পৌঁছে যান লোরি টপ-বেদুয়া খড়ক-ভানাই-রিখুনি। সেখান থেকে ফুল্লা নারায়ণ হয়ে নামার পথ ধরেন। এসে পৌঁছন কল্পেশ্বরের মন্দির প্রাঙ্গণে। এ পথের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে বিশ্ব উষ্ণায়নের বিভিন্ন প্রভাব। তা রীতিমতো চিন্তার বিষয়।
দুর্গম এই পথ অতিক্রম করার ক্ষেত্রে নানা ধরনের বাধার সম্মুখীন হন তাঁরা। যেমন মাতপাটা অঞ্চলে ভালুকের দাপট থেকে বাঁচতে তাঁদের বেশ পরিশ্রম করতে হয়েছিল। আবার তেমনি বুর্শ খাল অতিক্রম করার সময় তাঁরা দেখেন ওই পথে দড়ি ফেলা ছিল না। ফলে তাঁদের প্রায় কুড়ি মিটার রোপ ফিক্স করতে হয়। এই ট্রেক পরিকল্পনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রবীন্দ্র গোয়েঙ্কা ছিলেন দলটির ছায়াসঙ্গী। তাঁর দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাস দলকে সুষ্ঠভাবে ট্রেক সম্পন্ন করতে সাহায্য করেছে।
ওমেজ অ্যান্টাসিডের উদ্যোগে সবচেয়ে বড় সৌরশক্তির টর্চ
ডাঃ রেড্ডি’জ ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের টিম ওমেজ অ্যান্টাসিডের সঙ্গে ব্র্যান্ড ব্রিওয়েরি প্রাইভেট লিমিটেড মিলে বাজারজাত করল সর্ববৃহৎ সৌরশক্তিসম্পন্ন টর্চ ‘শক্তি কা প্রতীক’। একজন নারীর স্বাস্থ্য ও সুস্থতার প্রতীক হিসেবে এই সৌরালোকের টর্চটি তৈরি করা হয়েছে। ‘ফ্রিডম ফর হার’ প্রচারাভিযানেরই অংশ এই প্রতীকটি। এই বৃহত্তম টর্চটি ইতিমধ্যেই ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস ও এশিয়া বুক অব রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে। টর্চটি উদ্বোধন করেন অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেন ও কলকাতার বেশ কিছু খ্যাতনামা চিকিৎসক। এই দুই সংস্থার উদ্যোগে ‘ফ্রিডম ফর হার’ প্রচারাভিযানটি শুরু হয় ২০২৪-এর আগস্ট মাস থেকে। ৩৪,০০০ জন স্বাস্থ্যকর্মী এই প্রচারাভিযানে অংশ নিয়ে নারী ক্ষমতায়ন ও নারী স্বাধীনতা সম্পর্কে তাঁদের মতামত ব্যক্ত করেন। সামাজিক নানা সংঘাতের মোকাবিলা করে সংগ্রামের মাধ্যমে মেয়েদের অধিকার বুঝে নেওয়ার লড়াই, স্বাধীনতা ও ক্ষমতায়নের কথা বারবার উঠে আসে এই প্রচারাভিযানে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ১৭.১১ ফুট উচ্চ এই ফাইবার টর্চটি সোমেন মিত্র কালী পুজো প্যান্ডেলে রাখা থাকবে।