সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
তাঁর নতুন নাটকে দেবল তুলে ধরতে চেয়েছেন আধুনিক সমাজের নানা ত্রুটির দিক। অসহিষ্ণুতা, জাতের নামে বজ্জাতি, ধর্মীয় মৌলবাদ ও সর্বোপরি মূল্যবোধের দ্রুত অবক্ষয়। এ নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র স্বপ্ননীল। একজন ডাক্তারের অধীনে তার রিহ্যাব চলছে। তার দেখাশোনা করে মীরা, যে এক ধর্ষণের শিকার হয়ে মাথার গোলমাল নিয়ে এসেছিল এই রিহ্যাব সেন্টারে। পরিবারের অমানবিকতায় সেরে উঠেও বাড়ি ফিরতে না পেরে এখন এখানকার সেবিকা। এই নাটকের আরও দুই চরিত্র ইমন হোসেন ও কলাবতী স্যান্ন্যাল। তারা প্রেমিক-প্রেমিকা। কিন্তু জাতি-ধর্মের জাঁতাকলে পড়ে তাদের চূড়ান্ত পরিণতি হয় মৃত্যু। তারপর ঘটে এক বিস্ফোরণ। যার জন্য পুলিস দায়ী করে স্বপ্ননীলকে। তুঙ্গস্পর্শী হয় নাটকীয়তা। মঞ্চচিত্রণ করেছেন হিরণ মিত্র। সঙ্গীত তাপস সিংহের। আলো মনোজ প্রসাদের। অভিনয়ে মহুয়া ভট্টাচার্য, স্মৃতি স্যান্ন্যাল, আশিস রায়, তাপস সিংহ।