পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
সংস্থাটির উদ্দেশ্য শিশুকন্যাদের পাশাপাশি তাদের মা বাবাকেও সচেতন করা এবং বাল্য বিবাহের কু প্রভাব সম্পর্কে তাদের অবহিত করা। এ বিষয়ে বাবা মা ও সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে জীবিকার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় এক আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। জীবিকার সম্পাদিকা ডালিয়া রায় জানান, আগামী দিনে ফুলের মতো শিশুকন্যারা যেন রবীন্দ্রনাথের ভাষায় বলতে পারে ‘এই আকাশে আমার মুক্তি আলোয় আলোয়...।’ সেই লক্ষ্য নিয়েই তাদের পথ চলা।
তিনি বলেন, বাল্যবিবাহ রোধে বহুদিন ধরে কাজ করছে তাঁদের সংস্থা। এমনকী তাঁদের কাজে উদ্বুদ্ধ হয়ে বহু মেয়ে আজ নিজেরাই বাল্যবিবাহ রোধ করছে এবং মানুষকে বোঝাতে সমর্থ হচ্ছে।
আলোচনাসভা আয়োজিত হয় বেহালা শরৎ সদন সভা গৃহে। সেখানে শিশু সুরক্ষায় স্টেকহোল্ডার ও অভিভাবকের ভূমিকা সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়। এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিশুকল্যাণ কমিটির সভাপতি অনিন্দিতা ব্যানার্জি থামতা, পশ্চিমবঙ্গ শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্য যশোবন্তী শ্রীমানি, জেলা আইনি সেবা সচিব হেমন্তিক সুনদাস, জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিটের কাউন্সিলর অর্পিতা রায়চৌধুরি ও সনাতন বৈদ্য ।