Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

বৃদ্ধি, পরিকাঠামো ও কর্মসংস্থানই মূল লক্ষ্য
সিদ্ধার্থ সান্যাল

যে সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করতে চলেছেন, তা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের। কারণ, বিশ্বের ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জটিলতা দেশীয় অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলছে। দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে কমবে বলে মনে করা হচ্ছে। যেখানে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে আর্থিক বৃদ্ধি ৮.২ শতাংশ ছিল, তা এবার কমে ৬.৪ শতাংশে আসতে পারে। এসবের পরও কিন্তু ভারত বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতিগুলির মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধিশীল। একদিকে যেমন নিকট ভবিষ্যতের অর্থনীতি চাঙ্গা করতে চাইছে ভারত, তেমনই যাতে কর্মসংস্থান বাড়ে, সেই মতো কৌশল ঠিক করছে সরকার। দীর্ঘমেয়াদে তাদের নজর উৎপাদন শিল্প, কৃষি, অচিরাচরিত শক্তি এবং ডিজিটাল প্রযুক্তিতে আরও নতুন আবিষ্কারের দিকে। যদি দেশজুড়ে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানো যায়, তাহলে একদিকে যেমন চাহিদা বাড়বে, তেমনই বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে। তা দেশের আর্থিক উন্নতিতে সার্বিকভাবে সাহায্য করবে।
করোনাকালে দেশে অর্থনৈতিক অবস্থা যথেষ্ট সংকটে ছিল। সেই পরিস্থিতি কাটাতে সরকারকে আরও বেশি ঋণের দিকে ঝুঁকতে হয়েছিল। কিন্তু তারপরও সরকার রাজকোষ ঘাটতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে। অর্থাৎ সরকার যে খরচ করছে, তার তুলনায় আয়ের মধ্যে অনেকটাই সামঞ্জস্য আনা গিয়েছে। আমেরিকা বা জাপানের মতো বড় অর্থনীতির দেশগুলির সরকারের ঋণের তুলনায় ভারতের অবস্থান তুলনামূলকভাবে অনেকটাই ভালো।
সরকার বিগত কয়েক বছরে পরিকাঠামো খাতে যথেষ্ট ভালো অঙ্কের টাকা খরচ করেছে। আশা করা যায়, সেই ধারাবাহিকতা তারা বজায় রাখবে। যদিও  বেসরকারি লগ্নির অঙ্ক এখনও কম। সেই কারণেই রাজ্যগুলি যাতে মূলধনী খাতে খরচ, বলা ভালো কর্মসংস্থান ও পরিকাঠামো সৃষ্টির জন্য খরচ বাড়াতে পারে, সেই দিকে কেন্দ্র নজর বাড়াবে বলেই মনে হয়। পাশাপাশি প্রতিযোগিতার বাজারে যাতে ভারতীয় উৎপাদন শিল্পসংস্থাগুলি আরও ভালো ফল করতে পারে, তার জন্য নতুন নীতি আনতে পারে কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই সরকার যে প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেন্টিভ বা পিএলআই ঘোষণা করেছে, তার ব্যাপ্তি বাড়ানোর পথে হাঁটতে পারে তারা। অনেক শিল্প সংস্থার ক্ষেত্রেই কেন্দ্রের তরফে নেওয়া এই পদক্ষেপটি সদর্থক ভূমিকা নিয়েছে।
বিগত কিছু বছরে কর্মসংস্থান সৃষ্টির উপর সরকার বিশেষ নজর দিয়েছে। কারণ আগামী দশকে লক্ষ লক্ষ যুবক যুবতী কর্মসংস্থানের আশায় এগিয়ে আসবেন। নির্মাণ, পর্যটন  বা পোশাক শিল্পের মতো ক্ষেত্রগুলিতে নজর বাড়ানো যেতে পারে। কারণ, এইসব শিল্পক্ষেত্রে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে। মহিলাদের একটা বড় অংশ কাজের বাজারে যোগ দিতে চলেছেন। তাঁদের জন্যও সুযোগ তৈরি করে দেওয়া দরকার। পাশাপাশি দক্ষ কর্মী তৈরির জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি বা স্কিল ডেভেলপমেন্টে জোর দেওয়ার সংস্থান রাখতে হবে বাজেটে।
ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পও বাজেটে বিশেষ গুরুত্ব পাবে বলে আশা করা যায়। কারণ দেশের অর্থনীতি, কর্মসংস্থান ও রপ্তানির অন্যতম প্রধান স্তম্ভ এই শিল্পক্ষেত্র। সরকার সেই বিষয়টি এবারের বাজেটে নিশ্চিতভাবেই মনে রাখবে।
জলবায়ুর পরিবর্তন দেশের কৃষিক্ষেত্রে এক বিশেষ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের পাশে দাঁড়াতে সরকার নতুন করে ক্রেডিট গ্যারিন্টি স্কিমে আরও জোর দিতে পারে। কৃষকদের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতিতে সরকার ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি প্রকল্প চালু করেছে। তার অঙ্ক বাড়ালে বাড়তি সুবিধা পাবেন কৃষকরা।
দেশের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়াতে গ্রামের দিকে নজর বাড়াতে পারে সরকার। কৃষি নির্ভর মানুষদের যেমন আর্থিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে, তেমনই তুলনামূলক কম রোজগার করেন যাঁরা, তাঁদের আয়করে আরও ছাড় দেওয়া জরুরি। নজর দিতে হবে আবাসন ক্ষেত্রের দিকেও, বিশেষত সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসনের ক্ষেত্রে। কারণ এই আবাসের চাহিদা বাড়ছে। সরকার গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা করতে ইতিমধ্যেই বিবিধ পদক্ষেপ করেছে। ১০০ দিনের কাজের মতো প্রকল্পে আরও জোর দিলে এবং চালু স্কিমগুলিতে তহবিল বাড়ালে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়বে। তাতে আরও চাঙ্গা হবে অর্থনীতি।
আশা করা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় সরকার দেশের রাজকোষ ঘাটতি জিডিপির ৪.৯ শতাংশে আটকে রাখতে সফল হবে এবং আগামী আর্থিক বছরে তা আরও কমিয়ে আনতে সচেষ্ট হবে। সার্বিকভাবে সরকারের লক্ষ্য হবে ঋণের বোঝা কমানো, পরিকাঠামো খাতে খরচ ও কর্মসংস্থানের সঙ্গে আপস না করেই।
সাধারণ মানুষকে কিছুটা আর্থিক সুরাহা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে সরকারের। করে কিছু ছাড় ও গ্রামীণ এলাকায় আর্থিক সুবিধা বজায় রেখে সেই সুরাহা দেওয়া যায়। সরকারকে এমনভাবে অর্থনৈতিক সমতা বজায় রাখতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষ আর্থিকভাবে কিছুটা সুবিধাজনক জায়গায় আসতে পারেন, আবার দীর্ঘমেয়াদে সম্পদ সৃষ্টি হতে পারে, যা থেকে ভবিষ্যতের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়। মোট কথা, বাজেটে আমরা আশা করতে পারি, সরকার আর্থিক বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান তৈরি ও পরিকাঠামো তৈরির উপর জোর দেওয়ার বিষয়টি ধারাবাহিকভাবে চালিয়ে যাবে।
আর্থিক সমতা বজায় রাখার দিকটিও গুরুত্ব পাবে। সরকার সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে গ্রাম ও আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির আর্থিক সমৃদ্ধির পথে সচেষ্ট হবে। বাজেটের মাধ্যমে, দীর্ঘমেয়াদে ভারত সুষ্ঠু ও আরও শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ হিসেবে উঠে আসতে সক্ষম হবে, এই আশা রাখতেই পারি আমরা।
 লেখক মুখ্য অর্থনীতিবিদ, বন্ধন ব্যাঙ্ক। মতামত ব্যক্তিগত
মেরুকরণের জাতীয়তাবাদ!
শান্তনু দত্তগুপ্ত

কানায় কানায় ভরা স্টেডিয়ামে ব্যাট করতে নামছে ভারত। দুই ওপেনার ড্রেসিং রুম ছেড়ে বাউন্ডারি লাইনের দিকে এগচ্ছেন। সবার নজর ওই ডাগ আউটের দিকে। এই এলেন বলে...। 
বিশদ

বাজেটের আগে অর্থনীতির হাল কেমন
পি চিদম্বরম

বর্তমান সরকারের একটি যুক্তিসঙ্গত এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ অর্থনৈতিক দর্শন থাকলে আসন্ন বাজেটের মূল বৈশিষ্ট্যগুলি নিয়ে কিছু ভবিষ্যদ্বাণী করা যেত, যেখানে চমকের প্যাকেজের কোনও জায়গা থাকত না। দুর্ভাগ্যবশত, তা হবে না।
বিশদ

26th  January, 2025
শেষ হাসি হাসবে সংবিধানই
হিমাংশু সিংহ

বীর নেতাজি সুভাষ দেশে ফেরেননি কার চক্রান্তে এবং কোন অভিমানে, তা সবারই জানা। নেতাজি দেশের জন্য জীবন সঁপে দিয়েছিলেন, গদিতে বসে ক্ষমতা ভোগের জন্য লালায়িত হননি। ব্রিটিশ শাসকের হাত থেকে দেশ বাঁচাতে রাতের অন্ধকারে বাড়ি ছেড়েছিলেন।
বিশদ

26th  January, 2025
ফাঁসি হল না কেন?
তন্ময় মল্লিক

অভয়া কি জাস্টিস পেলেন, নাকি বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদল? আর জি কর কাণ্ডের মামলার তথ্যপ্রমাণ ও যুক্তিতর্কের লড়াই শেষে বিচারক যে রায় দিয়েছেন তা লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। আর তাতেই উঠেছে প্রশ্ন, ফাঁসি ও আমৃত্যু কারাবাসের মধ্যে যে দুস্তর ব্যবধান তৈরি হল, তারজন্য দায়ী কে?
বিশদ

25th  January, 2025
সব মতবাদকে হারিয়ে জিতছে আর্থিক ভাতা
সমৃদ্ধ দত্ত

ঠিক যখন মনে করা হচ্ছিল হিন্দুত্ব তথা ধর্মের রাজনীতি অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে, ঠিক তখনই অপ্রত্যাশিত একটি প্রতিপক্ষের সম্মুখীন হয়ে ধর্মীয় আগ্রাসনের এই রাজনীতি পিছু হটতে শুরু করেছে।
বিশদ

24th  January, 2025
নেতাজিকে আত্মসাৎ করা সহজ নয়!
মৃণালকান্তি দাস

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু এবং আরএসএসের প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার— উভয়েরই মধ্যেই ‘গভীর সম্পর্ক ছিল’। এমনই দাবি করেছিলেন সঙ্ঘ নেতা অজয় নন্দী। তাঁর দাবি, হেডগেওয়ার এবং নেতাজি, দু’জনেই দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছেন।
বিশদ

23rd  January, 2025
একদা বিরুদ্ধরাই আজ নেতাজির স্তুতিগানে সরব
সন্দীপন বিশ্বাস

এক ঘৃণ্য মানসিকতার প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে উঠছি আমরা। দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করার চেষ্টা চলছে। অবাক কাণ্ড! একই সময়ে আমাদের পাশের রাষ্ট্র বাংলাদেশ সরকারও সে দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করছে।
বিশদ

22nd  January, 2025
রাজনীতির অধীনত্বে স্বাধীনতা মেলে না
শান্তনু দত্তগুপ্ত

দুর্বলের অস্ত্র ভিক্ষা। সে শুধু চায়। আর সবলের হাতিয়ার ভক্তি। ত্যাগ। দুর্বলের চাহিদা নিজের জন্য। আর সবলের... জাতির জন্য। সমাজের জন্য। মানুষের জন্য। তাই সনাতনী ধর্মের ধ্বজা তুলে নরেন্দ্রনাথ দত্ত নামে এক পরিব্রাজক যখন পথে নামেন, তিনি তামাম বিশ্বকে নিজের করে নিতে পারেন।
বিশদ

21st  January, 2025
নারায়ণমূর্তি, সুব্রহ্মণ্যনের মন্তব্য বিতর্কিত নয়
পি চিদম্বরম

আমি সেই ব্যক্তিদের গুণমুগ্ধ, যাঁরা আমাকে ভাবতে প্রাণিত করেন। তাঁদের কিছু মতামতের সঙ্গে আমি একমত নাও হতে পারি কিন্তু খুশি যে তাঁরা আমাকে থামতে, চিন্তা এবং পুনরায় চিন্তা করতেও বাধ্য করেন। আমাদের চারপাশে এমন মানুষ খুব বেশি নেই।​​​​​​ 
বিশদ

20th  January, 2025
দিল্লি এবারও ফাঁকি দেবে মোদিকে?
হিমাংশু সিংহ

ইস্তাহারই বলে দিচ্ছে বিজেপি ভয় পেয়েছে। এবারও পরাজয়ই দেওয়াল লিখন দিল্লিতে। নাহলে অন্তঃসত্ত্বা হলেই ২১ হাজার টাকা। প্রথম সন্তান হলে ৫ হাজার আর দ্বিতীয়টির ক্ষেত্রে ৬ হাজার দেওয়ার টোপ দিতে হয় সাংবাদিক সম্মেলন করে! বিশদ

19th  January, 2025
আর জি কর: সত্যি-মিথ্যের ফয়সালা আজই
তন্ময় মল্লিক

আজ বাংলার চিকিৎসক কন্যার নির্মম হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষণা। সেদিকেই গোটা দেশের নজর। অভয়ার নারকীয় হত্যাকাণ্ড নড়িয়ে দিয়েছিল প্রতিটি মানুষের হৃদয়। জাস্টিসের দাবিতে উত্তাল হয়েছিল কলকাতা। বিশদ

18th  January, 2025
ভোটে ত্রিমুখী লড়াইয়ের দিন শেষ
সমৃদ্ধ দত্ত

২০২৪ সাল ভারতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে কী কী ভবিষ্যদ্বাণী করে দিয়ে গেল? একঝাঁক। আগামী দিনের রাজনীতি কেমন চলবে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। প্রথমত, যা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই, সেটি হল, আবার কেন্দ্রে জোট রাজনীতি ফিরে এল। এবং এটাই চলবে। বিশদ

17th  January, 2025
একনজরে
সরকারি একাধিক পরিবহণ নিগমকে এক ছাতার তলায় আনার ঘোষণাই সার। গত ১৩ বছরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই স্বপ্ন কার্যত অধরাই থেকে গিয়েছে। ...

দল সাফল্য পেলে ক্যাপ্টেনের অনেক ভুলত্রুটি ধামাচাপা পড়ে যায়। সূর্যকুমার যাদব সেরকমই ভাগ্যবান ক্যাপ্টেন। টি-২০ ফরম্যাটে তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর অশ্বমেধের ঘোড়ার মতো ছুটছে টিম ...

বাঁদরের ধাক্কায় ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল দশম শ্রেণির ছাত্রীর। বিহারের সিওয়ান জেলার ঘটনা। মৃত কিশোরীর নাম প্রিয়া কুমারী।  ...

এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কোচবিহারে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা নেতৃত্ব যেভাবে চলছে তাতে দলের নিচুতলার কর্মীরা বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন। রবীন্দ্রভবনে দলের বর্ধিত সভায় বর্ষীয়ান নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, প্রাক্তন সাংসদ পার্থপ্রতিম রায়কে না ডাকার অভিযোগ দিয়ে দলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছিল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘদিনের আটকে থাকা  কর্মে সফলতা। ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় সফলতা। ভ্রমণ যোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৫৬: দ্বিতীয় মোঘল সম্রাট হুমায়ুনের মৃত্যু
১৮৩১: ঈশ্বরগুপ্তের সম্পাদনায় প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক সংবাদ প্রভাকর প্রকাশিত
১৮৩৫: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা
১৮৬৫: স্বাধীনতা সংগ্রামী পাঞ্জাব কেশরী লালা লাজপত রাইয়ের জন্ম
১৮৮২: কলকাতা-বোম্বাই টেলিফোন (দুরালাপনি) চালু হয়। কলকাতার প্রথম এক্সচেন্জ সেন্ট্রাল এক্সচেন্জ উদ্বোধন করেন ই বারিং
১৮৯৮: ভারতের মাটিতে পা রাখলেন ভগিনী নিবেদিতা
১৯১১: বিশিষ্ট নট ও নাট্যকার মহেন্দ্র গুপ্তর জন্ম
১৯২৫: সুরকার তথা সঙ্গীত পরিচালক নচিকেতা ঘোষের জন্ম
১৯২৫: বিজ্ঞানী রাজা রামান্নার জন্ম
১৯৩০: সঙ্গীতশিল্পী যশরাজের জন্ম
১৯৩৩: বলিউড অভিনেতা মনমোহনের জন্ম
১৯৩৭: সঙ্গীতশিল্পী সুমন কল্যাণপুরের জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী শ্রুতি হাসানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৫৩ টাকা ৮৭.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৭৫ টাকা ১০৯.৪৯ টাকা
ইউরো ৮৮.৭৯ টাকা ৯২.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী ৩৩/২০ রাত্রি ৭/৩৭। পূর্বষাঢ়া নক্ষত্র ৬/৩৫ দিবা ৮/৫৯। সূর্যোদয় ৬/২১/৯, সূর্যাস্ত ৫/১৮/৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩২ গতে ১০/৪৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৬ গতে ২/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৭ গতে ৪/৩৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/১১ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৮ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৫ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
১৪ মাঘ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৭/৩১। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ৯/১। সূর্যোদয় ৬/২৪, সূর্যাস্ত ৫/১৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৫ গতে ১০/৪১ মধ্যে ও ১২/৫৭ গতে ২/২৮ মধ্যে ও ৩/১৩ গতে ৪/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২০ মধ্যে ও ৮/৫২ গতে ১১/২৪ মধ্যে ও ১/৫৬ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৭ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৬ গতে ৮/৩৪ মধ্যে।  
২৭ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তৃতীয় টি২০: ভারতের বিরুদ্ধে ২৬ রানে জয়ী ইংল্যান্ড

11:39:25 PM

তৃতীয় টি২০: ২ রানে আউট জুরেল, ভারত ১৪০/৯ (১৯.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:24:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৭ রানে আউট সামি, ভারত ১৪০/৮ (১৯ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:23:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৪০ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৩১/৭ (১৮.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

10:19:00 PM

তৃতীয় টি২০: ৬ রানে আউট ওয়াশিংটন, ভারত ৮৫/৫ (১২.১ ওভার), টার্গেট ১৭২

09:48:00 PM

মুম্বইতে মাদকসহ পাকড়াও উগান্ডার ৩ নাগরিক

09:45:00 PM