দীর্ঘদিনের আটকে থাকা কর্মে সফলতা। ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় সফলতা। ভ্রমণ যোগ আছে। ... বিশদ
অতিরিক্ত জেলাশাসক (কৃষি) গোবিন্দ হালদার বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক চাষি উপকৃত হচ্ছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের জেরে বহু পরিবার সমস্যায় পড়েছিলেন। তাই এবারে রেকর্ড সংখ্যক আবেদন জমা পড়েছিল। চাষিদের পাশে জেলা প্রশাসন সর্বদা থাকবে।
প্রসঙ্গত, কৃষি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ধান চাষ ছাড়াও অন্যান্য চাষ বাড়াতে জঙ্গলমহলের প্রত্যন্ত এলাকার চাষিদের উৎসাহ দিচ্ছে জেলার কৃষিদপ্তর। ধারাবাহিকভাবে উৎসাহ দেওয়ার ফলে ইতিমধ্যেই জেলার প্রতিটি ব্লকে ধান ছাড়াও আলু ও অন্যান্য চাষের প্রবণতা বেড়েছে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পেয়ে উপকৃত হচ্ছেন চাষিরা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন প্রশাসনিক বৈঠক থেকে কৃষকদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে জেলায় কৃষক বন্ধু সহ নানা প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন প্রত্যন্ত এলাকার চাষিরা। পাশাপাশি শস্যবিমা প্রকল্প কৃষি ব্যবস্থায় নতুন দিশা দেখাচ্ছে। মূলত প্রাকৃতিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা ভরসা পাচ্ছেন। ক্ষয়ক্ষতির ভয়ে তাঁরা চাষ বন্ধ করে দিচ্ছেন না। কিংবা ক্ষয়ক্ষতির পরও ঘুরে দাঁডাতে পারছেন। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলায় মোট ৭ লক্ষ ৭৮ হাজার ২৩৮টি ফর্ম জমা পড়েছিল।