Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে প্রতি মুহূর্তে সংঘাতে জড়িয়ে পড়া কি রাজভবনের দায়বদ্ধতা?
হিমাংশু সিংহ

ভেবেছিলাম লিখব শুধু পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচিত সরকার ও রাজভবনের বিগত দু’মাসের অবাক করা ভূমিকা নিয়ে। কিন্তু শনিবার ভোর হতে না হতেই সুদূর মহারাষ্ট্রের রাজভবনের ‘সার্জিকাল স্ট্রাইক’ স্পষ্ট করে প্রমাণ করল, আজকের রাজ্যপালরা কেন্দ্রের শাসক দলের হাতের পুতুল ছাড়া আর কিছুই নন। না হলে কার অঙ্গুলিহেলনে মহারাষ্ট্রের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে রাজভবনের সক্রিয় হস্তক্ষেপে এমন নিঃশব্দ রাজনৈতিক অভ্যুত্থান ঘটে গেল। কে নিশ্চিত করল শারদ পাওয়ারের দলের অধিকাংশ বিধায়কই ভাইপো অজিতের পাশে আছে? কার ফোনে ভোর ৫টা ৪৭ মিনিটে মহামান্য রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতি শাসন নাটকীয়ভাবে প্রত্যাহার করে নিলেন এবং তার পরপরই ফাঁকা রাজভবনে শপথ নিলেন বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও এনসিপির নেতা অজিত পাওয়ার। কোন জাদুতে (পড়ুন চাপে!) তাদের গরিষ্ঠতা নিয়ে কাকভোরেই নিশ্চিত হয়ে গেলেন সংবিধানের ধারক ও বাহক মহামান্য রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বিধায়কদের প্যারেড করানো হল কখন? গতকাল রাতেও এমন উলটপুরাণের কোনও ইঙ্গিত তো ছিল না। টের পায়নি কাকপক্ষীও। এই নজিরবিহীন ঘটনা সংবিধান ও রাজভবনের গরিমাকে যে কালো অন্ধকারে ঢেকে দিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পুরো ঘটনাক্রম থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার, দেশে যে সামান্য কটি রাজ্যে এখনও বিরোধীদলের সরকার ক্ষমতায় রয়েছে তাদের যে কোনওভাবে নাস্তানাবুদ করার প্রয়াস জারি থাকবে। কেন্দ্রের এই মরিয়া খেলায় ব্রিটিশ শাসনের উত্তরাধিকার বহন করে আসা রাজভবনকে দাবার ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হবে। যেমনটি হচ্ছে আমাদের পশ্চিমবঙ্গে।
প্রায় কোনও কারণ ছাড়াই পশ্চিমবঙ্গেও এক অভূতপূর্ব রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরির চেষ্টা চলছে। গত প্রায় দু’মাস ধরে ধীরে ধীরে তার বীজ বোনার কাজ চলছে অত্যন্ত সন্তর্পণে। রাজভবনের আড়াল থেকে সাংবিধানিক অধিকার রক্ষার দোহাই দিয়ে ক্রমাগত এরাজ্যের বিপুল গরিষ্ঠতায় নির্বাচিত সরকারকে বিব্রত করাই মহামান্য মহামহিমের একমাত্র
উদ্দেশ্য কি না তা বলা কঠিন। কিন্তু, রাজ্য পরিচালনার দুই স্তম্ভ রাজভবন ও নবান্নের মধ্যে এত নিম্নরুচির চাপান-উতোর চলতে থাকলে তা সামগ্রিকভাবে কারুর ভাবমূর্তির পক্ষেই ভালো নয়। গত কয়েকদিনে রাজ্যপাল বনাম রাজ্যের সেই বিরোধ তথা
ইটের বদলে পাটকেল ছোঁড়া প্রায় রকের ঝগড়ায় পরিণত হয়েছে।
এমনিতে নতুন সরকারকে শপথ নেওয়ানো ছাড়া রাজভবনের আর তেমন কাজ নেই। কার্যত রাজভবন ও রাষ্ট্রপতি ভবন ব্রিটিশ শাসনেরই ফেলে যাওয়া উত্তরাধিকার ছাড়া আর কিছুই নয়। এর আদৌ
কোনও প্রয়োজনীয়তা আছে কি না, তা নিয়েও বিতর্ক কিছু কম হয়নি। তবে রাষ্ট্রপতিকে এখনও ভোটে জিতে আসতে হয়, আর পছন্দের রাজ্যপালকে নিয়োগ করে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। অর্থাৎ আজকের বিজেপি সরকারই রাজ্যপালের প্রধান নিয়ন্ত্রণ কর্তা। সেই দিক দিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যে একে অপরের বিরোধী দল ক্ষমতায় থাকলে কী হয়, মহামান্য রাজ্যপাল
তাই করে দেখাচ্ছেন।
শপথ নেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই যাদবপুরে গণ্ডগোলের রাতে জনৈক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আটকে পড়ায় নজিরবিহীনভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মহামান্য রাজ্যপালের পদার্পণ দিয়েই এই সংঘাতের শুরু। তারপর ধীরে ধীরে উত্তাপ বাড়ছেই। যুযুধান দু’পক্ষের টানাপোড়েন কমার কোনও লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। এমনিতে এধরনের আইন-শৃঙ্খলা-জনিত সমস্যায় রাজ্যপালের সক্রিয় হস্তক্ষেপ ও লোকলস্কর নিয়ে নিজেই উপস্থিত হওয়া কতটা সংবিধানসম্মত তা নিঃসন্দেহে তর্কের বিষয়। ধর্মতলায় বোমা ফাটলে মহামান্য রাজ্যপাল অকুস্থলে হাজির হয়েছেন, এমন কথা যেমন আগে কেউ শুনেছেন বলে জানা নেই, তেমনি যাদবপুরেও হাঙ্গামা-গণ্ডগোল অতীতে বড় কম হয়নি। রাতের পর রাত উপাচার্যসহ বহু পদাধিকারী আটকে থেকেছেন। দীর্ঘ আলোচনা চলেছে, বাইরে থেকে পুলিস পর্যন্ত ডাকতে
হয়েছে। কিন্তু, মহামান্য কোনও ‘আচার্য’ রাজ্যপালই গণ্ডগোল চলাকালীন সেখানে উপস্থিত হয়েছেন
এমন কথা শোনা যায়নি।
কারণ, শৃঙ্খলারক্ষা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা একান্তভাবেই নির্বাচিত রাজ্য সরকারের কাজ। এ কাজে হস্তক্ষেপ করা মোটেই সমীচীন নয়। সংবিধানে সে-কথা বলাও নেই। আর, আচার্য হিসেবে
যখন তিনি উপস্থিত হলেনই তখন সেই রাতেই যাদবপুরের গেটে একদল বহিরাগতের লাঠিসোঁটা নিয়ে তাণ্ডবে কেন মুখ খুললেন না, সেই প্রশ্নও কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই উঠছে।
ওই একটি ঘটনাই নয়। তারপর থেকে রাজ্য ও রাজ্যপাল, দু’তরফের নাছোড় টানাপোড়েন কিন্তু বাড়ছেই। যেন ১৮০ ডিগ্রি তফাতে থেকে প্রশাসনের দুটি বিপরীত মেরু একে অপরের বিরুদ্ধে ক্রমাগত তোপ দাগছে। যার জেরে প্রতিনিয়ত রাজভবন আর নবান্ন একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা করা ছেড়ে সমালোচনা ও নিন্দায় সময় ব্যয় করছে। কিন্তু এটা হওয়া কি যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় অভিপ্রেত? এমনকী নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী অথবা তাঁর মন্ত্রিসভার কোনও সদস্য ঠিক করছেন না ভুল করছেন, কোথাও কোনও গাফিলতি আছে কি না সেই মূল্যায়নেরও দায়িত্ব কি সংবিধান রাজভবনকে দিয়েছে? সরকার সামগ্রিকভাবে সফল না ব্যর্থ, সে তো পাঁচবছর অন্তর রাজ্যের মানুষই ভোটাধিকার প্রয়োগ করে তার রায়ে জানিয়ে দেবে।
পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে তবে অন্যথা হওয়ার আসল কারণটা কী? আসল উদ্দেশ্য কী? আর কোনও রাজ্যে তো মহামান্য রাজ্যপালের এমন ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না। সংবিধান বিপন্ন হলে, পদে পদে তা লঙ্ঘিত হলে মহামান্য রাজ্যপাল কেন্দ্রকে গোপন রিপোর্ট পাঠাতেই পারেন। কিন্তু, নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকারকে বিঁধে নিত্য সকাল বিকেল বিরূপ মন্তব্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কতটা শিষ্টাচারসম্মত? বিধানসভাতেও নির্বাচিত সরকারের লিখে দেওয়া রিপোর্ট পাঠ করা ছাড়া তাঁর অন্যথা করার সুযোগ বিশেষ নেই। নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিরও নেই, মহামান্য রাজ্যপালেরও নেই।
মহামান্য রাজ্যপাল নিজেই বলেছেন, তিনি কেন্দ্রের নিয়োগ করা এজেন্ট মাত্র। একদম ঠিক কথা। সেই বিচারে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে যোগসূত্র রচনা করাই তাঁর মূল দায়িত্ব। সরকারকে বিদ্ধ করে প্রশাসনিক ভারসাম্য নষ্ট করে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করা তাঁর কাজ নয়। কখনও তা হতে পারে না। যদিও রাজ্যের গত দু’মাসের এই ঘটনাক্রমকে কোনওভাবেই আমি সাংবিধানিক সঙ্কট বলতে রাজি নই। কারণ, সংবিধানে কোথাও বলা নেই—বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জিতে আসা একটি সরকারের সঙ্গে রোজ, প্রতিমুহূর্তে সংঘাতে জড়িয়ে পড়াই মহামান্য ‘মহামহিম’-এর প্রধান সাংবিধানিক দায়বদ্ধতা। বিশেষ করে বিধানসভায় সেই সরকারের গরিষ্ঠতা নিয়ে যখন কোনও প্রশ্ন বা সংশয় নেই। রাজ্যের সিংহভাগ জেলায় আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে, অতি বড় নিন্দুকও যখন একথা বলতে পারবেন না। শাসক দলে আকস্মিক ভাঙন তথা রাজনৈতিক আনুগত্যের পুনর্বিন্যাসের জেরে বিধানসভার মধ্যে নতুন করে আস্থা প্রমাণ করতে বলার মতো কোনও পরিস্থিতিও যেখানে তৈরি হয়নি।
অতএব মহামান্যের এত তাড়াহুড়োটা কীসের? রাজ্য সরকার কি গরিষ্ঠতা হারিয়েছে, না কি রাজভবনের নির্দেশ মেনে আস্থাভোট নিতে ভারপ্রাপ্ত স্পিকার গড়িমসি করছেন? দিবাস্বপ্নেও তো এমন কোনও সঙ্কটজনক পরিস্থিতি তৈরির সুযোগই নেই। পরবর্তী মন্ত্রিসভার শপথ তো ২০২১ সালে রাজ্যের সপ্তদশ বিধানসভা নির্বাচনের পর।
এমন পরিস্থিতিতে রাজ্যে এসে প্রথম দিন থেকেই রাজভবনের প্রবীণ বিদগ্ধ মহামান্য কাণ্ডারীর হঠাৎ এরকম ‘প্রো-অ্যাক্টিভ’ ভূমিকার কথা কি ছত্রে ছত্রে সংবিধানে লেখা আছে? না-হলে নিজের সরকারের বিরুদ্ধেই রাজ্যের সম্মাননীয় প্রথম নাগরিকের এত অভিযোগ, অসন্তোষ কীসের? বিশেষ করে যখন সেই সরকারের মুখ্যমন্ত্রী নিজেই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত একা হাতে রাজ্যের উন্নয়নের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রায় নিয়ম করে জেলায় গিয়ে প্রশাসনিক কাজকর্ম দেখভাল করছেন। এবং, যখন আগামী বিধানসভা নির্বাচন এখনও প্রায় দেড়বছর দূরে। সেই নির্বাচনে যতই কঠিন লড়াই হোক জনমত এখনও অনেকটাই জননেত্রীর পক্ষেই ঝুঁকে।
সাধারণত কোনও কিছু বলার থাকলে, কোনও নজিরবিহীন ঘটনা নিয়ে মন্তব্য করার থাকলে রাজভবন থেকে প্রেস বিবৃতি জারি হয়ে থাকে। সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম পর্বে তৎকালীন রাজ্যপাল মাননীয় গোপালকৃষ্ণ গান্ধী একাধিক বিবৃতি জারি করেছিলেন। বলেছিলেন, হাড় হিম করা সন্ত্রাসের কথা। প্রেস বিবৃতি ছাড়া কোনও অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়া অথবা বেরিয়ে আসার পথে কোনও ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে মহামান্য রাজ্যপাল দাঁড়িয়েই অত্যন্ত সংক্ষেপে মন্তব্য করেন। কিন্তু কোথাও কেউ শুনেছেন, রাজ্যে একটা বিপুল গরিষ্ঠতায় জিতে আসা সরকার ক্ষমতায় আসীন থাকা সত্ত্বেও রাজ্যপাল নিয়ম করে যেখানেই যাচ্ছেন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর সাংবাদিক সম্মেলন করছেন। এবং সবচেয়ে বড় কথা, সরকারের বিরুদ্ধে তাঁর ক্ষোভ, কটাক্ষ উগরে দিচ্ছেন। মন্ত্রীদের বিঁধছেন। মুখ্যসচিব কেন দীর্ঘ ৫০ দিনেও তাঁর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। রাজ্যপাল ও মুখ্যসচিবের মধ্যে যদি কোনও দূরত্ব তৈরি হয়েও থাকে তা প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তরের একটি অত্যন্ত গোপনীয় ব্যাপার। রাজভবনের সচিবালয়ের মাধ্যমেই তার নিষ্পত্তি করা বাঞ্ছনীয়। ভরাহাটের মধ্যিখানে বসে তা নিয়ে কথা বলা কি রাজ্যপাল পদের সম্মান ও গরিমার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
শুধু তাই নয়, শিলিগুড়ি বিমানবন্দর থেকে
সার্কিট হাউসে আসার পথে মুখ্যমন্ত্রীর কাটআউট দেখে তা নিয়েও সাংবাদিকদের কাছে শ্লেষ মেশানো মন্তব্য করতেও মহামান্য রাজ্যপাল ছাড়েননি।
অথচ, ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশে রাজ্যের
কিংবা রাষ্ট্রের সরকার যাঁর নামে চলে, যাঁর হাতে অঙ্গরাজ্য পরিচালনার ক্ষমতা ও দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে, তাঁর কাটআউট ও ছবি টাঙানো তো কোনও আইনলঙ্ঘনের মতো বাড়াবাড়ি হতে পারে না। বিশেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো অবিসংবাদিত জননেত্রী, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলায় যার গ্রহণযোগ্যতাকে ম্লান করার মতো কোনও নেতা বা নেত্রী আজও নেই। আর কে না জানে, হালফিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দিল্লি বিমানবন্দরের বাইরে নরেন্দ্র মোদি আর কলকাতা বিমানবন্দরের বাইরে মমতারই কাটআউটই শোভা পাবে। দিল্লিতে কি প্রত্যেক রাস্তার মোড়ে মহামহিম রাষ্ট্রপতি মহামান্য রামনাথ কোবিন্দের কাটআউট শোভা পাচ্ছে? কিংবা রাজনৈতিক উত্থান পতনে সরগরম মহারাষ্ট্রে রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারির ক’টা ছবি কিংবা কাটআউট আছে?
তাহলে রাজভবনের এত গোঁসা কেন? মহামহিম রাজ্যপাল একটা কথা ঠিকই বলেছেন, তিনি সব অর্থেই ক্রিকেট মাঠের আম্পায়ার। শুধু নিঃশব্দে আঙুল তোলাই তাঁর একমাত্র কাজ। কিন্তু, তা না করে তিনি নিজেই যদি চার-ছয় মারতে নেমে যান তাহলে খেলাটা তো মাঠেই মারা যাবে! হচ্ছেও তাই। আম্পায়ার যদি বিরাট কোহলির ব্যাটিংয়ের ভুল ধরতে যান কিংবা নিজেই শামি-ইশানের মতো বলে ঝড় তুলতে চান তাহলে ক্রিকেট খেলাটা কিন্তু পণ্ড হতে বাধ্য। প্রবীণ, বিদগ্ধ, প্রাজ্ঞ আইনজীবী মহামান্য রাজ্যপাল যেন এই আপ্তবাক্যটি মনে রাখেন। না হলে কী মহারাষ্ট্র, আর কী পশ্চিমবঙ্গ, সর্বত্র এক অভূতপূর্ব সাংবিধানিক সঙ্কট শুরু হবে।
24th  November, 2019
উপনির্বাচনী ফল: বঙ্গজুড়ে পারদ চড়ছে কৌতূহলের
মেরুনীল দাশগুপ্ত

আজ রাজ্যের তিন বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনী ফল বেরচ্ছে। কথায় বলে, ফলেই পরিচয়। ফলেন পরিচীয়তে। আজ সেই ফলের জন্য উদ্‌গ্রীব বাংলা, বাংলার রাজনৈতিকমহল। নানান জনের নানা প্রত্যাশা চতুর্দিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অবশ্য সেজন্য আসমুদ্রহিমাচল বাংলা টানটান উত্তেজনায় কাঁপছে বললে হয়তো অত্যুক্তি হবে। বিশদ

পাওয়ারের শক্তিপরীক্ষা
শান্তনু দত্তগুপ্ত

এখন সত্যিই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে, বালাসাহেব থ্যাকারে বেঁচে থাকলে কী করতেন! আগের রাতে শুনে ঘুমাতে গেলেন, শিবসেনার জোট সরকার হচ্ছে এবং ছেলে উদ্ধব সেখানে মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু পরদিন সাতসকালে ঘুম ভেঙে দেখলেন, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ফেলেছেন।
বিশদ

26th  November, 2019
মহারাষ্ট্রে টানটান সিরিয়ালের নায়ক কে
সন্দীপন বিশ্বাস

কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের অবসান হয়েছে। যুধিষ্টিরের অভিষেক পর্বও হয়ে গিয়েছে। রাজনীতি, রাজধর্ম নিয়ে শিক্ষা নিতে তিনি গেলেন শরশয্যায় শায়িত ভীষ্মের কাছে। ভীষ্ম তাঁকে সেদিন যে উপদেশ দিয়েছিলেন তা আদর্শ রাজধর্ম এবং রাজনীতি বলেই বিবেচিত হয়। কিন্তু আজকের যুগের স্বার্থসর্বস্ব রাজনীতি দেখলে মনে হয় এই রাজনীতি যেমন নীতির রাজা নয়, তেমনই রাজার নীতিও নয়। 
বিশদ

25th  November, 2019
তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন: মিলবে লোকসভা-উত্তর রাজ্য-রাজনীতির মতিগতি
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর রাজ্যে প্রথম তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের জন্য ভোটগ্রহণ আগামী ২৫ নভেম্বর,ফলাফল ২৮ নভেম্বর। খড়্গপুর সদর করিমপুর এবং কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফলাফল থেকে বিবাদমান রাজ্য-রাজনীতির একাধিক প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে। 
বিশদ

23rd  November, 2019
ব্যাঙ্কের রাহুমুক্তি কবে? তাকিয়ে দেশের মানুষ
মৃণালকান্তি দাস

 সাম্প্রতিক কালে দেশের বিভিন্ন ব্যাঙ্কে একের পর এক প্রতারণার অভিযোগ সামনে আসার পরে অস্বস্তি বেড়েছে মোদি সরকারের। সেই অস্বস্তি আরও কয়েক দফা বাড়িয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বার্ষিক রিপোর্ট জানিয়েছে, গত অর্থবর্ষে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে প্রতারণা-জালিয়াতির ঘটনা বেড়েছে আরও অনেকখানি। প্রায় ১৫ শতাংশ। শুধু তাই নয়, প্রতারণা সবচেয়ে বেশি হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিতেই। জানা গিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ছ’মাসে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে ৯৫,৭০০ কোটি টাকার বেশি প্রতারণা হয়েছে। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতারণার ঘটনা ছুঁয়েছে ৫,৭৪৩টি। সম্প্রতি এই কথা জানিয়েছেন খোদ অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। যেখানে তার আগের বছর ২,৮৮৫টি ঘটনায় নয়ছয়ের অঙ্ক ছিল ৩৮,২৬০ কোটি। প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক, কেন্দ্র বার বার নজরদারিতে জোর দেওয়ার কথা বললেও, প্রতারণা এতখানি বাড়ছে কী করে? কে বা কারা করছে এই প্রতারণা?
বিশদ

22nd  November, 2019
তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন: মিলবে লোকসভা-উত্তর রাজ্য-রাজনীতির মতিগতি
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

 ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর রাজ্যে প্রথম তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের জন্য ভোটগ্রহণ আগামী ২৫ নভেম্বর,ফলাফল ২৮ নভেম্বর। খড়্গপুর সদর করিমপুর এবং কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফলাফল থেকে বিবাদমান রাজ্য-রাজনীতির একাধিক প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে। বিশদ

21st  November, 2019
ভারত-মার্কিন সহযোগিতাই ঠেকাতে পারবে
অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারের বিপদ 
কেনেথ আই জাস্টার

কেউ কি ভাবতে পেরেছিল, সামান্য একটি ছাতাপড়া ‘মেলন’ জাতীয় ফলের ভিতর লুকিয়ে রয়েছে অগণিত মানুষের জিয়নকাঠি? হ্যাঁ, পেনিসিলিন—এটাই হল সর্বপ্রথম অ্যান্টিবায়োটিক।   বিশদ

20th  November, 2019
শিবসেনা ও একটি পরম্পরার অপমৃত্যু
শান্তনু দত্তগুপ্ত

শিবাজি পার্কের জনসভায় তির-ধনুকটা নামিয়ে বক্তৃতা শুরু করতে গিয়েও থমকে গেলেন বাল থ্যাকারে। শব্দবাজির দাপট কানের যাবতীয় সহ্যক্ষমতা অতিক্রম করছে। সঙ্গে চিৎকার... উল্লাস। অপেক্ষা করছেন শিবসেনা ‘প্রমুখ’। তির-ধনুক তাঁর দলের প্রতীক। পৌরুষের প্রতীক। তিনি নিজেও তাই। ১৯৯৫ সালের বিধানসভা ভোটের শেষ পর্বের প্রচার।  
বিশদ

19th  November, 2019
প্রচলিত ছকে মৌসুমি বায়ু চরিত্র বোঝা যাচ্ছে না
শান্তনু বসু

২০১৯-এর এই উদ্বৃত্ত বৃষ্টিপাত আবহাওয়াবিদদের হিসেবেই ছিল না। উদ্বৃত্ত বৃষ্টিপাত ভূগর্ভস্থ জলস্তরকে পুনরুজ্জীবিত করবে সন্দেহ নেই, কিন্তু আগামী বছর যদি আরও দেরিতে কেরলে মৌসুমি বায়ু প্রবেশ করে, ভারতের কৃষি আবার অনিশ্চয়তায় চলে যাবে। চলতি বছরের উদ্বৃত্ত জলকে ধরে রাখা হয়েছে—এমন সুখবর কিন্তু নেই।
বিশদ

18th  November, 2019
একটি কাল্পনিক স্মরণসভা
সন্দীপন বিশ্বাস

সাদা কাপড়ে মোড়া মঞ্চজুড়ে সারি সারি চেয়ার-টেবিল। টেবিলের উপরে ফুলদানিতে সাদা ফুল। মঞ্চের একপাশে বড় একটি ছবি। তাতে সাদা মালা দেওয়া। শোকস্তব্ধ পরিবেশ। আজ এখানে প্রাক্তন নির্বাচন কমিশনার টি এন সেশনের স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে সমাজের গণ্যমান্য সকলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অনেকেই এসেছেন।  
বিশদ

18th  November, 2019
মূল্যবোধের রাজনীতি ও
মহারাষ্ট্রের কুর্সির লড়াই
হিমাংশু সিংহ

আজকের নির্বাচনী রাজনীতি যে কতটা পঙ্কিল ও নোংরা তারই জ্বলন্ত প্রমাণ আজকের মহারাষ্ট্র। সঙ্কীর্ণ স্বার্থসর্বস্ব রাজনীতিতে ক্ষমতা দখলের নেশায় ছোটবড় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই আজ মরিয়া। মহারাষ্ট্রের ফল বেরনোর পর গত তিন সপ্তাহের রাজনীতির নাটকীয় ওঠাপড়া সেই অন্ধকার দিকটাকেই বড় প্রকট করে তুলেছে। ভোটের ফল ও কে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসবেন তা নিয়ে দুই পুরনো জোট শরিকের দ্বন্দ্ব যে দেশের বাণিজ্য পীঠস্থান মুম্বই তথা মহারাষ্ট্রকে এমন নজিরবিহীন সঙ্কটে ফেলবে, তা কে জানত? যে জোট পাঁচ বছর ধরে রাজ্য শাসন করল এবং এবারও গরিষ্ঠতা পেল, সেই জোটই ভেঙে খান খান!
বিশদ

17th  November, 2019
ঘর ওয়াপসি ও কিছু প্রশ্ন
তন্ময় মল্লিক

 ঘর ওয়াপসি। ঘরে ফেরা। ‘ভাইজান’ সিনেমার ছোট্ট মুন্নির ঘরে ফেরার কাহিনীর দৌলতে ‘ঘর ওয়াপসি’ এখন আমবাঙালির অতি পরিচিত শব্দ। সেই পরিচিত শব্দটি অতি পরিচিতির মর্যাদা পেয়েছে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক নেতাদের একাংশের ঘন ঘন জার্সি বদলের দৌলতে।
বিশদ

16th  November, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: গ্রাম পঞ্চায়েতস্তরে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের কাজ কতটা হয়েছে, তা সরজমিনে খতিয়ে দেখে বিডিওদের রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিলেন হাওড়ার জেলাশাসক। এতদিন পঞ্চায়েত থেকে যে রিপোর্ট পাঠানো হত, তাই জেলাশাসকের অফিসে পাঠানো হত। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: নলহাটি থানার গোপালচক গ্রামের এক ব্যক্তির পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম আতাউর রহমান(৪৬)। বাড়ি গোপালচক গ্রামে। তিনি পেশায় বাইকের মিস্ত্রি ছিলেন।   ...

সংবাদদাতা, দিনহাটা: মঙ্গলবার দুপুরে দলের মণ্ডল সভাপতির নাম কোচবিহার জেলা নেতৃত্ব ঘোষণা করার পর রাতেই দিনহাটায় বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসে। গেরুয়া শিবিরের ক্ষুব্ধ ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ২৭ নভেম্বর: খাদ্যশস্য এবং চিনি বাধ্যতামূলকভাবে প্যাকেজিং করতে হবে পাটের ব্যাগেই। ২০১৯-২০ সালের জন্য এই সংক্রান্ত নিয়মের নবীকরণে আজ অনুমোদন দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার আর্থিক উপদেষ্টা কমিটি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভের ইঙ্গিত আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে লাভবান হবার সম্ভাবনা। কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে। গৃহ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: প্রথম স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে (বাষ্পচালিত মেশিনে) ‘দি টাইমস’ পত্রিকা ছাপানো হয়
১৯৬২: গায়ক-অভিনেতা কৃষ্ণচন্দ্র দে’র মৃত্যু
১৯৯০: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন মার্গারেট থ্যাচার
২০০৮: ২৬/১১’র মুম্বই হামলায় জখম দুই জওয়ান মেজর সন্দীপ উন্নিকৃষ্ণণ এবং এন এস জি কম্যান্ডা হাবিলদার গজেন্দ্র সিংয়ের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৬৪ টাকা ৭২.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৯০.২৮ টাকা ৯৩.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৭.২৮ টাকা ৮০.২৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৪১০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪৪০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬, ৯৮৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪, ৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪, ৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ২৮ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বিতীয়া ২৯/৫৪ সন্ধ্যা ৫/৫৯। জ্যেষ্ঠা ৩/৫১ দিবা ৭/৩৪। সূ উ ৬/১/২৯, অ ৪/৪৭/১৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৩৮ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/২৪ মধ্যে পুনঃ ৪/১৭ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/৫ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/২৪ গতে ১/৩ মধ্যে।
১১ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ২৮ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দ্বিতীয়া ৩২/৪৪/৮ রাত্রি ৭/৯/৫। জ্যেষ্ঠা ৮/৪/০ দিবা ৯/১৭/২, সূ উ ৬/৩/২৬, অ ৪/৪৭/১২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৯ মধ্যে ও ১/১৮ গতে ২/৪২ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৫ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ৩/৩৩ মধ্যে ও ৪/২৭ গতে ৬/৪ মধ্যে, বারবেলা ৩/২৬/৪৩ গতে ৪/৪৭/১২ মধ্যে, কালবেলা ২/৬/১৫ গতে ৩/২৬/৪৩ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/২৫/১৯ গতে ১/৪/৫১ মধ্যে।
৩০ রবিয়ল আউয়ল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভের ইঙ্গিত আছে। বৃষ: নতুন গৃহ ক্রয়বিক্রয়ের ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮১৪: প্রথম স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে (বাষ্পচালিত মেশিনে) ‘দি টাইমস’ পত্রিকা ছাপানো ...বিশদ

07:03:20 PM

অসমের জঙ্গি সংগঠন উলফাকে আরও ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার 

07:43:37 PM

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন উদ্ধব থ্যাকারে 

06:48:12 PM

খড়্গপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ১৫ রাউন্ড শেষে ১৯৬১৮ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল
 

খড়্গপুর বিধানসভা কেন্দ্রে ১৫ রাউন্ড শেষে তৃণমূল পেয়েছে ৬৮৫৩৩ ভোট, ...বিশদ

06:48:00 PM

হাসপাতালে ভর্তি তৃণমূল নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষকে দেখতে এসএসকেএমে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 

06:33:01 PM