কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভের ইঙ্গিত আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে লাভবান হবার সম্ভাবনা। কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়বে। গৃহ ... বিশদ
আইনজীবী ও আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, কোন্নগরের বাসিন্দা শুভলগ্না চক্রবর্তীর সঙ্গে সুলতানের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। দু’জনে বিশেষ বিবাহ আইনে বিয়েও করে। কিন্তু, প্রেমিক নিজের ধর্মীয় পরিচয় গোপন করেছিল দাবি করে কিছুদিনের মধ্যে শুভলগ্না চক্রবর্তী বিবাহবিচ্ছেদের জন্যে আদালতে আবেদন করেন। ওই মামলা রায় ঘোষণার আগেই ২০১৮ সালের ১২ জুলাই রাতে সুলতান প্রেমিকার কোন্নগরের বাড়িতে হামলা চালায়। ঘটনার সময় শুভলগ্না তাঁর বাবার সঙ্গে গাড়িতে করে সবে বাড়িতে এসে নেমেছিলেন। সেই সময়েই তাঁকে গুলি করে সুলতান। শুভলগ্নার বাবা বাধা দিলে তাঁকে বন্দুকের বাঁট দিয়ে মাথায় আঘাত করে ওই যুবক। একইভাবে জখম করা হয় ওই শুভলগ্নার মাকেও। ইতিমধ্যে দ্বিতীয় দফায় সে রক্তাক্ত শুভলগ্নাকে ফের আঘাত করে। ততক্ষণে ওই মেয়েটির কাকা ও অন্যরা চলে এলে সুলতান পালিয়ে যায়। রাতেই তিনজনকে উত্তরপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা শুভলগ্নাকে মৃত ঘোষণা করেন। সেদিনই সুলতানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস তাকে গ্রেপ্তার করে। সেই মামলাতেই এদিন সুলতান দোষী সাব্যস্ত হল।