Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 অভাব

মানুষের আসল অভাবটা হচ্ছে ভগবানকে-না-পাওয়ার অভাব—সেই বিরাট অভাবটাই মূল অভাব। কিন্তু ঠাকুর খুব ফাঁকি দিতে জানেন, তাই ছোট ছোট নানান্‌ অভাব দিয়ে সেই বিরাট অভাবকে ভুলিয়ে রাখেন। সব অশান্তির মূল কারণ কিন্তু একটিই—ভগবৎ-অবস্থা থেকে বিচ্যুতি।
অপরের গুণকে বড় করে দেখাটাও একটা মস্ত বড় গুণ। সকলকেই বড় করলেই তো নিজেও বড় হয়ে যাবে। কারও কোনও গুণের কথা শুনে অনেকে সেটা কেটে দিয়ে বলে ওঠে—‘ওটা এমন কিছু নয়।’ কিন্তু এটা করা ঠিক না। যার যেটুকু ভাল গুণ দেখবে, সেটাকেই বড় করবে, মর্যাদা দেবে।
যার বিবেক জেগে আছে তার সব ঠিক আছে।
ভালবাসার এমন একটা পর্যায় আছে, যেখানে পৌঁছলে আর কোনও কিছু চাওয়ার থাকে না, কোনও কিছু পাওয়ারও থাকে না। তখন বুকটা সব সময় যেন ভরে থাকে, জগৎটা তুচ্ছ মনে হয়।
নিজের ভেতর থেকে মহামায়াত্বকে সম্পূর্ণ সরাতে হবে। মহামায়া হচ্ছে মোহকরী শক্তি। প্রত্যেকের ভেতর সেটি রয়েছে। যে তার নিজের ভেতরের মহামায়াত্বটিকে বিসর্জন দিতে পেরেছে, সে আর কোন কিছুতেই মুগ্ধ হয় না।
মানুষের ভেতরে দুই-ই আছে, ফুল আর কাঁটা। আমরা ফুলটুকু গ্রহণ করব, কাঁটা যখন পাব তখন কষ্ট কি হবে না? কষ্ট ঠিকই হবে, কিন্তু তাই ব’লে কাঁটার পরিবর্তে কাঁটা দেব না। আমরা সাধু, আমরা ফুলই দিয়ে যাব জগৎকে। যে যা নয়, সে যদি তাই সাজে—তবে সেটা মানাবে না, কিছুতেই মানাবে না। সংসার সব কেড়ে নেয়, চুষে ফেলে দেয়। ভগবানকে দিলে তার চতুর্গুণ আমরা ফিরে পাই। কিন্তু সেটা পাই আমাদের অলক্ষ্যে, তাই বুঝতে পারি না।
সমস্ত অনুদারতার মূল হচ্ছে বাসনা।
তপস্যা করতে করতে যখন অহংকার চলে আসে, তখনই হয় সাধকের পতন। তপস্যা করতে হবে, কারণ দেহবোধকে ভুলতে হবে। কিন্তু সাবধান, অহংকার যেন না আসে। মানুষ এমন কিছু করতে পারে না, যেটা তাঁকে পাবার মতো হতে পারে। সেই অমূল্য রত্নকে কেনবার মতো কোনও ধনই আমাদের নেই। তবু আমাদের এক পা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা দেখে তিনি সাত-পা এগিয়ে এসে কৃপা করেন। কৃপা সবসময় অহেতুক।
হুকুমের সুরে কাউকে কিছু করতে বললে, অহংকার প্রকাশ পায়, তাই সব সময় অনুরোধের সুরে বলবে। চাকরকেও হুকুমের সুরে বলতে নেই। মিষ্টি করে বলবে, —‘‘বাবা, এটা একটু ক’রে দাও তো!’’ সবাইকে সম্মান দিয়ে নম্রভাবে কথা বলবে। দেখবে যেন ক্রোধ না আসে।
যতক্ষণ অহংকার আছে, ডাঙস খেতে হবে।
মানই হচ্ছে ঘরশত্রু বিভীষণ। মন যদি ঠিক থাকে, তা হলে কারও ক্ষমতা নাই কোনও কিছু করে। যদি সত্যই আধ্যাত্মিক পথে এগোতে চাও, তবে মনটাকে উদার করতে হবে। সেবা করতে করতে অনেক সময় অহংকার চলে আসে। মনে সে আকর্ষণ বা টান থাকে না, সেবাটা হয়ে ওঠে দায়সারা গোছের—করতে হবে বলেই করে যাওয়া। আসল উদ্দেশ্যটা ভুল হয়ে যায়। ভালবাসা যে সেবার মূল কথা, সেটাই ভুল হয়ে যায়। আমাদের সমস্ত অশান্তির মূলে হচ্ছে প্রয়োজন। আমাদের প্রয়োজনটা যত বেড়ে যাচ্ছে স্বার্থচিন্তা ততই পেয়ে বসছে, আর তা থেকেই যত অশান্তি। প্রয়োজন কম থাকলে, এত অশান্তি হ’ত না।
ভালবাসা এমন একটা জিনিস যা বুকটাকে ভরিয়ে দেয়। কিছু পাক আর না পাক, ভালবেসেই তার সুখ। নিঃস্বার্থ ভালবাসা নেই বলেই এত অশান্তি।
চাওয়াটা বড় কঠিন ব্যাপার। সামর্থ্যবান দাতার পক্ষে দিয়ে দেওয়াটা কিছু কঠিন নয়, কিন্তু পাওয়ার পর তার ভার বহন করা বড় কঠিন। তার যোগ্য মর্যাদা দেওয়াটাও শক্ত।
প্রতিভা হচ্ছে সত্য-শিব-সুন্দরের প্রকাশ। লেখক, শিল্পী, গায়ক সবাই যদি দিব্য জিনিস পরিবেশন করে, তবেই ঠাকুরের দেওয়া প্রতিভা সার্থক।
যারা ঠাকুরের সবচেয়ে প্রিয়, সবচেয়ে আপন, তাদের ওপরই তো ঠাকুরের একটা বিশেষ right আছে, দাবী আছে, অধিকার আছে। তাই সব আঘাতের বোঝা তাদের ওপর নিঃসঙ্কোচে চাপিয়ে দেন।
‘শ্রীঅর্চনামায়ের বাণী’ থেকে
14th  February, 2019
 ধর্মক্ষেত্র

 ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে।
বিশদ

 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

13th  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
 অনৈক্য

 ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। বিশদ

08th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই।
বিশদ

06th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জাতি

বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। বিশদ

03rd  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন: ‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। 
বিশদ

01st  February, 2019
বিশ্বব্যাপী সত্য ও বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান

এমন কোন অজ্ঞান নাই যাহা বিশ্ব-জোড়া অজ্ঞানের অংশ নয়, তবে ব্যক্তি-আধারে উহা একটা সসীম রূপায়ণ ও সসীম গতিধারা হইয়া যায়, আর বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান হইল বিশ্বচেতনার সমগ্র গতিবৃত্তি, যাহা পরম সত্য হইতে বিচ্যুত এবং একটা নিকৃষ্ট ধারাতে ক্রিয়মাণ, যে ক্রিয়াধারাতে, দিব্য সত্য হইয়াছে বিকৃত, খর্ব্ব, মিশ্র এবং অসত্য ও বিভ্রমের দ্বারা মেঘাচ্ছন্ন।
বিশদ

31st  January, 2019
ক্লিষ্ট বৃত্তি

ক্লেশ কী? কতকগুলো মনের বৃত্তি আছে। ‘মনের বৃত্তি’ বললুম, কারণ এক্ষেত্রে অথবা অন্য কয়েকটি ক্ষেত্রে স্নায়ুতন্ত্র বা স্নায়ুকোষের সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। যখন মানসিক অনুভূতির সঙ্কোচবিকাশী গতি আমাদের স্নায়ুর সংকোচ-বিকাশী গতির সঙ্গে সমান্তরলতা বজায় রেখে চলতে পারে না তখন সেই বৃত্তি বা বৃত্তিসমূহকে বা মুখ্য নিয়ন্ত্রক বৃত্তিকে বলা হয় ক্লিষ্ট বৃত্তি বা ক্লেশ।
বিশদ

30th  January, 2019
একনজরে
  সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মালদহে আদিবাসীদের ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য জেলাজুড়ে প্রায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে থান তৈরির উদ্যোগ নিল অগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তর। জেলা ছটি ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই থানগুলি তৈরি করা হবে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাণ্ডার দেউচা-পাচামি থেকে কয়লা তুলবে পোল্যান্ডের সংস্থা। এই বিষয়ে সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তি করতে রাজ্য সরকার অনেকটাই এগিয়েছে। ...

  সংবাদদাতা, খড়্গপুর: ভ্যালেনটাইন ডে’র আগের রাতে বুধবার খড়্গপুর স্টেশনের বোগদা টিকিট কাউন্টারের কাছ থেকে এক যুবক ও নাবালিকাকে আটক করেছে জিআরপি। তাদের বাড়ি নিউ দিল্লি। তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক রয়েছে বলে অনুমান। ...

বিএনএ, চুঁচুড়া: রাস্তাঘাট, পথবাতি, নর্দমা সহ উন্নয়নের কাজ করে শহরগুলিকে ঝাঁ চকচকে করে তোলার চলছে জোর কদমে। তবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঘিঞ্জি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। গৃহহীন মানুষগুলিকে সরিয়েও দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। তাই শহর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৮৯৮: কিউবা উপকূলে মার্কিন রণতরী ডুবে গিয়ে মৃত ২৭৪। স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আমেরিকা
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৩৩: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা। নিহত শিকাগোর মেয়র
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন। জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল।
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৮.৫৩ টাকা ৮১.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ১৭/৪৫ দিবা ১/১৯। মৃগশিরা ৩৬/৩৯ রাত্রি ৮/৫২। সূ উ ৬/১২/৪৫, অ ৫/২৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২৮ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/১১ গতে ১১/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৯ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৮/২২/২০। মৃগশিরানক্ষত্র অপঃ ৪/৪৪/৫, সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩/৫৭ মধ্যে ও ৮/২৮/৪৯ থেকে ১০/৪৩/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮/০ থেকে ২/২৭/৪৪ মধ্যে ও ৩/৫৭/২৭ থেকে ৫/২৭/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৯/২৭ থেকে ৮/৫১/৪৪ মধ্যে ও ৩/৪০/৪৯ থেকে ৪/৩১/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ৯/২/২৮ থেকে ১০/২৬/৩৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/২৬/৩৫ থেকে ১১/৫০/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৮/৫৭ থেকে ১০/১৪/৪৯ মধ্যে।
৯ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সপরিবারে ভ্রমণের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: অর্থ সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু১৮৯৮: কিউবা উপকূলে ...বিশদ

07:03:20 PM

গোপীবল্লভপুরে নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল এক কিশোর 

06:37:00 PM

ভুয়ো কোম্পানি খুলে রাজ্যজুড়ে প্রতারণার জাল, ধৃত ৭
গৃহঋণ থেকে চাকরির টোপ দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে প্রচুর মানুষকে ...বিশদ

04:12:00 PM

৬৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:35 PM

পুলওয়ামায় হামলা: নদীয়া, হাওড়ার শহিদ জওয়ানদের বাড়িতে আসছেন দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

04:03:51 PM