গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
তারাশঙ্করবাবু বলেন, সামনেই লোকসভা ভোট আসছে। তার আগেই আমরা প্রস্তুতি শুরু করেছি। বিভিন্ন জায়গায় পাড়া বৈঠক করা হচ্ছে। এদিনের পর থেকে এলাকার বিভিন্ন জায়গায় প্রতিদিনই দেওয়াল লিখন করা হবে।
সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তালডাংরা বিধানসভার দু’-একটি গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূলের হাতছাড়া হলেও সামগ্রিক পরিস্থিতিতে খাতড়া মহকুমায় ভালো ফলাফল করেছে শাসকদল। সেই কারণেই কর্মী সমর্থকদের উদ্যমকে জিইয়ে রেখে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলির থেকে প্রচারের ক্ষেত্রে কিছুটা এগিয়েই রয়েছে তৃণমূল। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই খাতড়া মহকুমার তালডাংরা, সিমলাপাল সহ বিভিন্ন ব্লকেই দলের পক্ষ থেকে পাড়া বৈঠক করা হচ্ছে। এলাকার গ্রামগুলিতে গিয়ে বুথে বুথে জনসাধারণ এবং দলের কর্মী সমর্থকের নিয়ে ওই বৈঠক করা হচ্ছে বলে দলীয় নেতৃত্ব জানিয়েছে। খাতড়াতেও লোকসভা ভোটের দেওয়াল লিখনের জন্য দেওয়াল দখলের কাজ শুরু করেছে তৃণমূল। দলের কর্মী সমর্থকরা এখন প্রচারে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত রাজ্য সরকারের কী কী প্রকল্প রয়েছে সেই কথা সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরছেন।
তৃণমূলের বাঁকুড়া জেলার কার্যকরী সভাপতি জয়ন্ত মিত্র বলেন, এবারের লোকসভা ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নকে সামনে রেখেই আমরা এগিয়ে যাব। লড়াইটা একপেশে হবে। বিরোধীদের গুরুত্ব নেই। বিজেপির গণতন্ত্র মানেই মানুষ মারার ষড়যন্ত্র।
তবে এদিন মূলত তালডাংরা বাজার এবং ফুলমতি গ্রামেই দেওয়াল লিখন কর্মসূচি হয়। দেওয়াল লিখনে একদিকে যেমন রাজ্য সরকারের উন্নয়নের বার্তা দেওয়া হয়েছে। তার পাশাপাশি ছড়ার মাধ্যমে ব্যঙ্গ করে কেন্দ্রীয় সরকারকেও কটাক্ষ করা হয়েছে।