গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে তিন কিশোরী সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে চলে এসেছিল। জানা গিয়েছিল, আইএস ডেরায় গিয়ে বিয়ে করার লক্ষ্য নিয়ে তিন কিশোরী বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। তখন থেকেই অনেক সংবাদমাধ্যমে তাদের ‘জেহাদি বধূ’ বলে সম্বোধন করা শুরু হয়। সেই তিনজনের মধ্যে ছিলেন শামিমা বেগম, আমিরা আবেজ এবং কাদিজা সুলতানা। ওই তিনজন লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর থেকে উড়ানে চেপে তুরস্কে পৌঁছয়। তারপর সেখান থেকে সিরিয়া সীমান্ত পার করে। শামিমার সঙ্গে ২৭ বছরের এক ধর্মান্তরিত ডাচ মুসলিমের বিয়ে হয়েছিল। সম্প্রতি তাঁরা দু’জনেই আইএস ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে আসেন। শামিমার স্বামী সিরিয়ার যোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
শামিমার আবেদনের ব্যাপারে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বেন ওয়ালাস বলেন, শামিমা ব্রিটিশ নাগরিক হওয়ায় তিনি অবশ্যই দেশে ফিরতে পারেন। তবে যেহেতু তিনি সিরিয়ার যুদ্ধক্ষেত্রে কাটিয়ে এসেছেন, তাই দেশে ফেরার আগে তাঁর গোটা বিষয় তদন্ত করে দেখা হবে।