Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন এগিয়ে?
সমৃদ্ধ দত্ত

লাস্ট কোথায় ট্রেনের অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছিল? কতজন হতভাগ্য যাত্রীর মৃত্যু হল গত পাঁচ বছরে ভারতজুড়ে নানাবিধ মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায়? দূরপাল্লার ট্রেনের খাবার খেয়ে কেউ কি অসুস্থ হয়ে পড়েছে? পাঁচ বছরে একটিও নতুন রেলপ্রকল্প আসেনি। একটিও নতুন ট্রেন ঘোষণা হয়নি। কিন্তু এসব নিয়ে গত পাঁচ বছরে কখনও দেখা গিয়েছে সিপিএম নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ দল প্রচণ্ড চিন্তা ব্যক্ত করেছে? গত পাঁচ বছরে সিপিএম একবারও কি রেলমন্ত্রীর ইস্তফা দাবি করে রাস্তায় নেমেছে? পশ্চিমবঙ্গ কেন বঞ্চিত হচ্ছে, এই প্রশ্ন তুলে কখনও সিপিএমকে প্রেস কনফারেন্স করতে দেখেছে কেউ? কেন কিছু করেনি সিপিএম? কারণ এখন আর রেলমন্ত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়। ২০০৯ সাল থেকে সিপিএমকে দেখলে মনে হতো তাঁদের একমাত্র রাজনৈতিক কর্মসূচি ও গঠনতন্ত্র হল ভারতীয় রেলের উন্নতিসাধন। ওভারহেডের তার ছিঁড়ে গিয়ে সোনারপুর থেকে ক্যানিং সেকশনে সামান্য কিছু সময়ের জন্য ট্রেন বন্ধ থাকলেও সিপিএম মমতার ইস্তফা চাইত তখন। সিপিএমের তখন রেলময় জীবন ছিল। কিন্তু যেই রেলমন্ত্রক আর মমতার দলের হাতে রইল না, সঙ্গে সঙ্গে সিপিএমের রেলের জন্য আকুলতা স্টপ হয়ে গেল। এই যে একের পর এক বাজেট হয়ে চলেছে। সিপিএমের পশ্চিমবঙ্গের জন্য কোনও হেলদোল আছে? নেই। কারণ মমতা তো আর দায়িত্বে নেই! শুধু এই অ্যাঙ্গেলটা ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলে সিপিএম নেতৃত্ব বুঝতে পারবে যে মমতাকে তাঁরা নিজেরাই কতটা গুরুত্বপূর্ণ করে দিয়েছেন। তাঁদের রাজনীতি বস্তুত মমতাকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়।
আসছেন নরেন্দ্র মোদি। আসছেন অমিত শাহ। আসছেন রাজনাথ সিং। আসছেন যোগী আদিত্যনাথ। আসছেন শিবরাজ সিং চৌহান। যাচ্ছেন ঠাকুরনগরে। যাচ্ছেন দুর্গাপুরে, যাচ্ছেন বর্ধমানে। যাচ্ছেন কোচবিহারে। যাচ্ছেন পুরুলিয়ায়। সকলেরই টার্গেট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লি থেকে মোদি সরকারের তাবৎ মন্ত্রিসভা আসছে নিয়ম করে পশ্চিমবঙ্গে। কারণ লক্ষ্য পশ্চিমবঙ্গ দখল। এই তো সেদিন তখন রাজীবকুমার এবং সিবিআইকে নিয়ে বিতর্ক সবেমাত্র শুরু হয়েছে। পরদিনই দিল্লি থেকে কলকাতায় বিজেপি সদর দপ্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করতে কে চলে এলেন? দেশের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর। বিজেপির কোনও রাজ্য নেতাকে সেই দায়িত্ব দেওয়া হল না কিন্তু। তিনি কলকাতায় সাংবাদিক সম্মেলন করে মমতাকে কটাক্ষ করে বললেন, কেন সিবিআইকে এত ভয়? লোকসভায় স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং বিবৃতি দিলেন, পশ্চিমবঙ্গে সাংবিধানিক সংকটের সূত্রপাত হয়েছে। দিল্লির বিজেপি দপ্তরে আ‌ইনমন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদ কিংবা বস্ত্রমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। সকলেই মমতাকে চরম আক্রমণ করে বললেন, মমতা ভয় পেয়েছেন। দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারামন নির্বাচন কমিশনে গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ নিয়ে। এই যে বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এভাবে নিজেদের গোটা ফোর্স নিয়ে মমতার বিরুদ্ধে নেমে গেলেন সেটা আসলে কী বার্তা দেয়? মমতাকে হারাতে বিজেপি প্রধানমন্ত্রী থেকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী, আইনমন্ত্রী থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী—সকলকেই ময়দানে নামতে হচ্ছে। সেটাই প্রমাণ করে তাঁরাই মমতার গুরুত্ব বিপুলভাবে বাড়িয়ে দিলেন। এই যে কথায় কথায় এঁরা রাজ্যে চলে আসছেন, এর অন্তর্নিহিত বার্তা কি এটাই নয় যে বিজেপি শীর্ষ নেতারাই বুঝিয়ে দিচ্ছেন আসলে রাজ্য বিজেপি নেতারা মমতার বিরুদ্ধে লড়ার পক্ষে যথেষ্ট যোগ্য নয়? এভাবে বারংবার যখন তখন ছোটখাটো বিষয়েও মমতাকে আক্রমণ করার জন্য কলকাতায় কেন্দ্রীয় নেতাদের আসা কিংবা মফস্‌সলের সভাতেও জাতীয় নেতাদের আগমনের অর্থ তো এটাই যে বিজেপি নেতৃত্ব মনে করে, একজনও এমন কোনও রাজ্য বিজেপি নেতা নেই যাঁকে সামনে রেখে মমতা বিরোধী আক্রমণ করলে জনতা সিরিয়াসলি গুরুত্ব দেবে। তাই দরকার পড়ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের। এর ফলে সবথেকে ক্ষতি কার হচ্ছে? রাজ্য বিজেপির। কারণ তাঁদের নিয়ে জনতা আর আলোচনাই করছে না। মমতাকে মারাত্মক আক্রমণ করে রীতিমতো ব্যাকফুটে ফেলে দিচ্ছেন মোদি, অমিত শাহ, যোগী ইত্যাদি ইত্যাদি। আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু কেউ রাজ্য নেতাদের গুরুত্ব দিচ্ছে না। এটা বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের পক্ষে কি খুব স্বস্তিদায়ক?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সবথেকে বড় রাজনৈতিক কুশলতা হল তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে তাঁর বিরোধী দলগুলির রাজ্য নেতৃত্বকে রীতিমতো গুরুত্বহীন ও অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে সক্ষম হয়েছেন। তাই তাঁকে কখনও দেখা যায় না কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপির রাজ্যস্তরের নেতাদের কোনওরকম আক্রমণের জবাব দিতে। তিনি শুধু পাল্টা জবাব দেন ওইসব দলের দিল্লির নেতাদের বিবৃতির। বিরোধী রাজ্য নেতাদের যে কোনওরকম আক্রমণের জবাব দেওয়ার জন্য তাঁর দলের মেজ সেজ মুখপাত্ররাই যথেষ্ট, এরকমই একটি বার্তা দেন। মমতাকে টাইট দেওয়ার জন্য যতরকম তীব্র রাজনৈতিক আক্রমণ করা হয় তার সবই করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রিমিয়ার লিগের খেলাটা ওই মমতা বনাম মোদির মধ্যে হয়। বিরোধীদের রাজ্য নেতৃত্ব নেহাত সেকেন্ড ডিভিশনের লিগের মতো গুসকরা কিংবা আমতা অথবা বিষ্ণুপুরের মতো ছোট ময়দানে ছোট জনসভা, পথসভার মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখেন। মমতা একাই ব্রিগেড করেন। একাই ২১ জুলাই করেন। কংগ্রেস, বিজেপিকে ব্রিগেড করার আগে দশবার ভাবতে হয় কেন? কারণ তাঁরা জানেন রাহুল গান্ধী কিংবা নরেন্দ্র মোদি না এলে ব্রিগেড করার রিস্ক আছে। সিপিএম এখানে প্রশ্ন তুলতে পারে আমরা তো একাই ব্রিগেড করি? সেখানে মারাত্মক ভিড়ও হয়। ঠিক। আর এই প্রশ্নটির পাল্টা একটি জিজ্ঞাস্য আছে। সেটি হল, তাহলে মমতাকে হারাতে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করার জন্য এত উদগ্রীব কেন আপনারা? এই যে ব্রিগেডে এত ভিড় হল এবং আপনারা মমতাকে কঠিন চ্যালেঞ্জ দিতে পারেন সেটা যদি প্রমাণিতই হয়ে যায়, তাহলে মমতার বিরুদ্ধে একাই লড়ুন। সেটাই তো আত্মবিশ্বাসের প্রমাণ, তাই না? কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্কের প্রয়োজন হচ্ছে কেন? কংগ্রেসের সঙ্গে যদি সিপিএম আবার জোট করে, তাহলে তো স্বীকার করে নেওয়া হল একা আর কোনও দল মমতাকে হারাতে পারবে না, নিজেরাই ধরে নিয়েছে দুই দল। অর্থাৎ এভাবে নিজেরাই নিজেদের দুর্বলতা আর মমতার শক্তির ক্রমাগত বিজ্ঞাপন দিয়ে চলেছে বিরোধীরা।
এবং কংগ্রেস! প্রদেশ কংগ্রেস যদি মনে করে মমতা ও মোদি প্রধান প্রতিপক্ষ এবং রাজ্যে কোনওরকম জোটই মমতার সঙ্গে করা সম্ভব নয়, তাহলে কিন্তু শুধু রাজ্যে জোট নয় এই আরজি রাহুল গান্ধীকে জানিয়ে এলেই যথেষ্ট নয়। একইসঙ্গে প্রদেশ নেতৃত্বের উচিত রাহুল গান্ধীকে এটাও জানিয়ে দেওয়া, যে রাহুল ঘোষণা করুন, জাতীয় স্তরেও আগামীদিনে আর যাই হোক কোনওভাবেই মমতার থেকে কংগ্রেস কোনও সাহায্য নেবেও না, দেবেও না। মহাজোটেও তৃণমূলকে নেওয়া চলবে না। এটাই তো স্বচ্ছ রাজনীতি। নীতির রাজনীতি। রাজ্যে মমতা বিরোধী। কিন্তু কেন্দ্রে মোদি-বিরোধী লড়াইকে তুঙ্গে নিয়ে যেতে কিংবা রাহুল প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হলে আশা করা হবে মমতা সমর্থন করবেন, এই অবস্থান সুবিধাবাদী। বিরোধীরা বলেন মমতা সুবিধাবাদী রাজনীতি করেন। যদি সেটা ঠিক হয়, আপনারা তাহলে কেন সেই একই রাজনীতি করছেন? সেক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে আরও গুরুত্ব হারাবে কংগ্রেস। তৃণমূলের এই একক বৃহৎ শক্তির পাশাপাশি দ্রুত সিপিএমের ক্ষয় এবং বিজেপির অত্যন্ত দ্রুত সমর্থন বৃদ্ধির মধ্যেও কংগ্রেসের এখনও যে সামান্য ভোটব্যাঙ্ক, কর্মী, সমর্থক বেঁচে আছে, সেই অংশটির কাছে মমতা ও মোদি অবশ্যই সমান প্রতিপক্ষ। কিন্তু সিপিএম নামটিকেও তারা কি বন্ধু ভাবেন? মনে হয় না। তাই সিপিএমের সঙ্গে জোট হলে তারা হয়তো কষ্টই পাবেন। তাহলে কেন এই উদ্যোগ? কারণ জোটপন্থীরা মনে করেন, মমতা বিরোধী ভোট তিনভাগে বিভাজিত হওয়ার থেকে দু’ভাগে বিভাজিত হওয়া বেশি আশাপ্রদ। এই দুই দলের সম্মিলিত ভোটব্যাঙ্ক এক হয়ে অন্তত মমতার প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসে বিজেপিকে তৃতীয় স্থানে ঠেলে দেওয়াই লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য স্থাপনে কোনও অন্যায় নেই। দুটি ক্রমক্ষীয়মান দল অস্তিত্ব বাঁচাতে এটা করতেই পারে। কিন্তু প্রশ্ন হল এই একই জোট ২০১৬ সালেও হয়েছিল। সেখানে কংগ্রেস যথেষ্ট সংখ্যক আসনও পেয়েছিল। কিন্তু সেই বিধায়ক সংখ্যার বৃদ্ধি কি সংগঠন বৃদ্ধিতে আদৌ কোনও কাজে লেগেছে? ভোটব্যাঙ্ক বৃদ্ধিতে কোনও পরিবর্তন চোখে পড়েছে? সিপিএমের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গের সিপিএম কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে কংগ্রেস সম্পর্কে বৈরিতা আর বিশেষ নেই। সিপিএমের রাজ্য নেতৃত্ব অনায়াসে কংগ্রেসের হাত ধরতে উদগ্রীব। বহু কর্মীরও কোনও আপত্তি নেই হয়তো। পক্ষান্তরে কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকদের বহুলাংশের মধ্যে কিন্তু সিপিএম সম্পর্কে তীব্র ক্রোধ, অ্যালার্জি রয়ে গিয়েছে। ক্ষতি সিপিএমের হবে না। কিন্তু কংগ্রেস নিজেদের কর্মী সমর্থক হারাতে পারে এই সিদ্ধান্তের জেরে। ব্লকে, ছোট জনপদে বহু কংগ্রেসি মনে করেন সিপিএমের সঙ্গে হাত মেলালে সেইসব এলাকায় তাঁদের যথেষ্ট রাজনৈতিক তাচ্ছিল্য আর ব্যঙ্গবিদ্রুপের মধ্যেই পড়তে হবে।
সিপিএম মমতার বিরোধিতা করছে। কিন্তু মমতার বিকল্প রাজনীতিটা তারা কী দেবে সেটা বোঝাতে পারছে না। কারণ সেটা তাদেরই জানা নেই। যদি তাঁরা বলেন, মমতার আমলে দাদাগিরি,সিণ্ডিকেট এসব চলছে। জনগণ হেসে বলবেন, এসবের জন্মদাতা কারা? আপনারা। যদি তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা নেই। পাল্টা প্রশ্ন শুনতে হবে সিপিএমের আমলে একটা দুটো হত্যা হতো না। সিপিএমের শাসনকাল বিখ্যাত হল অসংখ্য গণহত্যার জন্যই। অবশ্যই এটা ঠিক যে চাকরি, শিক্ষাব্যবস্থা, নিচুতলায় দুর্নীতি ইত্যাদি নিয়ে প্রচুর অভিযোগ আছে মানুষের তৃণমূলের আমলে। কিন্তু কই সেগুলি নিয়ে বিরোধীদের কোনও গঠনমূলক পরিকল্পিত আন্দোলনই নেই কেন? ভোটে যেই জিতুক, শাসক ও বিরোধীরা যখন তখন রাজনৈতিক কৌশলে পরস্পরকে টেক্কা দিচ্ছে, এটা যথেষ্ট আকর্ষণীয় এবং তীব্র কৌতুহলোদ্দীপক চিত্র। কিন্তু সমস্যা হল এ রাজ্যে তা দেখা যাচ্ছে না। বিরোধীদের মধ্যে মমতাকে বড়সড় সংকটে ফেলতে পারে এরকম কোনও ইনটেলিজেন্ট মুভমেন্টই দেখা যাচ্ছে না। সেই একই সিবিআই, সারদা ইত্যাদি। কিন্তু ২০১১ অথবা ২০১৪ এবং ২০১৬ কোনও ভোটেই সারদা, সিবিআই এসব মমতাকে ভোটের রাজনীতিতে বিপদে ফেলতে পারেনি। নিশ্চয়ই তাহলে কোনও অন্য ইস্যু আছে যা নিয়ে মমতা এসব ছাপিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে চলেছেন! কী সেটা? ওটার সন্ধানে সময় দিতে রাজি নয় বিরোধীরা। মমতাকে কিন্তু তখনই হারানো সম্ভব যখন মমতার নিজের ভোটব্যাঙ্ক তাঁর বিরুদ্ধে ভোট দেবেন। এই সহজ রাজনৈতিক ফর্মুলাই বিরোধীরা আত্মস্থ না করে মমতাকে ব্যক্তিগতভাবে বিপাকে ফেলার প্রবল প্রয়াসে তাঁর রাজনীতিকে অনেক বেশি শক্তিশালী করে দিচ্ছেন। তিনিও সময় পেয়ে যাচ্ছেন অবিরত নিজস্ব ভোটব্যাঙ্ককে আরও সংহত করার!
মানুষ ঠিক কোন কোন ইস্যুতে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ, সেটা আইডেন্টিফাই করাই বিরোধীদের কাজ। অথচ সেই পরিশ্রম কিংবা বুদ্ধিদীপ্ত উদ্যোগ অথবা কর্মসূচির মতো পলিটিক্যাল ম্যাচিওরিটি দেখা যাচ্ছে না বিরোধীদের মধ্যে। তাঁরা ভুলে যাচ্ছেন পজিটিভ হোক, নেগেটিভ হোক, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বদাই আলোচনার, ইস্যুর, চর্চার ভরকেন্দ্র হয়ে বিরাজ করছেন। আমরা যাঁরা নিজেদের সামান্য পারিবারিক সমস্যা কিংবা অফিসের ঝামেলা সমাধান করতে বছরের পর বছর হিমশিম খাই, তাঁরা এক সেকেণ্ডের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসে মমতা ভুল করলেন। মমতাকে নিয়ে তারপর ৭২ ঘণ্টা ধরে হাসাহাসি করলেন বহু মানুষ। কিন্তু এটা ভেবে দেখলাম না ওই ৭২ ঘণ্টা ধরে মিডিয়ায়, চর্চায়, ফেসবুকে, হোয়াটস অ্যাপে, আড্ডায় এক ও একমাত্র আমরা সময় ব্যয় করলাম মমতাকেই নিয়ে। তাঁকে ইগনোর করতে পারলাম না কেউ। এই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকার টেকনিকটাই ধরতে পারছে না বিরোধীরা।
রাফাল না সিবিআই, মোদি-বিরোধিতায় সবচেয়ে শক্তিশালী ইস্যু কোনটি?
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

 রাফাল ইস্যুকে সামনে রেখে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে নরেন্দ্র মোদির ভাবমূর্তির ওপর প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। ধারাবাহিকভাবে রাফাল ইস্যু প্রচারের কেন্দ্রে রাখতে পেরেছিলেন রাহুল। হিন্দি বলয়ে তিন রাজ্য—মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়-এ বিজেপি’র পরাজয়ের পিছনে অন্য সমস্ত কারণের মধ্যে রাহুল গান্ধীর তোলা রাফাল যুদ্ধ বিমান দুর্নীতির প্রচার বিজেপি’র বিরুদ্ধে গিয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন।
বিশদ

14th  February, 2019
স্মার্ট সিটি এবং সুশাসন
রঞ্জন সেন

স্মার্ট হওয়া ভালো, কিন্তু আরও ভালো হল সুশাসিত হওয়া। আর এটা হয় না বলেই রাতারাতি স্মার্ট বলে দেগে দেশের স্মার্ট সিটিগুলিতে হঠাৎ প্রয়োজনে জরুরি পরিষেবা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। অন্যদিকে তার প্রশস্ত রাজপথে চরে বেড়ায় গোরু। তার পরিণতিতে মানুষের প্রাণও যায়।
বিশদ

12th  February, 2019
ভোটের কৈফিয়ত
পি চিদম্বরম

একটা আত্মবিশ্বাসী সরকার স্বাভাবিক অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করত আর এটাই করা উচিত, কিন্তু আত্মবিশ্বাসের মতো জিনিসটার ঘাটতি রয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের মধ্যে। শুধু বিজেপি এমপিদের বিষণ্ণ মুখগুলোর দিকে তাকান বিশেষত যাঁরা রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও উত্তরপ্রদেশ থেকে এসেছেন এবং আপনি আমার সঙ্গে একমত হবেন।
বিশদ

11th  February, 2019
ফাঁকা অভিযোগ করে বা সিবিআই জুজু দেখিয়ে কি মমতার গতিরোধ করা যাবে?
শুভা দত্ত

২০১৯ যুদ্ধের দামামা বেশ ভালোমতোই বেজে উঠেছে। বোঝাই যাচ্ছে লোকসভা ভোট আর দূরে নেই। মাঝে বড়জোর মাস দুই-আড়াই। তারপরই এসে পড়বে সেই বহু প্রতীক্ষিত মহাসংগ্রামের দিন। দেশের শাসনক্ষমতার মসনদ দখলের যুদ্ধে মুখোমুখি হবে শাসক এবং বিরোধী শিবিরের রথী-মহারথীবৃন্দ।
বিশদ

10th  February, 2019
হৃদয় গিয়েছে চুরি
অতনু বিশ্বাস

আচ্ছা, হৃদয়টাকে (হৃদপিণ্ড মানে হৃদয় ধরে নিয়ে) সত্যি সত্যিই কি কোথাও ফেলে আসা যায় না? যদি সত্যিই না যায়, কুমিরটা সেটা বিশ্বাস করল কী করে? উপকথার কুমিররা হয়তো বোকা হয়, তবে তার তথাকথিত বোকামিকে অনেক ক্ষেত্রেই আমার নেহাতই সরলতা বলে মনে হয়েছে।
বিশদ

09th  February, 2019
ন্যানো, একটি স্বপ্নের অকাল মৃত্যু
মৃণালকান্তি দাস

ভক্সওয়াগেন বিটল। যে বছর ভারতে ন্যানোর আবির্ভাব, তার ঠিক ৭০ বছর আগে বাজারে এসেছিল এই ‘পিপলস কার’। গোটা জার্মানি জুড়ে শুধু রোড নেটওয়ার্ক বাড়ানোই নয়, দেশের মানুষকে সস্তায় গাড়ি চড়ানোর স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন অ্যাডলফ হিটলার। কে না জানে, ভক্সওয়াগেন মানেই তো ‘জনতার গাড়ি’।
বিশদ

08th  February, 2019
সিবিআই নাটকে শেষপর্যন্ত
মমতাই কি লাভবান হলেন না?
মেরুনীল দাশগুপ্ত

 নাটক? হ্যাঁ, নাটক। নাটক ছাড়া কী! বলা নেই, কওয়া নেই হঠাৎ করে রবিবারের শেষ বিকেলে কোত্থেকে চল্লিশ সিবিআই চলে এলেন, সন্ধের মুখে তাঁদের কজন জিজ্ঞাসাবাদের অছিলায় হানা দিলেন লাউডন স্ট্রিটে খোদ পুলিস কমিশনারের দরজায়, ঢোকার মুখেই কর্তব্যরত পুলিসের সঙ্গে বাধল সংঘাত, ছড়াল উত্তেজনা, কয়েক মুহূর্তের মধ্যে কলকাতা পুলিসের বড়কর্তারা হাজির, তর্ক-বিতর্ক ধস্তাধস্তি এবং শেষমেশ পুলিসের গাড়িবন্দি হয়ে দলের নেতা ডিএসপি সিবিআই ও আরও কয়েকজন শেক্সপিয়র সরণি থানায়!
বিশদ

07th  February, 2019
উন্নয়নের সঙ্গে যথেষ্ট আর্থিকশৃঙ্খলা অর্জিত হয়েছে
দেবনারায়ণ সরকার

সোমবার অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের রাজ্য বাজেট পেশ করলেন। এই বাজেটে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লক্ষ ৩৭ হাজার ৯৬৪ কোটি টাকা। গত বছরের অনুমিত বাজেটের তুলনায় এটা ২১ শতাংশেরও বেশি। রাজস্ব খাতে আয় ধরা হয়েছে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৩২৭ কোটি টাকা। 
বিশদ

05th  February, 2019
গাদকারি মাহাত্ম্য
পি চিদম্বরম

নীতিন গাদকারি একজন অন‌্যধরনের রাজনীতিক। তাঁর নিজের স্বীকার অনুযায়ী, তিনি একজন ভোজনরসিক, তিনি হাল ফ‌্যাশনের পোশাক পরেন এবং দেখে মনে হয় জীবনটাকে উপভোগও করেন। তিনি পাবলিক ফাংশনে ভাষণ দিতে পছন্দ করেন এবং এমনভাবে কথা বলেন যেন দুনিয়ার কে কী ভাবল তাতে তাঁর যায় আসে না।
বিশদ

04th  February, 2019
বাজেটে ভুলিয়ে দেশের মানুষের মন জেতা যাবে?
শুভা দত্ত

শুক্রবার সংসদে যে বাজেট প্রস্তাব পেশ হল হিসেব মতো সেটা দেশের চলতি সরকারের শেষ বাজেট—অন্তর্বর্তী বাজেট। কিন্তু, বাজেট অধিবেশনে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত পীযূষ গোয়েলের বক্তৃতা বা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আচার-আচরণ দেখে মনে হল অন্তর্বর্তী নয়, আসন্ন অর্থবর্ষের জন্য পূর্ণাঙ্গ বাজেটই পেশ করল বিদায়ী সরকার! শুধু তাই নয়, গোটা বাজেট প্রস্তাব জুড়ে মধ্যবিত্ত থেকে কৃষক শ্রমিক প্রান্তিক মানুষজনের জন্য ‘ছাড়’ আর অর্থবরাদ্দের যে হিড়িক দেখা গেল—এককথায় তা নজিরবিহীন।
বিশদ

03rd  February, 2019
উন্নয়নের সঙ্গে আপস করে
জনমোহিনী বাজেট

দেবনারায়ণ সরকার

 শুক্রবার লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে মোদি সরকারের ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করলেন। কার্যত এটাকে পূর্ণাঙ্গ বাজেটই বলা চলে। বিশদ

02nd  February, 2019
ইয়ং ইন্ডিয়া
সমৃদ্ধ দত্ত

প্রায় বছর দশেক হয়ে গেল এই পিতাপুত্রের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। যা ক্রমেই অত্যন্ত ঘনিষ্ঠতায় পর্যবসিত। রাউলাট বিলের প্রতিবাদ করে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে সভা করে বেড়াচ্ছিলেন। সেই সময় একটি সভা হয়েছিল এলাহাবাদে। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে বলা হয়েছিল স্থানীয় একজন আইনজীবীর বাড়িতে থাকতে।
বিশদ

01st  February, 2019
একনজরে
মুম্বই, ১৪ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): ৮৬ তম জন্মদিনে প্রয়াত অভিনেত্রী মধুবালাকে শ্রদ্ধা জানাল গুগল। সার্চ ইঞ্জিনে ব্যবহার হল বেঙ্গালুরুর শিল্পী মহম্মদ সাজিদের তৈরি ডুডল। ১৯৩৩ সালে ...

 টরন্টো, ১৪ ফেব্রুয়ারি (এপি): বুধবার সকালে আর পাঁচটা দিনের মতোই ব্যস্ততা বাড়ছিল টরন্টোর রাস্তায়। যানবাহন ও পথচলতি মানুষের কোলাহলে জেগে উঠছিল শহর। হঠাৎই একটি বহুতলের ...

  সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মালদহে আদিবাসীদের ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য জেলাজুড়ে প্রায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে থান তৈরির উদ্যোগ নিল অগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তর। জেলা ছটি ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই থানগুলি তৈরি করা হবে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পরপর দু’দিন মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হতেই হোয়াটসঅ্যাপে বেরিয়ে গেল প্রশ্নপত্র। তারপর ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও তথ্যপ্রমাণ হাতড়ে বেড়াচ্ছে পুলিস। শোনা গিয়েছে, ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৮৯৮: কিউবা উপকূলে মার্কিন রণতরী ডুবে গিয়ে মৃত ২৭৪। স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আমেরিকা
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৩৩: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা। নিহত শিকাগোর মেয়র
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন। জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল।
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৮.৫৩ টাকা ৮১.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ১৭/৪৫ দিবা ১/১৯। মৃগশিরা ৩৬/৩৯ রাত্রি ৮/৫২। সূ উ ৬/১২/৪৫, অ ৫/২৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২৮ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/১১ গতে ১১/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৯ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৮/২২/২০। মৃগশিরানক্ষত্র অপঃ ৪/৪৪/৫, সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩/৫৭ মধ্যে ও ৮/২৮/৪৯ থেকে ১০/৪৩/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮/০ থেকে ২/২৭/৪৪ মধ্যে ও ৩/৫৭/২৭ থেকে ৫/২৭/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৯/২৭ থেকে ৮/৫১/৪৪ মধ্যে ও ৩/৪০/৪৯ থেকে ৪/৩১/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ৯/২/২৮ থেকে ১০/২৬/৩৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/২৬/৩৫ থেকে ১১/৫০/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৮/৫৭ থেকে ১০/১৪/৪৯ মধ্যে।
৯ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সপরিবারে ভ্রমণের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: অর্থ সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু১৮৯৮: কিউবা উপকূলে ...বিশদ

07:03:20 PM

গোপীবল্লভপুরে নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল এক কিশোর 

06:37:00 PM

ভুয়ো কোম্পানি খুলে রাজ্যজুড়ে প্রতারণার জাল, ধৃত ৭
গৃহঋণ থেকে চাকরির টোপ দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে প্রচুর মানুষকে ...বিশদ

04:12:00 PM

৬৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:35 PM

পুলওয়ামায় হামলা: নদীয়া, হাওড়ার শহিদ জওয়ানদের বাড়িতে আসছেন দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

04:03:51 PM