Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 জাতি

সকল জাতির মধ্যেই, যখনই অবনতি প্রলয়-মূর্ত্তি ধরিয়া প্রকটিত হইয়া উঠে, তখনই একটা অপৌরুষের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হইয়া সঙ্ঘবদ্ধ হইয়া একদল অথবা বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন দল-সংস্কারকের আবির্ভাব হয়। ইহারা জীবন-মরণ পণ করিয়া উদ্দেশ্য-সাধনে লাগিয়া যান এবং হয় মন্ত্রের সাধন করিয়া নতুবা শরীর পাতন করিয়া ধন্য ও কৃতকৃতার্থ হন। আজ আমাদের দেশেও তেমন মরণব্রতী কর্ম্মীর প্রয়োজন পড়িয়াছে।
বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। শত শত সঙ্ঘ গঠিত হইবে এবং নিজ নিজ কর্ম্মের ব্যাপকতা দিয়া ইহারা শত প্রকারে জাতির মধ্যে গঠনমূলক উপাদান সঞ্চয় করিবে। তাই আজ প্রকৃত কর্ম্মীকে উদার নির্ম্মৎসর এবং সকল কল্যাণকারীর সমর্থনকারী হইতে হইবে। সমগ্র দেশকে একটা মাত্র সঙ্ঘের মধ্যে গন্ডীবদ্ধ করিবার জন্য নিরর্থক চেষ্টা না করিয়া, নিজ নিজ অকপট আবেগে প্রাণান্ত সাধন করিতে হইবে। যে-কেহ যে-কোন স্থানে যে-কোনও ভাবে দেশ-কল্যাণে ব্রতী হইয়াছেন, তাঁহাকে পরিপূর্ণ চিত্তে শ্রদ্ধা করিতে পারার নামই প্রকৃত সঙ্ঘ শক্তি। সম্প্রদায় গড়িলেই সঙ্ঘ-শক্তি জাগে না; দল হইলেই বল হইল, এমন নহে। যেখানে মানুষ নিঃস্বার্থভাবে জগতের কল্যাণ চাহিয়াছে, সেখানেই সে সর্ব্বদা সকল সঙ্ঘবুদ্ধির অতীত হইয়া এখ মহাসঙ্ঘের অন্তর্ব্বর্ত্তী হইয়াছে। যে সঙ্ঘ-শক্তির অভাব আজ ভারতে বিশেষভাবে অনুভূত হইতেছে, তাহা এই মহাসঙ্ঘ-শক্তি। যাহারা এই মহাসঙ্ঘের শক্তিকে উপলব্ধি করিয়াছেন, তাহাদিগকে ‘‘মহাসঙ্ঘী’’ বলিতে পারি। নিজে যে কার্য্যটীর সমাপ্তিকল্পে আজীবন তপস্যা করিয়া আসিতেছেন, অপর কেহও সামান্য শ্রমে তাহা করিয়া যশস্বী হইলে মহাসঙ্ঘী রুষ্ট বা ঈর্ষ্যাবান্‌ হন না। জগৎ-কল্যাণই তাঁহার কাম্য, নিজে করিয়া উঠিতে পারেন নাই,— অপরে করিতে পারিয়াছেন, ইহা ত’ সুখেরই কথা। মহাসঙ্ঘীর চিত্তে যশোলিপ্সা নাই, নেতৃত্ব-প্রতিষ্ঠার কামনা নাই,— আছে শুধু নিষ্কাম জগৎ-কল্যাণী প্রেরণা।
যতই চেষ্টা কর না কেন, জগতের সকল লোককে কখনও একটা নির্দ্দিষ্ট সঙ্ঘের মধ্যে আনিতে পারিবে না। আবার যতই প্রয়াসী হও না কেন, সঙ্ঘ গড়িবার যে স্বাভাবিকী প্রেরণা জীব-মাত্রেরই অন্তরে ভগবান্‌ ঩দিয়া দিয়াছেন, তাহারও বিলোপ সাধন করিতে পারিবে না। জীব যতক্ষণ শিব না হয়, ততক্ষণ সে দেহ, মন ও পৃথিবীর সীমাবদ্ধতার প্রভাবকে অতিক্রম করিতে পারে না। ততক্ষণ সে মহাসঙ্ঘ গড়িবার প্রেরণাকে সীমাবদ্ধ সঙ্ঘ গড়িতেই প্রয়োগ করে এবং দিকে দিকে শত শত সীমাবদ্ধ সঙ্ঘ গড়িয়া সৃষ্টির বৈচিত্র্যের সাক্ষ্য দেয়।
তোমাদিগকে আজ জগতের প্রত্যেকটি সীমাবদ্ধ সঙ্ঘকেই স্বীকার করিয়া লইতে হইবে, প্রত্যেকেরই প্রতি শ্রদ্ধাযুক্ত হইয়া সকলেরই কর্ম্মপ্রয়াসে যথাসাধ্য সহায়তা দান করিতে হইবে, সকলেরই সাফল্যে আনন্দ প্রকাশ করিতে হইবে। আজ দেশে এইরূপ কর্ম্মীরই অভাব, নতুবা অপর সঙ্ঘের প্রতি ঈর্ষ্যাপরায়ণ কর্ম্মীর অভাব কোথায়? শত শত কর্ম্মী নিজ নিজ আদর্শের চরণে অবহেলে আত্মবিসর্জ্জন করিতেছেন।
শ্রীশ্রীস্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের ‘আপনার জন’ থেকে
03rd  February, 2019
 ধর্মক্ষেত্র

 ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে।
বিশদ

 অভাব

 মানুষের আসল অভাবটা হচ্ছে ভগবানকে-না-পাওয়ার অভাব—সেই বিরাট অভাবটাই মূল অভাব। কিন্তু ঠাকুর খুব ফাঁকি দিতে জানেন, তাই ছোট ছোট নানান্‌ অভাব দিয়ে সেই বিরাট অভাবকে ভুলিয়ে রাখেন। সব অশান্তির মূল কারণ কিন্তু একটিই—ভগবৎ-অবস্থা থেকে বিচ্যুতি। বিশদ

14th  February, 2019
 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

13th  February, 2019
শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
 অনৈক্য

 ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। বিশদ

08th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই।
বিশদ

06th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন: ‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। 
বিশদ

01st  February, 2019
বিশ্বব্যাপী সত্য ও বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান

এমন কোন অজ্ঞান নাই যাহা বিশ্ব-জোড়া অজ্ঞানের অংশ নয়, তবে ব্যক্তি-আধারে উহা একটা সসীম রূপায়ণ ও সসীম গতিধারা হইয়া যায়, আর বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান হইল বিশ্বচেতনার সমগ্র গতিবৃত্তি, যাহা পরম সত্য হইতে বিচ্যুত এবং একটা নিকৃষ্ট ধারাতে ক্রিয়মাণ, যে ক্রিয়াধারাতে, দিব্য সত্য হইয়াছে বিকৃত, খর্ব্ব, মিশ্র এবং অসত্য ও বিভ্রমের দ্বারা মেঘাচ্ছন্ন।
বিশদ

31st  January, 2019
ক্লিষ্ট বৃত্তি

ক্লেশ কী? কতকগুলো মনের বৃত্তি আছে। ‘মনের বৃত্তি’ বললুম, কারণ এক্ষেত্রে অথবা অন্য কয়েকটি ক্ষেত্রে স্নায়ুতন্ত্র বা স্নায়ুকোষের সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। যখন মানসিক অনুভূতির সঙ্কোচবিকাশী গতি আমাদের স্নায়ুর সংকোচ-বিকাশী গতির সঙ্গে সমান্তরলতা বজায় রেখে চলতে পারে না তখন সেই বৃত্তি বা বৃত্তিসমূহকে বা মুখ্য নিয়ন্ত্রক বৃত্তিকে বলা হয় ক্লিষ্ট বৃত্তি বা ক্লেশ।
বিশদ

30th  January, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতা সরিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাণ্ডার দেউচা-পাচামি থেকে কয়লা তুলবে পোল্যান্ডের সংস্থা। এই বিষয়ে সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তি করতে রাজ্য সরকার অনেকটাই এগিয়েছে। ...

বিএনএ, চুঁচুড়া: রাস্তাঘাট, পথবাতি, নর্দমা সহ উন্নয়নের কাজ করে শহরগুলিকে ঝাঁ চকচকে করে তোলার চলছে জোর কদমে। তবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঘিঞ্জি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। গৃহহীন মানুষগুলিকে সরিয়েও দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। তাই শহর ...

  সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মালদহে আদিবাসীদের ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য জেলাজুড়ে প্রায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে থান তৈরির উদ্যোগ নিল অগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তর। জেলা ছটি ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই থানগুলি তৈরি করা হবে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পরপর দু’দিন মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হতেই হোয়াটসঅ্যাপে বেরিয়ে গেল প্রশ্নপত্র। তারপর ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও তথ্যপ্রমাণ হাতড়ে বেড়াচ্ছে পুলিস। শোনা গিয়েছে, ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৮৯৮: কিউবা উপকূলে মার্কিন রণতরী ডুবে গিয়ে মৃত ২৭৪। স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আমেরিকা
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৩৩: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা। নিহত শিকাগোর মেয়র
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন। জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল।
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৮.৫৩ টাকা ৮১.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ১৭/৪৫ দিবা ১/১৯। মৃগশিরা ৩৬/৩৯ রাত্রি ৮/৫২। সূ উ ৬/১২/৪৫, অ ৫/২৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২৮ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/১১ গতে ১১/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৯ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৮/২২/২০। মৃগশিরানক্ষত্র অপঃ ৪/৪৪/৫, সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩/৫৭ মধ্যে ও ৮/২৮/৪৯ থেকে ১০/৪৩/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮/০ থেকে ২/২৭/৪৪ মধ্যে ও ৩/৫৭/২৭ থেকে ৫/২৭/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৯/২৭ থেকে ৮/৫১/৪৪ মধ্যে ও ৩/৪০/৪৯ থেকে ৪/৩১/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ৯/২/২৮ থেকে ১০/২৬/৩৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/২৬/৩৫ থেকে ১১/৫০/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৮/৫৭ থেকে ১০/১৪/৪৯ মধ্যে।
৯ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সপরিবারে ভ্রমণের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: অর্থ সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু১৮৯৮: কিউবা উপকূলে ...বিশদ

07:03:20 PM

গোপীবল্লভপুরে নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল এক কিশোর 

06:37:00 PM

ভুয়ো কোম্পানি খুলে রাজ্যজুড়ে প্রতারণার জাল, ধৃত ৭
গৃহঋণ থেকে চাকরির টোপ দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে প্রচুর মানুষকে ...বিশদ

04:12:00 PM

৬৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:35 PM

পুলওয়ামায় হামলা: নদীয়া, হাওড়ার শহিদ জওয়ানদের বাড়িতে আসছেন দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

04:03:51 PM