Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অসম বন্ধুত্ব

সারা পৃথিবী জানে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন একজন ‘মার্কেন্টিলিস্ট’। আর তিনিই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বেসর্বা। ‘মার্কেন্টিলিজম’ কাকে বলে? এটা হল সেই বিশেষ অর্থনৈতিক তত্ত্ব, যেটা শুধু নিজ দেশের উদ্বৃত্ত বাণিজ্যেই মোক্ষলাভের শিক্ষা দেয়। বাণিজ্যে বাকি সব দেশকে দশ গোল দিয়ে নিজ দেশের সম্পদ এবং শক্তি বৃদ্ধিই এই তত্ত্বের নিহিত দর্শন। ষোড়শ-অষ্টাদশ শতকে গোটা ইউরোপ এই তত্ত্বের নিবিড় অনুশীলন করেছিল। মার্কেন্টিলিস্ট নেতারা বিশ্বাস করেন যে, ‘ফেভারেবল ব্যালান্স অফ ট্রেড’ থেকে দেশের স্বর্ণ ও রৌপ্য ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হবে। তাঁদের কাছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাহাত্ম্য হল ‘জিরো সাম গেম’—অর্থাৎ আমার মুনাফা মানে প্রতিদ্বন্দ্বীদের লোকসান—সোজা কথায় অন্যের ক্ষয়ক্ষতির বিনিময়ে আমাকে লাভবান হতে হবে। এই তত্ত্বে বিশ্বাসীদের আরও বক্তব্য, অভ্যন্তরীণ শিল্প-বাণিজ্য রক্ষার স্বার্থে সরকারি ‘রেগুলেশন’ জারি থাকবে এবং আমদানির সামনে খাড়া করে রাখতে হবে ‘রেস্ট্রিকশন’। মার্কেন্টিলিস্ট পলিসিতে বৈদেশিক পণ্যের উপর অধিক শুল্ক এবং দেশীয় পণ্যের জন্য ভর্তুকি বরাদ্দ হয়। মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং বিদেশি শ্রমিকের অভিবাসন সংকোচনও এই নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। একসময় ফ্রান্স, স্পেন, পর্তুগাল, ইতালি, ব্রিটেন, জার্মানি এবং নেদারল্যান্ডস এই নীতির চূড়ান্ত অনুশীলন করেছে। মার্কেন্টিলিজম যে সব ক্ষেত্রে সুফলদায়ক হয় না তার প্রমাণ স্পেন। এজন্য সে-দেশের বস্ত্রবয়ন শিল্পকে চড়া মূল্য দিতে হয়েছিল, এমনকী মন্বন্তরও নেমে এসেছিল একটা সময়। 
বহু বছর বাদে, মার্কিন মুলুকে এই অর্থনৈতিক জাতীয়বাদের চাষ চান ট্রাম্প। প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসকে পরাস্ত করে রাষ্ট্রক্ষমতায় দ্বিতীয়বার অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য ট্রাম্প তাঁর দেশবাসীকে অনেক স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। তিনি আওয়াজ তুলেছিলেন, ‘মেক আমেরিকা গ্রেট আগেইন’! কীভাবে? ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁদের শিল্প-কারখানাগুলিকে আমেরিকাতেই ফেরাবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মার্কিন শিল্প কলকারখানাগুলিকে সে-দেশের ভিতরেই নির্মাণের জন্য তিনি লোভনীয় ইনসেনটিভ দেবেন। তাতে চীন, ভারতসহ প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলিতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) কমে যাবে। যদি ব্যবসাগুলি এখনও বিদেশে তাদের কারখানা তৈরি করতে চায় তবে ট্রাম্প প্রশাসন প্রযুক্তি রপ্তানির উপরও বিধিনিষেধ আরোপ করবে। তেল এবং ওষুধ শিল্পের উপরেও একচ্ছত্র রাশ চায় নয়া যুক্তরাষ্ট্র। ‘অবৈধ’ অভিবাসন নিয়েও ট্রাম্প বরাবরই খড়্গহস্ত। আমেরিকায় ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব থেকে অপরাধ, মাদকের উৎপাতসহ যাবতীয় খারাপ ব্যাপারের জন্য তিনি এই সমস্যাকেই দায়ী করে থাকেন। দেশশাসনের প্রথম ১০০ দিনের মধ্যেই ১০ লক্ষ ‘অবৈধ’ অভিবাসীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে খেদানোও ছিল তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি! তিনি সেইমতো পদক্ষেপ ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছেন। তার প্রাথমিক আঁচ ভারতীয় অভিবাসীদের গায়ে পড়েছে। ভারত ‘উদ্বাহু’ হয়ে তা মেনেও নিয়েছে! তবে এর শেষ কোথায় তা এখনও অজানা।
কিন্তু তাতেও যে মার্কিন মুলুকের ‘অধীশ্বরকে’ খুশি রাখা সম্ভব হবে না, তা সংশ্লিষ্ট মহল বেশ বুঝতে পারছিল। গরিব এবং উন্নয়নশীল ‘বন্ধু’ দেশগুলিকে মার্কিন কোষাগার থেকে যাবতীয় দানখয়রাতিও বন্ধ 
করতে তৎপর হয়েছেন ট্রাম্প। ইতিমধ্যেই এই নীতির অন্যতম বলি ভারতও। জলবায়ু সংকট বলে কিছু যে আছে, তাও তিনি মানেন না। এই বাবদ কানাকড়িও খরচ করার পক্ষপাতী তিনি নন। এই যে রাষ্ট্রনায়কের নীতি, ধ্যানজ্ঞান তাঁর সঙ্গে আগ বাড়িয়ে বন্ধুত্ব করতে গিয়েছেন 
ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ‘হাউডি মোদি’ থেকে ‘নমস্তে ট্রাম্প’... ‘বন্ধুত্বে’র সব ঝলমলে বিজ্ঞাপনই এখন ব্যুমেরাং হওয়ার পথে। গোটা দুনিয়া দেখছে, ট্রাম্প দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফিরতেই বন্ধুত্বের সেই বুলি উধাও। মার্কিন পণ্যের উপর চড়া শুল্ক আরোপের জন্য ট্রাম্প ভারতের উপর বরাবরই ক্ষুব্ধ। এমনকী ভারতকে ‘কারেন্সি ম্যানিপুলেটর’ বলেও অভিযুক্ত করেন তিনি। ট্রাম্প যে তাঁর জায়গা থেকে একচুলও সরতে রাজি নন, তা তিনি পরিষ্কার করে দিয়েছেন এই দফায় মোদির প্রথম আমেরিকা সফরে। কার্যত মোদির মুখে ঝামাই ঘষে দিয়েছেন ‘বন্ধু’ ট্রাম্প স্বয়ং। মার্কিন মিডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পের দাবি, মোদির সঙ্গে বৈঠক চলাকালে পাল্টা শুল্ক আরোপ ইস্যুতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আমার সঙ্গে কোনও তর্ক নয়!’ বণিক মহলের আশঙ্কা, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তে ভারত আগামী দিনে আর্থিকভাবে বিপুল ক্ষতির মুখে পড়বে। ‘ম্যাগা’ নীতি আমাদের এই গ্রহকে কোনোভাবেই ভালো, নিরাপদ কিংবা সমৃদ্ধ করবে না। এই নীতি কেবলই আমেরিকার স্বার্থে। সেখানে আলগা বন্ধুত্বের কোনও জায়গা নেই। মার্কিন প্রশাসনের কাছে গুরুত্ব পেতে হলে ভারতকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী এবং সমকক্ষ হতে হবে। ‘বড়োর পিরিতি বালির বাঁধ’ মাত্র—মোদিরা এই সত্য কবে বুঝবেন?
21st  February, 2025
কাদের কদর?

বছর দুয়েক আগে দিল্লি পুরসভায় ভাঙচুর চালানোর অভিযোগে উঠে এসেছিল তাঁর নাম। এই নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও রয়েছে। সেই রেখা গুপ্তাকেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করল বিজেপি। বৃহস্পতিবার রামলীলা ময়দানে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের উপস্থিতিতে তাঁর শপথ গ্রহণের আগে একটি ভিডিও ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে।
বিশদ

সাত খুন মাফ

সাত-আট মাস আগে, শেখ হাসিনার ‘বিতাড়ন পর্বে’ বাংলাদেশের জেল ভেঙে শতাধিক কট্টর জঙ্গিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। পরে অন্তর্বর্তী সরকারও বেকসুর মুক্তি দিয়েছে একগুচ্ছ শীর্ষ জঙ্গি নেতাকে—তারা জেএমবি, এবিটি এবং হাট সংগঠনভুক্ত—এবং মৃত্যুদণ্ড কিংবা আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত।
বিশদ

20th  February, 2025
ফের বৈধতা প্রদানের খেলা!

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

19th  February, 2025
বঞ্চনার তালিকা দীর্ঘ

এতদিন জানা ছিল ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল উজ্জ্বলা যোজনার নাম। প্রকল্পের অর্থ ‘নয়ছয়ের’ সাফাই দিয়ে গত দু’তিন বছর ধরে ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় বসতবাড়ি তৈরিতে বাংলাকে টাকা দিচ্ছে না মোদি সরকার।
বিশদ

18th  February, 2025
মহাবিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি 

পুনরাবৃত্তি! নিছক ভুলের নয়, একযোগে গাফিলতি, অদক্ষতা, ব্যর্থতা এবং অপদার্থতার। ২৯ জানুয়ারি, বুধবার মৌনী অমাবস্যায় ‘মহাকুম্ভ’ দেখেছে ‘মহাবিপর্যয়’। সেদিন পদপিষ্ট হয়ে সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন অন্তত ৩০ জন পুণ্যার্থী এবং গুরুতর জখম হন তার দ্বিগুণ নরনারী।
বিশদ

17th  February, 2025
মোদির ভারতে বাড়ছে দুর্নীতি!

বিষয়: দুর্নীতি। এটি নরেন্দ্র মোদির খুবই পছন্দের সাবজেক্ট বলে দাবি করে বিজেপি। এর কারণ অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজেই। নিজেকে স্ফটিকের মতো ‘স্বচ্ছ’ বোঝাতে ২০১৪ সালে প্রথমবার ‘দুর্নীতি মুক্ত’ ভারত গঠনের স্বপ্ন ফেরি করেছিলেন।
বিশদ

16th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

15th  February, 2025
নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

13th  February, 2025
রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
একনজরে
দেশের অভ্যন্তরের সমস্ত বর্ডার চেকপোস্ট তুলে দেওয়ার জন্য রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের তরফে নির্দেশিকা জারি করে রাজ্য সরকারগুলিকে এই নির্দেশ কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে। ...

বাংলা আবাস যোজনায় এবার কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ উঠল মালদহের বামনগোলা ব্লকের গোবিন্দপুর মহেশপুরের তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে। ২০ হাজার টাকা কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। ...

ঋণের অর্থে কোনওরকমে চলছে পাকিস্তান। দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে। জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। বিদেশি সংস্থাগুলিও সরকারকে ঋণ দিতে গিয়ে রীতিমতো ইতস্তত করছে। কারণ সে টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চিত। ...

আসানসোল শহরের দুই বৃহৎ সোসাইটির মহিলা ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে উঠেছে। আসানসোল পুলিস কমিশনার অফিসের কাছেই জেনেক্স এক্সোটিকা। একের পর এক গগনচুম্বি টাওয়ার।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৩২: গ্যালিলিও গ্যালিলির ডায়ালগ কনসার্নিং‌ দ্য টু চীফ ওয়ার্ল্ড সিস্টেমস প্রকাশিত
১৭৩২: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটনের জন্ম
১৮৫৩: এলিয়ট সেমিনারি হিসেবে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেইন্ট লুইস প্রতিষ্ঠিত
১৮৮৭:  চারণকবি মুকুন্দ দাসের জন্ম
১৮৮৮: ভারতে সাইকেল নির্মাণ ও বিকাশের অন্যতম পথিকৃৎ বাঙালি শিল্পপতি সুধীরকুমার সেনের জন্ম
১৯০৬: অভিনেতা পাহাড়ি সান্যালের জন্ম
১৯২২: বিশিষ্ট বেহালাবদক ভি. জি. জোগ-এর জন্ম
১৯২২: রাগপ্রধান গানের প্রথম মহিলা বাঙালি শিল্পী দীপালি নাগের জন্ম
১৯৪৪: মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রী কস্তুরবা গান্ধীর মৃত্যু
১৯৫৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী আবুল কালাম আজাদের মৃত্যু
১৯৭৪: বিশিষ্ট গিটারবাদক তথা কাজী নজরুল ইসলামের কনিষ্ঠ পুত্র কাজী অনিরুদ্ধর মৃত্যু
২০১৫: বাংলাদেশে নৌকাডুবি, মৃত ৭০
 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৮৬ টাকা ১১১.৬২ টাকা
ইউরো ৮৯.১৯ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৭,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৭,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। নবমী ১৮/০ দিবা ১/২০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ২৮/৫০ সন্ধ্যা ৫/৪০। সূর্যোদয় ৬/৭/৩৫, সূর্যাস্ত ৫/৩২/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/৩ গতে ১০/৩৪ ম঩ধ্যে পুনঃ ১২/১৫ গতে ১/৫৬ মধ্যে পুনঃ ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪১ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৭ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৩ গতে উদয়াবধি। 
৯ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। নবমী দিবা ৯/৪৩। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র দিবা ২/৪২। সূর্যোদয় ৬/১০, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৯/৪৯ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৬ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ১/৪৯ মধ্যে ও ২/৩৮ গতে ৪/১৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৬ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪২ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৩২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৫২ মধ্যে ও ৪/৩৬ গতে ৬/১০ মধ্যে। 
২৩ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আমেরিকার পেনসেলভানিয়াতে একটি হাসপাতালে বন্দুকবাজের তাণ্ডব

11:49:00 PM

ফ্রান্সে ছুরি দিয়ে হামলা চালাল এক দুষ্কৃতী, মৃত ১, জখম ৩

11:41:00 PM

ডব্লুপিএল: দিল্লিকে ৩৩ রানে হারাল উত্তরপ্রদেশ

10:58:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন জশ ইংলিশ

10:47:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: ইংল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে জয়ী অস্ট্রেলিয়া

10:36:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: সেঞ্চুরি করলেন জশ ইংলিশ, অস্ট্রেলিয়া ৩১৬/৫ (৪৪.৩ ওভার), টার্গেট ৩৫২

10:11:00 PM