Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল। এই সেই বাড়ি যেখান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের ব্লুপ্রিন্ট তৈরি হয়েছিল। এই বাড়ি থেকেই ১৯৭০ সালের নির্বাচন ও ১৯৭১-এর অসহযোগ আন্দোলনের পরিকল্পনা করেন ‘বঙ্গবন্ধু’। ইতিহাস সাক্ষী, এই বাড়ি থেকেই প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের শেষে, ১৯৭১-এর মার্চে এই বাড়ি থেকেই স্বাধীন দেশের ঘোষণা করেন মুজিব। এই বাড়ি থেকেই বঙ্গবন্ধু, সেখান থেকে জাতির পিতা হয়ে ওঠা মুজিবের। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন নয়, রাষ্ট্রপতি ভবনও নয়, এই বাড়ি হয়ে উঠেছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, যাবতীয় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের আঁতুড়ঘর। ৩২ নম্বর ধানমন্ডির এই সাদামাটা বাড়ি থেকেই রক্তে ভেসে শেষ বিদায় নিতে হয়েছে তাঁকে। শুধু তিনি একা নন, ৭৫-এর ১৫ আগস্টের সেই রাতে তাঁর পরিবারের মোট ৮ জন সদস্যকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল ঘাতকবাহিনী। মুজিব বেঁচে থাকাকালীন এই বাড়িতেই বিশ্বের বহু রাষ্ট্রপ্রধানের পা পড়েছে। মুজিব কন্যা শেখ হাসিনা ধানমন্ডির এই বাড়িতে বাবার স্মৃতিতে সংগ্রহশালা তৈরি করেন, যা এই সেদিন পর্যন্ত পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্র ছিল। অর্ধশতাব্দীর ইতিহাস বিজড়িত সেই ৩২ নম্বর ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়া হল বুলডোজার চালিয়ে। যা প্রমাণ করে, ভয়ঙ্কর মৌলবাদীদের খপ্পরে পড়েছে বাংলাদেশ। 
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, এই বাড়িটিতে আগুন ধরিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছিল ‘বৈষম্যবিরোধী’ ছাত্র-জনতা। ধ্বংসাবশেষের চিহ্ন হয়ে শুধু কংক্রিটের কাঠামোটুকু দাঁড়িয়েছিল। ছ’মাস পর ফেব্রুয়ারির শীত সন্ধ্যায় সেই ইট সিমেন্টের কাঠামো বুলডোজার, ড্রিল মেশিন দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল। ৫ ফেব্রুয়ারির রাত, ৬ ফেব্রুয়ারির প্রায় গোটা দিন কয়েক হাজার উন্মত্ত জনতার সেই হিংস্র তাণ্ডবের সাক্ষী থাকল বাংলাদেশ, তথা গোটা বিশ্ব। প্রায় দেড় দিন ধরে নির্বিঘ্নে এই ধ্বংসলীলা চললেও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সেনা বা পুলিসকে বাধা দিতে পর্যন্ত দেখা যায়নি। শুধু মুজিবের বসতবাড়ি নয়, ওই একই রাস্তায় শেখ হাসিনার একসময়ের ঠিকানা ‘সুধাসদন’-ও জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। সেই রাত ও পরের দিন মুজিব-হাসিনার দল আওয়ামি লিগের একাধিক নেতা ও পদাধিকারীর বাড়িতেও হিংস্র আক্রমণ চলে। উড়িয়ে দেওয়া হয় একাধিক বসতভিটা। যে কোনও ধ্বংসযজ্ঞ শুরুর জন্য একটা উপলক্ষ্য সামনে আনা হয়। এক্ষেত্রেও দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া হাসিনার সেদিনের ভার্চুয়াল বক্তৃতাকে ‘প্ররোচনা’ তৈরির কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। বস্তুত বাংলাদেশে পালাবদলের পর গত ছ’মাস ধরে আওয়ামি লিগের যাবতীয় অস্তিত্ব মুছে ফেলতে চূড়ান্ত তৎপরতা দেখাচ্ছে মৌলবাদী শক্তি। হাসিনার বক্তৃতা সেই আগুনে নাকি ঘি ঢেলেছে। কিন্তু যে কোনও দেশের সরকারের দায়িত্ব হল, সেই দেশের ঐতিহাসিক স্মারক, জনগণের সম্পদ রক্ষা করা। জনতার একটি অংশের ক্ষোভকে অজুহাত দিয়ে অরাজকতাকে প্রশ্রয় দেওয়া কোনও সরকারের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ও মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যের কথাবার্তা ও আচরণের মধ্যে যেন সেই অরাজকতাকেই পরোক্ষে প্রশ্রয় দেওয়ার বার্তা শোনা গিয়েছে। অভিযোগ সেরকমই। দুর্ভাগ্যের হল, যে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের কণ্ঠরোধের অভিযোগে উত্তাল হয়েছিল বাংলাদেশের জনতার একাংশ, সেই একই অভিযোগ আরও জোরালোভাবে উঠেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে। পালাবদলের ঘটনাকে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ আখ্যা দিয়ে যেসব শক্তি এই তাণ্ডবলীলা চালাচ্ছে তা কখনওই গণতন্ত্রের পথ হতে পারে না। হাসিনার বিরোধিতা করা আর দেশে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালানো সমার্থক হতে পারে না। অনেকেই মনে করছেন, এখন সেখানকার পরিস্থিতি প্রায় হাতের বাইরে চলে গিয়েছে, যা সামাল দেওয়া হয়তো নোবেল জয়ী ইউনুসের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তাই চাপে পড়ে বার্তা দেওয়া হচ্ছে, কোনও অজুহাতেই যেন কোনও নাগরিকের উপর আর আক্রমণ করা না হয়। বঙ্গবন্ধুর বাসভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় কড়া নিন্দা করেছে ভারত। 
দুর্ভাগ্যের হল, অশান্তির আগুন জ্বলছে পড়শি রাষ্ট্রে। আগের জমানার যা কিছু আইন, তার সবটা অস্বীকার বা বাতিল করতে হবে—এই প্রবণতা অনেক দেশেই দেখা যায়। কিন্তু দেশের স্বাধীনতা ও তার ইতিহাসকে মুছে ফেলার এই অপচেষ্টা দেখে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক, এ কোন গভীর অসুখে আক্রান্ত বাংলাদেশ? এই অসুখে জাতীয় সঙ্গীত বদলে ফেলার কথা বলা হচ্ছে, একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের সংবিধানও পাল্টে ফেলার দাবি উঠেছে। অত্যন্ত লজ্জার যে টেনে আনা হচ্ছে রবীন্দ্রনাথ বনাম নজরুলের প্রসঙ্গ। বলা হচ্ছে, আবার নতুন ইতিহাস লেখা হবে। কিন্তু সত্যিই কি ধ্বংস করে কোনও দেশের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস মুছে ফেলা যায়? এমন চেষ্টা হলে ইতিহাস তাকে ক্ষমা করে না। 
09th  February, 2025
কাদের কদর?

বছর দুয়েক আগে দিল্লি পুরসভায় ভাঙচুর চালানোর অভিযোগে উঠে এসেছিল তাঁর নাম। এই নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও রয়েছে। সেই রেখা গুপ্তাকেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করল বিজেপি। বৃহস্পতিবার রামলীলা ময়দানে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের উপস্থিতিতে তাঁর শপথ গ্রহণের আগে একটি ভিডিও ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে।
বিশদ

অসম বন্ধুত্ব

সারা পৃথিবী জানে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন একজন ‘মার্কেন্টিলিস্ট’। আর তিনিই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বেসর্বা। ‘মার্কেন্টিলিজম’ কাকে বলে? এটা হল সেই বিশেষ অর্থনৈতিক তত্ত্ব, যেটা শুধু নিজ দেশের উদ্বৃত্ত বাণিজ্যেই মোক্ষলাভের শিক্ষা দেয়।
বিশদ

21st  February, 2025
সাত খুন মাফ

সাত-আট মাস আগে, শেখ হাসিনার ‘বিতাড়ন পর্বে’ বাংলাদেশের জেল ভেঙে শতাধিক কট্টর জঙ্গিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। পরে অন্তর্বর্তী সরকারও বেকসুর মুক্তি দিয়েছে একগুচ্ছ শীর্ষ জঙ্গি নেতাকে—তারা জেএমবি, এবিটি এবং হাট সংগঠনভুক্ত—এবং মৃত্যুদণ্ড কিংবা আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত।
বিশদ

20th  February, 2025
ফের বৈধতা প্রদানের খেলা!

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

19th  February, 2025
বঞ্চনার তালিকা দীর্ঘ

এতদিন জানা ছিল ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল উজ্জ্বলা যোজনার নাম। প্রকল্পের অর্থ ‘নয়ছয়ের’ সাফাই দিয়ে গত দু’তিন বছর ধরে ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় বসতবাড়ি তৈরিতে বাংলাকে টাকা দিচ্ছে না মোদি সরকার।
বিশদ

18th  February, 2025
মহাবিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি 

পুনরাবৃত্তি! নিছক ভুলের নয়, একযোগে গাফিলতি, অদক্ষতা, ব্যর্থতা এবং অপদার্থতার। ২৯ জানুয়ারি, বুধবার মৌনী অমাবস্যায় ‘মহাকুম্ভ’ দেখেছে ‘মহাবিপর্যয়’। সেদিন পদপিষ্ট হয়ে সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন অন্তত ৩০ জন পুণ্যার্থী এবং গুরুতর জখম হন তার দ্বিগুণ নরনারী।
বিশদ

17th  February, 2025
মোদির ভারতে বাড়ছে দুর্নীতি!

বিষয়: দুর্নীতি। এটি নরেন্দ্র মোদির খুবই পছন্দের সাবজেক্ট বলে দাবি করে বিজেপি। এর কারণ অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজেই। নিজেকে স্ফটিকের মতো ‘স্বচ্ছ’ বোঝাতে ২০১৪ সালে প্রথমবার ‘দুর্নীতি মুক্ত’ ভারত গঠনের স্বপ্ন ফেরি করেছিলেন।
বিশদ

16th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

15th  February, 2025
নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

13th  February, 2025
রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
একনজরে
মদমে মধ্যরাতে গলায় ছুরি ধরে বৃদ্ধ দম্পতির সর্বস্য লুটের ঘটনার কিনারা এখনও করতে পারেনি পুলিস। ঘটনার চারদিন পরও একজন দুষ্কৃতীও গ্রেপ্তার হয়নি। ফলে এলাকাবাসীরা নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন। ...

ঋণের অর্থে কোনওরকমে চলছে পাকিস্তান। দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে। জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। বিদেশি সংস্থাগুলিও সরকারকে ঋণ দিতে গিয়ে রীতিমতো ইতস্তত করছে। কারণ সে টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চিত। ...

আর দিন ছয়েক সময়। তার মধ্যে স্কুলের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষার নম্বর পোর্টালে জমা না দিলে পড়ুয়া পিছু ১০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে স্কুলকে। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ...

বাংলা আবাস যোজনায় এবার কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ উঠল মালদহের বামনগোলা ব্লকের গোবিন্দপুর মহেশপুরের তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে। ২০ হাজার টাকা কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৩২: গ্যালিলিও গ্যালিলির ডায়ালগ কনসার্নিং‌ দ্য টু চীফ ওয়ার্ল্ড সিস্টেমস প্রকাশিত
১৭৩২: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটনের জন্ম
১৮৫৩: এলিয়ট সেমিনারি হিসেবে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেইন্ট লুইস প্রতিষ্ঠিত
১৮৮৭:  চারণকবি মুকুন্দ দাসের জন্ম
১৮৮৮: ভারতে সাইকেল নির্মাণ ও বিকাশের অন্যতম পথিকৃৎ বাঙালি শিল্পপতি সুধীরকুমার সেনের জন্ম
১৯০৬: অভিনেতা পাহাড়ি সান্যালের জন্ম
১৯২২: বিশিষ্ট বেহালাবদক ভি. জি. জোগ-এর জন্ম
১৯২২: রাগপ্রধান গানের প্রথম মহিলা বাঙালি শিল্পী দীপালি নাগের জন্ম
১৯৪৪: মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রী কস্তুরবা গান্ধীর মৃত্যু
১৯৫৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী আবুল কালাম আজাদের মৃত্যু
১৯৭৪: বিশিষ্ট গিটারবাদক তথা কাজী নজরুল ইসলামের কনিষ্ঠ পুত্র কাজী অনিরুদ্ধর মৃত্যু
২০১৫: বাংলাদেশে নৌকাডুবি, মৃত ৭০
 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৮৬ টাকা ১১১.৬২ টাকা
ইউরো ৮৯.১৯ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৭,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৭,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। নবমী ১৮/০ দিবা ১/২০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ২৮/৫০ সন্ধ্যা ৫/৪০। সূর্যোদয় ৬/৭/৩৫, সূর্যাস্ত ৫/৩২/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/৩ গতে ১০/৩৪ ম঩ধ্যে পুনঃ ১২/১৫ গতে ১/৫৬ মধ্যে পুনঃ ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪১ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৭ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৩ গতে উদয়াবধি। 
৯ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। নবমী দিবা ৯/৪৩। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র দিবা ২/৪২। সূর্যোদয় ৬/১০, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৯/৪৯ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৬ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ১/৪৯ মধ্যে ও ২/৩৮ গতে ৪/১৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৬ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪২ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৩২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৫২ মধ্যে ও ৪/৩৬ গতে ৬/১০ মধ্যে। 
২৩ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আমেরিকার পেনসেলভানিয়াতে একটি হাসপাতালে বন্দুকবাজের তাণ্ডব

11:49:00 PM

ফ্রান্সে ছুরি দিয়ে হামলা চালাল এক দুষ্কৃতী, মৃত ১, জখম ৩

11:41:00 PM

ডব্লুপিএল: দিল্লিকে ৩৩ রানে হারাল উত্তরপ্রদেশ

10:58:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন জশ ইংলিশ

10:47:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: ইংল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে জয়ী অস্ট্রেলিয়া

10:36:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: সেঞ্চুরি করলেন জশ ইংলিশ, অস্ট্রেলিয়া ৩১৬/৫ (৪৪.৩ ওভার), টার্গেট ৩৫২

10:11:00 PM