Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। মনে রাখতে হবে, তখন দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা পৌঁছবে ৯৬ কোটিতে। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ঢক্কানিনাদ তখন সংগত করবে তো? ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরের আজকের অতিনিম্ন বৃদ্ধির হার নিয়ে পূর্ণ কর্মসংস্থানের স্বর্গে পৌঁছনো সবসময়ই মস্ত চ্যালেঞ্জ। প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে তুলনাটি মনে রাখতে হবে সর্বাগ্রে, বিশ্বব্যাপী উৎপাদনে আমাদের অংশ মাত্র ২.৮ শতাংশ, সেখানে ২৮.৮ শতাংশ অবদান চীনের। তাহলে এই আশমান-জমিন গ্যাপ পূরণের হাতিয়ার কী হতে পারে? বৃহৎ শিল্প অবশ্যই নয়। কেননা ভারতে বৃহৎ শিল্পের প্রসারে সবচেয়ে বড় বাধা পুঁজি। একে তো নিজস্ব পুঁজি (ডিআইআই) অতিসীমিত, অন্যদিকে ভারতের বাজার সম্পর্কে মোহভঙ্গ হচ্ছে বিদেশি পুঁজিরও (এফআইআই, এফডিআই নির্বিশেষে)। তার উপর আজকের বৃহৎ শিল্প অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক শিল্পে পুঁজির অনুপাতে কর্মসংস্থান যৎকিঞ্চিৎ। ভারতীয় শ্রমিকদের একটি বড় অংশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ নেই কিংবা স্বল্প। এই অদক্ষ বা স্বল্পদক্ষ শ্রমিকের চাকরির সুযোগ এখনকার বড় শিল্পে প্রায় নেই। কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে, তাদের কর্মসংস্থানের মূল ভরসা এমএসএমই। অতএব ভারতের মতো সুবৃহৎ দেশে এমএসএমই ক্ষেত্রের গুরুত্ব প্রশ্নাতীত। বস্তুত তারাই এদেশের শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্রের মেরুদণ্ড। এই ক্ষেত্রই দেশের আর্থিক বৃদ্ধির ইঞ্জিন এবং আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির চালক। গ্রামীণ ও অনগ্রসর এলাকায় এই সেক্টরের বিকল্প ভাবাই যায় না। বেকারত্ব ও দারিদ্র্য হ্রাসের প্রশ্নে এমএসএমই’র ভূমিকা অনন্য। সারা দেশে এমএসএমই সংস্থার সংখ্যা ৬ কোটির অধিক। তাদের মাধ্যমে যা উৎপাদন হয় তার পরিমাণ ভারতের জিডিপির আনুমানিক ৮ শতাংশ। ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরে তাদের অবদান কমবেশি ৪৫ শতাংশ। দেশের বার্ষিক পণ্য রপ্তানির প্রায় ৪০ শতাংশ এমএসএমই ক্ষেত্রে তৈরি।
তাই অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ, দেশীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এমএসএমই সেক্টরের প্রতি সরকারের বিশেষ কৃপাদৃষ্টি জরুরি। সাম্প্রতিক অতীতের মধ্যে, করোনার দু-তিন বছরে এমএসএমই সেক্টরের ক্ষতি হয়েছে মারাত্মক। এমন ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছে কয়েক লক্ষ। তার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছিল কর্মসংস্থানের উপর। একটি অতিসাধারণ চাকরির জন্যও যে-দেশে হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতী টানা লড়াই করেন, সেই দেশেই ওইসময়ে কয়েক লক্ষ মানুষকে কাজ হারাতে হয়েছিল। অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ ছিল, রুগ্ন বা বন্ধ এমএসএমই ইউনিটগুলিকে বাঁচাতে সরকার কিছু অনুদান দিক কিংবা ব্যবস্থা করুক সহজ শর্তে ঋণের। তাদের জন্য সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি ও টেলি যোগাযোগের সহায়তা প্রদান এবং করছাড়েরও প্রস্তাব ছিল। আর ছিল জিএসটি আইনকে এমএসএমই সহায়ক করে তোলার পরামর্শ। মোদি সরকার গালভরা প্রকল্প একটি নিয়েছিল বটে কিন্তু তাতে ওই শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্রের আদৌ কোনও সুরাহা হয়েছিল কি না সেই সদুত্তর মেলেনি। এমএসএমই’র পাশে দাঁড়াতে পরবর্তীকালেও একাধিক প্রকল্প ঘোষিত হয়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বন্ধকহীন ঋণ। অর্থাৎ কোনও সম্পত্তি গচ্ছিত না রেখেই এমএসএমই শিল্পক্ষেত্র যাতে ঋণ পেতে পারে তার কথাই জোর গলায় বলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু সেই ঋণও যে পর্যাপ্ত পরিমাণে মিলছে না, তা সম্প্রতি সামনে এনেছে একাধিক বণিক সভা।
এবার আলোচনায় জায়গা নিয়েছে ২০২৩ সালে ঘোষিত ‘বিশ্বকর্মা প্রকল্প’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য, কারিগর ও খুব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আর্থিক সহায়তা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা। কিন্তু গালভরা প্রকল্পটির কী হাল? এমএসএমই মন্ত্রকের এই স্কিমে ২ কোটি ৬৬ লক্ষ আবেদনের মধ্যে এখনও পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন মঞ্জুর হয়েছে মাত্র সাড়ে ২৭ লক্ষের। অর্থাৎ আবেদন ও প্রকল্পের সুবিধালাভের মধ্যে ফারাক বহু যোজনের! মোদি সরকারের গাওনা-বাজনার পাশে বাস্তবে কিছু করে ওঠার রেকর্ড মোটেই ভালো নয়। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্য সরকার পশ্চিমবঙ্গের গরিব উদ্যোগীদের জন্য চালু করেছে পাল্টা প্রকল্প। বাংলার ‘ফিনান্সিয়াল বেনিফিট স্কিম’ মারফত যে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হচ্ছে তা মোদির প্রকল্পকে বলে বলে দশ গোল দেওয়ার মতোই শ্রেষ্ঠতর। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সৌন্দর্য মেনে মোদি সরকারের উচিত, রাজ্যের প্রকল্পের পাশে দাঁড়ানো। উৎপাদন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিচারে সেটি সুসফল হলে দিনের শেষে জাতীয় অর্থনীতিরই গরিমা বৃদ্ধি পাবে। উৎপাদন ক্ষেত্রে চীনসহ বিগ ব্রাদারদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সম্মানে অবতীর্ণ হতে রাজ্যগুলির শক্তিবৃদ্ধির নীতি গ্রহণের বিকল্প নেই।
13th  February, 2025
কাদের কদর?

বছর দুয়েক আগে দিল্লি পুরসভায় ভাঙচুর চালানোর অভিযোগে উঠে এসেছিল তাঁর নাম। এই নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও রয়েছে। সেই রেখা গুপ্তাকেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করল বিজেপি। বৃহস্পতিবার রামলীলা ময়দানে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের উপস্থিতিতে তাঁর শপথ গ্রহণের আগে একটি ভিডিও ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে।
বিশদ

অসম বন্ধুত্ব

সারা পৃথিবী জানে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন একজন ‘মার্কেন্টিলিস্ট’। আর তিনিই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বেসর্বা। ‘মার্কেন্টিলিজম’ কাকে বলে? এটা হল সেই বিশেষ অর্থনৈতিক তত্ত্ব, যেটা শুধু নিজ দেশের উদ্বৃত্ত বাণিজ্যেই মোক্ষলাভের শিক্ষা দেয়।
বিশদ

21st  February, 2025
সাত খুন মাফ

সাত-আট মাস আগে, শেখ হাসিনার ‘বিতাড়ন পর্বে’ বাংলাদেশের জেল ভেঙে শতাধিক কট্টর জঙ্গিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। পরে অন্তর্বর্তী সরকারও বেকসুর মুক্তি দিয়েছে একগুচ্ছ শীর্ষ জঙ্গি নেতাকে—তারা জেএমবি, এবিটি এবং হাট সংগঠনভুক্ত—এবং মৃত্যুদণ্ড কিংবা আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত।
বিশদ

20th  February, 2025
ফের বৈধতা প্রদানের খেলা!

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

19th  February, 2025
বঞ্চনার তালিকা দীর্ঘ

এতদিন জানা ছিল ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল উজ্জ্বলা যোজনার নাম। প্রকল্পের অর্থ ‘নয়ছয়ের’ সাফাই দিয়ে গত দু’তিন বছর ধরে ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় বসতবাড়ি তৈরিতে বাংলাকে টাকা দিচ্ছে না মোদি সরকার।
বিশদ

18th  February, 2025
মহাবিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি 

পুনরাবৃত্তি! নিছক ভুলের নয়, একযোগে গাফিলতি, অদক্ষতা, ব্যর্থতা এবং অপদার্থতার। ২৯ জানুয়ারি, বুধবার মৌনী অমাবস্যায় ‘মহাকুম্ভ’ দেখেছে ‘মহাবিপর্যয়’। সেদিন পদপিষ্ট হয়ে সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন অন্তত ৩০ জন পুণ্যার্থী এবং গুরুতর জখম হন তার দ্বিগুণ নরনারী।
বিশদ

17th  February, 2025
মোদির ভারতে বাড়ছে দুর্নীতি!

বিষয়: দুর্নীতি। এটি নরেন্দ্র মোদির খুবই পছন্দের সাবজেক্ট বলে দাবি করে বিজেপি। এর কারণ অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজেই। নিজেকে স্ফটিকের মতো ‘স্বচ্ছ’ বোঝাতে ২০১৪ সালে প্রথমবার ‘দুর্নীতি মুক্ত’ ভারত গঠনের স্বপ্ন ফেরি করেছিলেন।
বিশদ

16th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

15th  February, 2025
নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
একনজরে
ঋণের অর্থে কোনওরকমে চলছে পাকিস্তান। দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে। জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। বিদেশি সংস্থাগুলিও সরকারকে ঋণ দিতে গিয়ে রীতিমতো ইতস্তত করছে। কারণ সে টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চিত। ...

দেশের অভ্যন্তরের সমস্ত বর্ডার চেকপোস্ট তুলে দেওয়ার জন্য রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের তরফে নির্দেশিকা জারি করে রাজ্য সরকারগুলিকে এই নির্দেশ কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে। ...

আর দিন ছয়েক সময়। তার মধ্যে স্কুলের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষার নম্বর পোর্টালে জমা না দিলে পড়ুয়া পিছু ১০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে স্কুলকে। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ...

শুক্রবার দুপুর থেকেই মোহন বাগান তাঁবুতে ভিড়। ওড়িশা ম্যাচের টিকিট যেন হটকেক। কয়েক মাইল দূরের যুবভারতীতে তখন অন্য ছবি। প্র্যাকটিসের পর বিশাল কাইথ, কামিংস আর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিশেষ কোনও কর্মের আর্থিক সংস্থান নিয়ে মানসিক চিন্তা বৃদ্ধি পাবে। আর্থিক ঝুঁকি নেবার আগে দুবার ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৩২: গ্যালিলিও গ্যালিলির ডায়ালগ কনসার্নিং‌ দ্য টু চীফ ওয়ার্ল্ড সিস্টেমস প্রকাশিত
১৭৩২: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটনের জন্ম
১৮৫৩: এলিয়ট সেমিনারি হিসেবে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেইন্ট লুইস প্রতিষ্ঠিত
১৮৮৭:  চারণকবি মুকুন্দ দাসের জন্ম
১৮৮৮: ভারতে সাইকেল নির্মাণ ও বিকাশের অন্যতম পথিকৃৎ বাঙালি শিল্পপতি সুধীরকুমার সেনের জন্ম
১৯০৬: অভিনেতা পাহাড়ি সান্যালের জন্ম
১৯২২: বিশিষ্ট বেহালাবদক ভি. জি. জোগ-এর জন্ম
১৯২২: রাগপ্রধান গানের প্রথম মহিলা বাঙালি শিল্পী দীপালি নাগের জন্ম
১৯৪৪: মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রী কস্তুরবা গান্ধীর মৃত্যু
১৯৫৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী আবুল কালাম আজাদের মৃত্যু
১৯৭৪: বিশিষ্ট গিটারবাদক তথা কাজী নজরুল ইসলামের কনিষ্ঠ পুত্র কাজী অনিরুদ্ধর মৃত্যু
২০১৫: বাংলাদেশে নৌকাডুবি, মৃত ৭০
 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৮৬ টাকা ১১১.৬২ টাকা
ইউরো ৮৯.১৯ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৭,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৭,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। নবমী ১৮/০ দিবা ১/২০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ২৮/৫০ সন্ধ্যা ৫/৪০। সূর্যোদয় ৬/৭/৩৫, সূর্যাস্ত ৫/৩২/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৯/৫৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/৩ গতে ১০/৩৪ ম঩ধ্যে পুনঃ ১২/১৫ গতে ১/৫৬ মধ্যে পুনঃ ২/৪৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪১ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৭ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৩ গতে উদয়াবধি। 
৯ ফাল্গুন, ১৪৩১, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। নবমী দিবা ৯/৪৩। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র দিবা ২/৪২। সূর্যোদয় ৬/১০, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৯/৪৯ গতে ১২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৬ গতে ১০/৩৩ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ১/৪৯ মধ্যে ও ২/৩৮ গতে ৪/১৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৬ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪২ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৩২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৫২ মধ্যে ও ৪/৩৬ গতে ৬/১০ মধ্যে। 
২৩ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আমেরিকার পেনসেলভানিয়াতে একটি হাসপাতালে বন্দুকবাজের তাণ্ডব

11:49:00 PM

ফ্রান্সে ছুরি দিয়ে হামলা চালাল এক দুষ্কৃতী, মৃত ১, জখম ৩

11:41:00 PM

ডব্লুপিএল: দিল্লিকে ৩৩ রানে হারাল উত্তরপ্রদেশ

10:58:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন জশ ইংলিশ

10:47:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: ইংল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে জয়ী অস্ট্রেলিয়া

10:36:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: সেঞ্চুরি করলেন জশ ইংলিশ, অস্ট্রেলিয়া ৩১৬/৫ (৪৪.৩ ওভার), টার্গেট ৩৫২

10:11:00 PM