উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
সংগঠনের দাবি, দেশজুড়ে সাত কোটি ব্যবসায়ী রয়েছেন, যাঁরা এই উদ্যোগে এগিয়ে আসতে চাইছেন।
যে চীনা পণ্যের ওপর ভারতীয় বাজার অনেকটা নির্ভরশীল, তার ব্যবসা বা আমদানি কি রাতারাতি কমিয়ে ফেলা সম্ভব? সংগঠনের কর্তারা বলছেন, প্রথম পদক্ষেপে চীনা পণ্য বর্জন করা সত্যিই সম্ভব নয়। কিন্তু দেশীয় শিল্পকে বাঁচাতে এই উদ্যোগ শুরু হওয়া জরুরী। তাছাড়া ক্রেতারাও চীনা পণ্য ব্যবহার না করার ব্যাপারে মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছেন। এ ক্ষেত্রে যদি দেশীয় পণ্য বিক্রি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়, তাহলে তাতে ছোট শিল্প সংস্থাগুলি লাভবান হবে বলেই মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। কনফেডারেশন অব অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স -এর সেক্রেটারি জেনারেল প্রবীণ খান্ডেলওয়াল বলেন, আমরা দেওয়ালির অনেক আগে থেকেই এই ব্যাপারে প্রস্তুতি শুরু করেছি। সমস্ত রাজ্যে কনফেডারেশনের যে আঞ্চলিক চ্যাপ্টার রয়েছে, সেগুলিকে এই বিষয়ে উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। বহু ক্ষেত্রে ছোট ছোট শিল্প সংস্থা বা বেকার যুবকদের নানা পণ্য তৈরির বিষয়ে সাহায্য করা হয়েছে। অনেক জায়গাতেই ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। যে সমস্ত দোকান নতুন স্টক বা পণ্য তুলছেন তারা যাতে দেশীয় পণ্য তোলার বিষয়ে আগ্রহী হন, সেই ব্যাপারে সচেতন করার কাজ চলছে, দাবি করেছেন প্রবীণবাবু। তবে সংগঠনের কর্তাদের বক্তব্য, এই ব্যাপারে সরকারকেও এগিয়ে আসতে হবে। কারণ, দেশে দক্ষ কর্মী বা শিল্পীর অভাব নেই। উদ্ভাবনী চিন্তারও অভাব নেই। কিন্তু তাদের সঠিকভাবে কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে সরকারের উদ্যোগ থাকা জরুরি। সংগঠনের তরফে কেন্দ্রীয় সরকারকে এই বিষয়ে আর্জিও জানানো হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্যবসায়ী মহল।