শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
ওই সূত্রেই জানা গিয়েছে, ২০টি স্টলের মধ্যে পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের সুরুচি সঙ্ঘের সামনের স্টল থেকে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুর শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজোর সামনের স্টল। এবার চাহিদার তালিকায় ছিল চিকেন সসেজ, চিকেন কাটলেট, চিকেন নাগেটস, শিক কাবাব, চিকেন পপকর্ন। চার-পাঁচ রকম আইটেম সহ এক প্লেটের দাম ছিল ৫০ থেকে ৭০ টাকা। হরিণঘাটা মিটের ‘রেডি টু ইট’ এই স্ল্যাক্সের ভালোই চাহিদা বেড়েছে রাজ্যে।
পুজোর সময় গোটা রাজ্যেই হরিণঘাটা মিট ও মাদার ডেয়ারির উৎপাদিত সামগ্রীর বিক্রি বেড়েছে। গোটা রাজ্যেই সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে চার কোটি টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে। গত বছরের তুলনায় তা দেড়গুণ বেশি। রাজ্যে মোট স্টলের সংখ্যা ২৫২টি। আরও স্টল বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। পুজোর ক’দিন হরিণঘাটা মিটের মতো এক প্যাভিলিয়নে থাকা মাদার ডেয়ারি স্টলেও ভ্যালেনটাইন আইসক্রিম ভালো বিক্রি হয়েছে। পুজো দেখার ফাঁকে এইসব স্টল থেকে কেনাকাটা চলেছে জোরকদমে। গতবছরের তুলনায় বিক্রি বেড়েছে বলে প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন নিগম সূত্রে জানা গিয়েছে। আগামী শীতের মরশুমে বিক্রি আরও বাড়বে বলে দপ্তরের কর্তারা আশাবাদী।