কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
ভোগ্যপণ্যের যে কারখানা খোলা হচ্ছে, তার জন্য হাওড়ার উলুবেড়িয়ায় জমি কেনার কাজ চলছে। সেখানে প্রায় ৩৮ একর জমি প্রয়োজন। সেই কাজ শেষ হলেই কারখানা তৈরির কাজে হাত দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সঞ্জীব পুরি। তিনি বলেন, আমরা কৃষি, উৎপাদন এবং পরিষেবা শিল্পের উপর নির্ভর করে ব্যবসা এগতে চাইছি। এখানে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত যে কারখানাগুলি চালু আছে, তা দেশের মধ্যে ওই সেক্টরে আইটিসি’র বৃহত্তম বিনিয়োগ। এর পাশাপাশি ৫০০ গ্রামে কৃষকদের পাশে দাঁড়ানো হয়েছে। যেখানে আরও বেশি করে ও গুণমান সমৃদ্ধ কৃষিজ পণ্য উৎপাদনে সাহায্য করা হচ্ছে, যা আইটিসি’র খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে কাজে লাগবে। পাশাপাশি ‘স্বস্তি’ ব্র্যান্ডের দুধের গুণমান বাড়াতে গ্রামে গ্রামে কৃষকদের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, জানিয়েছেন আইটিসি কর্তা।
যে চার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আইটিসি, তার মধ্যে আছে গ্রিন পার্ক এবং ইনফরমেশন টেকনোলজি পার্ক, যার কাজ চলছে রাজারহাটে। সঞ্জীব পুরি বলেন, আমরা প্রকল্প দু’টির কাজ আগামী বছরের মধ্যে শেষ করতে চাই। প্রসঙ্গত, ওই বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতির মধ্যেই ছিল আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল হোটেল, যেখানে বিনিয়োগ হয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। হোটেলটির দরজা খুলে দেওয়ার পর এখন সংস্থার হাতে থাকা হোটেলের সংখ্যা দাঁড়াল ১০৮টি। আরও ২৬ থেকে ২৭টি হোটেল আইটিসি’র ছাতার তলায় আসার মুখে, জানিয়েছেন সংস্থার এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর নকুল আনন্দ। এর মধ্যে যেমন আছে শ্রীলঙ্কায় কলম্বো’র একটি হোটেল, যার কাজ আগামী বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি নেপালেও সূর্য নেপাল নামে একটি সংস্থার সঙ্গে যুগ্মভাবে আরও একটি হোটেল খুলবে এই সংস্থা।