উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
শুধু তাই নয়, আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি পারিবারিক ও দলগতভাবে নৈশভোজের অনুমতি চেয়েছে বোর্ডের কাছে। সেই সঙ্গে বাইরে থেকে হোটেলে খাবার আনার আগ্রহ দেখিয়েছে তারা। ২০ আগস্টের আগে কোনও দলকেই আমিরশাহি যাওয়ার অনুমতি দিতে চায় না বোর্ড। কিন্তু চেন্নাই সুপার কিংস সহ বেশ কয়েকটি দল ১০ আগস্টের পরেই আমিরশাহিগামী বিমানে উঠতে চায়। তা নিয়ে শুরু হয়েছে তরজা।
প্রতিটি দলকেই জৈবিক বলয়ে থাকতে হবে। শুধু ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ নয়, পরিবারের সদস্য এমনকী ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকও এই নিয়ম মেনে চলতে বাধ্য। কিন্তু অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকের যুক্তি, একটানা আড়াই-তিন মাস যাবতীয় কাজকর্ম ফেলে রেখে জৈবক বলয়ে দলের সঙ্গে থাকা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে বোর্ডের প্রস্তাব, তাহলে প্রত্যেকবারই করোনা বিধি মেনে পরীক্ষা করাতে হবে। রিপোর্ট নেগেটিভ হলে তবেই ফের দলের সঙ্গে মেলামেশা করার অনুমতি দেওয়া হবে।
দীর্ঘ টুর্নামেন্টে খেলে ক্রিকেটাররা কিছুটা ক্লান্ত হয়ে পড়বেন। তাই গল্ফ খেলা, পারিবারিক নৈশভোজ, ছোট ট্যুর কিংবা বিনোদনমূলক ব্যবস্থা করার আবেদন জানিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা। শুধু তাই নয়, দলের স্পনসরদের বিভিন্ন প্রচারমূলক অনুষ্ঠানে ক্রিকেটাররা অতীতে যোগ দিয়েছেন। এবার সেই সুযোগ থাকবে কিনা বোর্ডের কাছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি জানতে চেয়েছে।
প্রত্যেক দলের জন্য আলাদা আলাদা হোটেলের ব্যবস্থা করতে চায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। শোনা যাচ্ছে, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ গল্ফ রিসর্টে থাকতে চায়। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মালিক আবার গোটা একটা কমপ্লেক্স ভাড়া নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। কলকাতা নাইট রাইডার্স থাকছে চাইছে আবু ধাবিতে।
এদিকে, ভিভোর বিকল্প খোঁজার কাজ শুরু করে দিয়েছে বিসিসিআই। সব কিছু ঠিক থাকলে, দু’একদিনের মধ্যে নতুন টাইটেল স্পনসর চেয়ে বিজ্ঞাপন দেবে বোর্ড। তবে প্রশ্ন উঠছে, ভিভো প্রত্যেক মরশুমে প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা দিত বিসিসিআইকে। নতুন স্পনসর কি সেই পরিমাণ অর্থ দিতে রাজি হবে?