কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
২০১৭ সালে ইংল্যান্ড সফরের পর থেকে ১৯ টেস্টে ক্যারিবিয়ান ব্যাটসম্যানদের গড় মাত্র ২৩.৫৯। সেই তুলনায় বোলিং আক্রমণ বেশ শক্তিশালী। রয়েছেন কেমার রোচ, আলজেরি জোসেফ, শেনন গ্যাব্রিয়েল, জেসন হোল্ডারের মতো ফাস্ট বোলার। আর সেটা মাথায় রেখেই লারা বলছেন, শুরু থেকেই সর্বশক্তিতে ঝাঁপাতে হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। অপেক্ষা করা যাবে না। তিনি বলেন, ‘ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে সহজে হারানো যায় না। এই সিরিজেও তারা হট ফেভারিট। এমন শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ভালো কিছু করতে হলে টেস্টের প্রথম দিনেই চালকের আসনে বসতে হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ইংল্যান্ডকে দ্রুত গুঁড়িয়ে দিয়ে ম্যাচ জেতার চেষ্টা করতে হবে চার দিনের মধ্যে। রক্ষণাত্মক মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামলে বিপদে পড়তে হবে। কারণ ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে পাঁচ দিন টিকে থাকা সম্ভব নয়।’
টেস্ট ক্রিকেটে প্রায় ১২ হাজার রানের মালিক লারা আরও মনে করছেন, ইংল্যান্ডের পরিবেশ পরিস্থিতির উপরও নির্ভর করবে জেসন হোল্ডারদের সাফল্য-ব্যর্থতা। তাঁর কথায়, ‘এটা এমন একটা সিরিজ যার দিকে গোটা বিশ্ব তাকিয়ে থাকবে। সবাই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ একটা সিরিজের আশা করছে। আমার দেশের ছেলেরা যদি জিততে পারে, তাহলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য তা দারুণ ব্যাপার হবে। তার জন্য সাহসী লড়াই করতে হবে। পাশাপাশি তবে সবটাই নির্ভর করছে, ইংলিশ কন্ডিশনে কত দ্রুত ওরা মানিয়ে নিতে পারবে তার উপর। বিদেশ সফরে এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।’