শারীরিক কারণে কর্মে বাধা দেখা দেবে। সন্তানরা আপনার কথা মেনে না চলায় মন ভারাক্রান্ত হবে। ... বিশদ
গত শনিবার বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব রাজ্যের প্রথম দু’দফার নির্বাচনের ৫৬ কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে। পুরুলিয়ার নয় কেন্দ্রের মধ্যে সাত বিধানসভার প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। জোটসঙ্গী আজসুকে ছেড়ে দেওয়া হয় বাঘমুণ্ডি আসনটি। কাশীপুর কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম এখনও ঘোষণা করা হয়নি। এখানে প্রার্থী হতে চেয়ে জেলা বিজেপির তাবড় তাবড় নেতাদের পাশাপাশি আইনজীবী, শিক্ষক মিলিয়ে প্রায় ৭২ জন আবেদন করেছেন। তাই সেখানে বাইরের কাউকে প্রার্থী করা হতে পারে বলে মনে করছেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। সেই কারণেই পোস্টার পড়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এদিন বিধানসভা এলাকার আদ্রায় বিজেপির পার্টি অফিস, বিভিন্ন দোকান সহ বিভিন্ন জায়গায় পোস্টারগুলি দেখা যায়। সাদা এ-ফোর সাইজের কাগজে লেখা ছিল, ‘কাশীপুর বিধানসভায় ভূমিপুত্রকেই প্রার্থী চাই। বহিরাগত প্রার্থী মানব না।’ সম্প্রতি জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিবেক রাঙাকে কাশীপুর বিধানসভায় প্রার্থী চেয়ে বিভিন্ন জায়গায় ব্যানার পড়েছিল। গত সপ্তাহে দাদার অনুগামীদের প্রার্থী চেয়েও ব্যানার লাগানো হয়েছিল। তারপর এদিনের ঘটনায় অস্বস্তি বেড়েছে গেরুয়া শিবিরে।
যদিও বিজেপির সাধারণ সম্পাদক কমলাকান্ত হাঁসদা বলেন, জেলার প্রতিটি বিধানসভায় ভূমিপুত্রদেরই প্রার্থী করা হয়েছে। তৃণমূলের কিছু মানুষ বিজেপিকে বদনাম করতে পোস্টার সাঁটিয়েছে। পোস্টারের সঙ্গে বিজেপি দলের কোনও সমর্থক নেই।
তৃণমূলের জেলা পরিষদের জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ কর্মাধ্যক্ষ সৌমেন বেলথরিয়া বলেন, বিজেপি দলে কোনও নিয়ম শৃঙ্খলা নেই। কাশীপুরে কাকে প্রার্থী করবে খুঁজে পাচ্ছে না। তাই তো প্রার্থী হতে চেয়ে ৭২জন আবেদন করেছে। এটা দলের গোষ্ঠীকোন্দলেরই ফল।