শারীরিক কারণে কর্মে বাধা দেখা দেবে। সন্তানরা আপনার কথা মেনে না চলায় মন ভারাক্রান্ত হবে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে লাভপুর থানার লাঙ্গলহাটা গ্রামের বেশ কিছুটা দূরে একটি ফাঁকা মাঠের পরিত্যক্ত জায়গায় একটি ব্যাগের ভেতরে বোমাগুলি রাখা ছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিস ওই মাঠে হানা দিলে শুধুমাত্র বোমাগুলি পড়ে থাকতে দেখা যায়। কে বা কারা ওই বোমাগুলি রেখেছিল সে বিষয়ে তদন্তে নেমেছে লাভপুর থানার পুলিস।
নির্বাচন শান্তিপূর্ণ রাখতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিস প্রশাসন বীরভূম জেলার বিভিন্ন প্রান্তে টহল ও এলাকা পরিদর্শন জারি রেখেছেন। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নেওয়া হয়েছে একাধিক কর্মসূচি। তারমধ্যে নতুন করে বোমা উদ্ধারের ঘটনায় উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে পুলিস সূত্রে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিংসাত্মক ঘটনার জন্য ওই বোমাগুলি বাঁধা হচ্ছিল কি না তার তদন্তে নেমেছে পুলিস।
বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থীর নাম ঘোষণা করার পর থেকেই পুরোদমে প্রচারে নেমেছে তৃণমূল। তবে প্রার্থীর নাম ঘোষণা না হলেও পিছিয়ে নেই বিজেপির স্থানীয় সংগঠন। এবার নতুন করে বোমা উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় যুযুধান দুই রাজনৈতিক দল একে অপরকে দোষারোপ করতে শুরু করেছে। বিজেপির বীরভূম জেলা সহ-সভাপতি দেবাশিস ওঝা বলেন, নির্বাচন শুরু হতেই তৃণমূল চেনা মেজাজে সন্ত্রাস শুরু করেছে এলাকায়। আতঙ্ক সৃষ্টি করে ভোটে জিততে চাইছে তৃণমূলের সন্ত্রাসকারীরা। পাল্টা তৃণমূলের লাভপুর ব্লক সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, বিজেপির সংগঠন বলে এলাকায় কিছু নেই তাই বোমাবাজি করে সন্ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে ভোটের বৈতরণী পার করতে চাইছে, কিন্তু মানুষ এর জবাব দেবে। লাভপুর থানার এক পুলিস আধিকারিক জানান ২৮টি তাজা বোমা উদ্ধার করে বম্ব স্কোয়াডের তত্ত্বাবধানে বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।