শারীরিক কারণে কর্মে বাধা দেখা দেবে। সন্তানরা আপনার কথা মেনে না চলায় মন ভারাক্রান্ত হবে। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, পুরাতন গ্রামে ওই যুবতীর বাড়ি। সওদাগরের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। যুবতীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে সওদাগর। পরে বিবাহিত জেনে সওদাগরকে এড়িয়ে চলতে থাকে যুবতী। সওদাগর রাস্তাঘাটে যুবতীকে উত্ত্যক্ত করত। কয়েকমাস আগে রাতে যুবতীর বাড়িতে এসে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করে সওদাগর। যুবতীর চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে আশপাশের লোকজন জড়ো হলে সে পালিয়ে যায়। বুধবার দুপুরে গলসি থেকে বাড়ি ফেরার সময় যুবতীকে বাইকে জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে অভিযুক্ত। যুবতী তাতে প্রাণপণ বাধা দেন। দু’জনের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। যুবতীকে সেই সময় মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে যুবতীর মা এসে তাঁকে উদ্ধার করেন। আদড়াহাটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যুবতীকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। যুবতী নিজেই ঘটনার কথা জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ডাকাত সন্দেহে তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে বর্ধমান জিআরপি। ধৃতদের নাম ইমারুল শেখ, বাবু মল্লিক ও সুরজ হেলা। মঙ্গলকোট থানার সীতাহাটিতে ইমারুলের বাড়ি। হুগলির রিষড়ায় বাবুর বাড়ি। দুর্গাপুরের কোকওভেন থানার গ্যামনব্রিজ এলাকায় সুরজের বাড়ি। জিআরপি জানিয়েছে, শনিবার গভীর রাতে বর্ধমান স্টেশনের ৮ নম্বর প্লাটফর্মের একটি নির্জন জায়গায় ১০-১১ জন জড়ো হয়েছিল। খবর পেয়ে সেখানে হানা দিয়ে ৩ জনকে ধরা হয়। দলের বাকিরা পালিয়ে যায়। ধৃতদের কাছ থেকে ২টি ভোজালি, লোহার রড উদ্ধার হয়েছে বলে জিআরপি জানিয়েছে। দূরপাল্লার ট্রেনে ডাকাতির পরিকল্পনায় ধৃতরা জড়ো হয়েছিল বলে জিআরপির দাবি।