শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
সরকারি আইনজীবী বলেন, ২০১৪ সালের ৮ এপ্রিল গঙ্গাজলঘাটি থানার লটিয়াবনী গ্রামে ঠাকুমার সঙ্গে বছর দশের ওই নাবালিকা মেলা দেখতে গিয়েছিল। স্থানীয় একটি ক্র্যাশারের ম্যানেজার ওই নাবালিকাকে ফুসলিয়ে দেউলি মোড়ের কাছে নিজের চেম্বারে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে যৌন হেনস্তা করার পর রাত দেড়টা নাগাদ বাইকে চাপিয়ে গ্রামের কাছে ছেড়ে দিয়ে যায়। পরদিন সকালে নাবালিকার বাবা ক্র্যাশারের ম্যানেজার চন্দ্রপ্রকাশ গণের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তারপরেই পুলিস তাকে গ্রেপ্তার করে। ২০১৪ সালের ২৭ জুন পুলিস চার্জশিট জমা দেয়। তারপর থেকে বিচার প্রক্রিয়া চলছিল। মোট ১৯ জনের সাক্ষ্যপ্রমাণ ও পুলিসের দেওয়া তথ্য খতিয়ে দেখে বিচারক অভিযুক্তকে এই সাজা দেন।