শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
জেলাশাসক বিভু গোয়েল বলেন, পুজো উদ্যোক্তাদের অনুমতিপত্র দেওয়ার সময়েই সব নির্দেশিকা জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমরা এখন মণ্ডপগুলি তৈরি হওয়ার সময়েও সবটা নজর রাখছি। সব নিয়ম মানতে হবে। আমরা প্রয়োজনে সরেজমিনেও নজরদারি চালাব।
জেলায় নতুন করে আরও ১৮১জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে চাকদহ ব্লকের ২৭জন, কৃষ্ণনগর পুরসভা ও রানাঘাট-২ ব্লকের ২০জন করে, কল্যাণী পুরসভার ১৩জন, নাকাশিপাড়া ব্লকের ১২জন, চাকদহ পুরসভার ১১জন, শান্তিপুর পুরসভা ও কৃষ্ণনগর-১ ব্লকের ১০ জন করে, গয়েশপুর পুরসভার আটজন, রানাঘাট পুরসভা ও চাপড়া ব্লকের সাতজন করে, কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের ছ’জন, হরিণঘাটা ও শান্তিপুর ব্লকের চারজন করে, হরিণঘাটা পুরসভার তিনজন, নবদ্বীপ পুরসভা, কৃষ্ণনগর-২, কালীগঞ্জ, তেহট্ট-১ ও তেহট্ট-২ ব্লকের দু’জন করে এবং বীরনগর পুরসভা, করিমপুর-১ ও নবদ্বীপ ব্লকের একজন করে রয়েছেন। কৃষ্ণনগর শহরে হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ। শুক্রবারের রিপোর্ট অনুযায়ী, শহরে মোট সংক্রমণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫৯। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা থেকে সাধারণ মানুষ, শিশু, দোকানদার অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন। ডিএল রায় রোড, ঘূর্ণি হালদারপাড়া, ঘূর্ণি আদিত্যপাড়া সহ একাধিক এলাকায় নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। কৃষ্ণনগর পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর পক্ষে অসীম সাহা বলেন, ২৪ ঘণ্টায় ২০ জন সংক্রামিত হয়েছেন। এরপরেও যদি মানুষ সচেতন না হন, তবে বড়সড় বিপদ অপেক্ষা করছে। রানাঘাট শহরের ১১, ১২ এবং ২০ নম্বর ওয়ার্ডের একজন করে আক্রান্ত হয়েছেন। রানাঘাট-২ ব্লকের শ্যামনগর পঞ্চায়েত এলাকার চারজন বাসিন্দা আক্রান্ত হয়েছেন। শান্তিপুর শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চারজন বাসিন্দা ছাড়াও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দু’জন এবং ২, ৭, ১২, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের একজন করে বাসিন্দা করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।