বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, খুদকুড়ি গ্রামের বাসিন্দা তিলোত্তমা সিংহ স্থানীয় ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নার্সের কাজ করতেন। কিছুদিন আগে তিনি চাকরি থেকে অবসর নেন। তাঁর স্বামী মারা গিয়েছেন। তাঁর ছেলে অচিন্ত্যর সঙ্গে খণ্ডঘোষেরই বোঁয়াইচণ্ডী গ্রামের রানু হাজরার বছর দেড়েক আগে বিয়ে হয়। রানু বাঁকুড়ার পাত্রসায়রে সরকারি অফিসে ক্লার্ক। অচিন্ত্য পেশায় ব্যবসায়ী। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। শুক্রবার অশান্তি হওয়ায় তিলোত্তমা দেবী পুত্রবধূকে শান্ত হতে বলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বোতল থেকে অ্যাসিড নিয়ে শাশুড়ির গায়ে ছুঁড়ে দেয় রানু। অ্যাসিডে তিলোত্তমাদেবীর শরীরের বিভিন্ন জায়গা পুড়ে যায়। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন রানু।
অচিন্ত্যবাবু বলেন, বিয়ের পর থেকেই স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি চলছে। এদিনও স্ত্রীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হচ্ছিল। সেই সময় মা আমাদের চুপ করতে বলেন। সেই সময় ঘরে ঢুকে ব্যাগ থেকে অ্যাসিডের বোতল বের করে আনে রানু। এরপর মায়ের শরীরে অ্যাসিড ছুঁড়ে মারে।