অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, কোলিয়ারির ৬ নম্বর পিটের খনিগর্ভে ওই রাতে হঠাৎই কয়লার চাঙড় ধসে পড়ে। সেখানে কর্মরত ছিলেন ঋতুরাজবাবু সহ আরও কয়েকজন কর্মী। সকলে কয়লার নীচে চাপা পড়ে যান। তড়িঘড়ি সহকর্মীরা তাঁদের উদ্ধার কজের হাসপাতালে নিয়ে যান। যদিও চিকিৎসক ঋতুরাজবাবুকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। সহকর্মীদের একাংশের অভিযোগ, ইসিএল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে বারবার দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয় শ্রমিকদের। খনিগর্ভে নিরাপত্তার দাবি সহ মৃতের পরিবারের একজন সদস্যকে চাকরি ও আর্থিক ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
জিতেন্দ্রবাবু বলেন, ইসিএল কর্তৃপক্ষ মৃতের পরিবারের একজন সদস্যকে চাকরি ও আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে। এছাড়াও ওই পরিবারকে আমরা ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য করব। ইসিএলের কাজোড়া এরিয়ার জিএম নরেশ কুমার সাহা বলেন, নিয়ম অনুযায়ী সবরকম ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।