অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
মঙ্গলবার দুপুরে জয়পুর থেকে ওড়ার পর বেসরকারি সংস্থার ওই বিমানটি যখন মাঝ আকাশে, তখনই প্রযুক্তিগত ত্রুটি নজরে আসে পাইলটের। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তড়িঘড়ি একটি ইঞ্জিন বন্ধ করে দিয়েই তিনি বিমানটিকে জরুরি অবতরণ করানোর সিদ্ধান্ত নেন। সেইমতো একটিমাত্র ইঞ্জিন চালু রেখেই দুপুর দেড়টা নাগাদ সামসাবাদে রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে বিমানটি। নিরাপদভাবে রানওয়ের মাটি স্পর্শ করায় হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন বিমানের যাত্রী থেকে পাইলট ও কর্মীরা। পরে ওই বিমানে থাকা বেঙ্গালুরুর যাত্রীদের জন্য অন্য একটি উড়ানের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। বিমান সংস্থার তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, বিমানটি পর্যবেক্ষণ করে দেখা হচ্ছে। কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে দেখা হবে। তবে যাত্রী সুরক্ষাই তাদের কাছে অগ্রাধিকার পাবে জানিয়ে বিমান সংস্থাটির দাবি, এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় তাদের পাইলট ও কর্মীরা অভিজ্ঞ এবং বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। সূত্রের খবর, উড়ানটির জ্বালানি বেরিয়ে যাচ্ছিল। তা টের পান বিমানচালক। আর তারপরই তিনি বিমানের একটি ইঞ্জিন বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পাইলটের কাছ থেকে খবর পাওয়ার পরই হায়দরাবাদ বিমানবন্দরে জারি করা হয় সতর্কতা। কিছু সময়ের জন্য ওই বিমানবন্দরে অন্য উড়ানের ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রাখা হয় জরুরি পরিষেবা। যদিও শেষ পর্যন্ত কোনও অঘটন ঘটেনি।