অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
এদিন নবান্ন সভাঘর থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিভিন্ন জেলা প্রশাসনের সাথে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। সিইএসসি-র পাঠানো একটা রিপোর্ট উল্লেখ করে তিনি বলেন, ওরা জানিয়েছে, তাদের ৩৩ লক্ষ গ্রাহকের মধ্যে ৩২.৭ লক্ষ মানুষের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ পৌঁছে দেওয়া গিয়েছে। এরপরও ৩০ হাজার গ্রাহকের বাড়ি বাকি। ওই কাজ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করতে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার তরফে মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হয় ১০৩টি পুরসভার মধ্যে ১০১টিতে সরবরাহ সম্ভব হয়েছে। পুজালি ও গোবরডাঙায় কিছুটা সমস্যা রয়েছে। তবে খুব তাড়াতাড়ি তা মিটে যাবে। এদিনের বৈঠক থেকে সব জেলাশাসকদের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, নজর রাখবেন, কেউ যেন অনাহারে না মারা যায়। যত চাল লাগে আমি দেব। যাঁরা ত্রাণ শিবিরে আছেন, তাঁরাও যাতে ঠিকমতো খাবার পান সেটা দেখার জন্য মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দেন মমতা।