প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
মেচগ্রামের ওই বেসরকারি হাসপাতালের কর্ণধার আফজল আলি শা বলেন, করোনার চিকিৎসার জন্য আমাদের হাসপাতালটি শুক্রবার থেকেই চালু হল। অধিকাংশ ডাক্তার, নার্স করোনার চিকিৎসা করতে রাজি নন। তাঁরা চলে গিয়েছেন। এই অবস্থায় আপাতত ১০ জন ডাক্তার এবং ২০ জন নার্সকে নিয়ে করোনা হাসপাতাল চালু হল। সরকারি হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ও নার্সদের এখানে আনা হবে। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের সঙ্গে এনিয়ে কথাবার্তাও হয়েছে। আমি নিজেও করোনা নিয়ে আতঙ্কিত। তাই নিজে হাসপাতালে যাইনি।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ মার্চ মুখ্যমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্স করে জেলায় জেলায় করোনা হাসপাতাল তৈরির জন্য সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল দেখার নির্দেশ দেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় পাঁশকুড়া থানার মেচগ্রাম এবং চণ্ডীপুরে দু’টি বেসরকারি হাসপাতালকে অস্থায়ীভাবে নিয়ে করোনা হাসপাতাল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রথম ধাপে মেচগ্রামের হাসপাতালটি শুক্রবার চালু হল। কিন্তু, এদিনের অভিজ্ঞতা মোটেও ভালো নয়। বেসরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো এবং ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজে লাগানোর পরিকল্পনা থাকলেও সেটা হচ্ছে না। সরকারি হাসপাতাল থেকেই ডাক্তার, নার্সদের যুক্ত করতে হচ্ছে ওইসব বেসরকারি হাসপাতালে।
সিএমওএইচ বলেন, ওই বেসরকারি হাসপাতালের ডাক্তার, নার্সরা চলে গেলে আমাদের করার কিছু নেই। আপাতত সরকারি ডাক্তার, নার্স নিয়ে চালাতে হবে।