প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
করোনা আক্রান্ত দু’টি পরিবারের লোকজনকে আইসোলেশনে পাঠানো হলেও প্রতিবেশীরা সংক্রমণের আতঙ্কে কাঁপছেন। কারণ আক্রান্ত দুই ব্যক্তিই শহরের দুই প্রান্তে জনবহুল এলাকায় থাকেন। ওই হাতুড়ে ডাক্তার ‘বি’ব্লকের বাসিন্দা হলেও তাঁর একটি ওষুধ দোকান রয়েছে পাশের ‘ডি’ ব্লক এলাকায়। আক্রান্ত ব্যক্তি ও তাঁর পরিবারের লোকজন গত কয়েকদিনে কতজনের সংস্পর্শে এসেছেন পুলিস প্রশাসন ও পুরসভা তার খোঁজ শুরু করেছে।
বৃহস্পতিবার রাতে বন্দরে কর্মরত ওই যুবকের করোনা পজিটিভের খবর এসে পৌঁছয়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে কলকাতার বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে পাঠানোর তোড়জোড় শুরু হয়। রাত ১টা নাগাদ তাঁকে কলকাতায় পাঠানো হয়। এদিন সকালে এই খবর জানার পরই হলদিয়া বন্দরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।
বন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে, বন্দরের ১৩নম্বর বার্থে কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ে যুক্ত একটি ক্রেন অপারেটিং সংস্থায় সাইট ইনচার্জের কাজ করতেন তামিলনাড়ুর ওই যুবক। তিনি পুরসভার সুকান্ত কলোনিতে ভাড়ায় থাকতেন। গত ২৪মার্চ দিল্লির নিজামুদ্দিন থেকে ফিরে তিনি কাজে যোগ দিয়েছিলেন।
হলদিয়া বন্দরের জেনারেল ম্যানেজার(প্রশাসন) অমল দত্ত বলেন, ওই ব্যক্তি কাজে যোগ দিয়েছিলেন কি না বা সেখানে কাদের সংস্পর্শে এসেছেন, তা জানতে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনজন আধিকারিককে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের বন্দরের বালাজি গেস্ট হাউসে রাখা হয়েছে।
হলদিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান শ্যামলকুমার আদক বলেন, ওই দুই করোনা আক্রান্ত যে বাড়িতে থাকতেন সেখানে এবং তার পাশাপাশি এলাকা স্যানিটাইজড করছে পুরসভা। গতি-প্রকৃতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে।