আত্মবিশ্বাস এত বৃদ্ধি পাবে যে, কোনও কাজই কঠিন মনে হবে না। সঞ্চয় বেশ ভালো হবে। ... বিশদ
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ওই দুটি পুরসভায় ওয়ার্ড পুনর্বিন্যাসের কাজ চলছে। বীরভূমের জেলাশাসককে সেই পুনর্বিন্যাসের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পুনর্বিন্যাসের পর সাধারণ মানুষের মতামত নেওয়ার জন্য সময় দেওয়া হবে। যদি কোনও আপত্তি থাকে, তা হলে তা নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে। ওয়ার্ড পুনর্বিন্যাসের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আসন সংরক্ষণের কাজ শুরু হবে। কোন ওয়ার্ড মহিলা হবে, কোন ওয়ার্ড তফসিলি জাতি বা উপজাতির জন্য সংরক্ষিত করা হবে, তা ঠিক করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তবে সব কিছুই হবে মাস দুয়েকের মধ্যে। কারণ, ওই দুটি পুরসভার মেয়াদ শেষ এপ্রিল-মে মাসে। রাজ্যের বাকি পুরসভাগুলির সঙ্গে মে-জুন মাসে এই দু’টিতেও ভোট হবে বলে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে।
এর আগে কৃষ্ণনগর ও রায়গঞ্জ পুরসভার ওয়ার্ড সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। গত বছর ওই দুটি পুরসভায় ওয়ার্ড পুনর্বিন্যাসের কাজ হয়েছে। কিন্তু সেখানে এখনও ভোট হয়নি। কৃষ্ণনগরে একটি এবং রায়গঞ্জে তিনটি ওয়ার্ড বাড়তে চলেছে। কৃষ্ণনগর ও রায়গঞ্জ পুরসভার মতো ১৭টি পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর। এই তালিকায় হাওড়ার মতো বড় পুরসভাও রয়েছে। কারও মেয়াদ শেষ হয়েছে অক্টোবর মাসে, কারও ডিসেম্বর মাসে। কিন্তু পুরসভাগুলিতে এখনও ভোট হয়নি। প্রশাসক বসানো হয়েছে। আগামী এপ্রিল-মে মাসে ৯২টি পুরসভার মেয়াদ শেষ হবে। আর বিধাননগর ও আসানসোল পুরনিগমের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী অক্টোবর মাসে। কবে, কোন পুরসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে, তার বিস্তারিত তালিকা রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা ও পুর-নগরোন্নয়ন দপ্তরের সচিব সুব্রত গুপ্তকে জানিয়েছেন। এখন তারা সরকারের নির্দেশের অপেক্ষায় রয়েছেন বলে কমিশনের এক কর্তা জানিয়েছেন।