আত্মবিশ্বাস এত বৃদ্ধি পাবে যে, কোনও কাজই কঠিন মনে হবে না। সঞ্চয় বেশ ভালো হবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, পৌষমেলা থেকে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ ছড়ানোর অভিযোগ তুলে পরিবেশ আদালতে মামলা করেছিলেন পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত। যার জেরে এবছর পৌষমেলা হওয়া নিয়েই অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। সঙ্কটে পড়েছিল ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলার ভবিষ্যতও। এদিন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বিজ্ঞানসম্মতভাবে মেলার মধ্যে জমা আবর্জনা ও বর্জ্য পদার্থ নষ্ট করে ফেলতে হবে। তার সঙ্গেই রাজ্য সরকারের আধিকারিকদের নিয়ে বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। যারা মেলার দিনগুলিতে দূষণ ও পরিছন্নতা সহ সমস্ত বিষয়ে রিপোর্ট তৈরি করে পরিবেশ আদালতে জমা দেবে। আগামী ৩১জানুয়ারি মেলার দূষণ নিয়ে চলতে থাকা মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। সেদিন মেলা নিয়ে গঠিত কমিটির রিপোর্ট দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। স্বভাবতই মেলা নিয়ে আদালতের এই সিদ্ধান্তে খুশি দু’পক্ষই। এব্যাপারে শান্তিনিকেতন ট্রাস্টের সদস্য অনিল কোনার বলেন, আদালতের নির্দেশের কপি এখনও পাইনি। তবে আদালত যা নির্দেশ দেবে তা মানা হবে।