আত্মবিশ্বাস এত বৃদ্ধি পাবে যে, কোনও কাজই কঠিন মনে হবে না। সঞ্চয় বেশ ভালো হবে। ... বিশদ
পুলিস সুপার অতিমকুমার ভরত রঠোর বলেন, জঙ্গলে বাচ্চাটিকে ফেলে পালিয়ে যাচ্ছিল বাবা-মা সহ মোট তিনজন। তিনজনের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন বছরের ওই শিশুকন্যাটি জন্মের পর থেকেই সেরিব্রাল পালসে আক্রান্ত। শিশুটি হাঁটতে পারে না। গত দু’মাস আগে ওই শিশুকন্যাটিকে ওড়িশার বারিপাদা এলাকায় একটি আশ্রমে রাখার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু আশ্রম কর্তৃপক্ষ ফিরিয়ে দেয়। এদিন সুধাংশু ও অন্নপূর্ণা প্রতিবেশী গুরুচরণকে খড়্গপুরে শ্বশুরবাড়ি নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। সেই মতো গুরুচরণ বাইকে ওই দম্পতি ও শিশুকে চাপিয়ে খড়্গপুর যাচ্ছিল। ৬ নম্বর জাতীয় সড়কে বেলতলার জঙ্গলে বাইক থামাতে বলে স্বামী-স্ত্রী। এরপর তারা বাচ্চাটিকে নিয়ে জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। ওই সময় তিন যুবক দেখে ফেলে পুলিসকে ফোন করে বিষয়টি জানায়। তারপরই পুলিস ধাওয়া করে গুপ্তমণি মন্দির ঢোকার কিছুটা আগে ওই তিনজনকে ধরে ফেলে। পরে পুলিস বাচ্চাটিকে উদ্ধার করে।