আত্মবিশ্বাস এত বৃদ্ধি পাবে যে, কোনও কাজই কঠিন মনে হবে না। সঞ্চয় বেশ ভালো হবে। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, বছর চারেক আগে সলগো মাণ্ডির সঙ্গে ইন্দ্রজিতের বিয়ে হয়। বিয়েতে চাহিদামতো পণ দেওয়া সত্ত্বেও বিয়ের কিছুদিন পর তাঁকে বাপেরবাড়ি থেকে আরও টাকা আনার জন্য চাপ দেওয়া হয়। তা না দেওয়ায় তাঁর উপর নির্যাতন শুরু হয়। বিষয়টি তিনি পার্টি ও পঞ্চায়েতে জানান। কয়েকমাস আগে তাঁকে মারধরের পর মুখে জোর করে বিষ ঢেলে দেওয়া হয়। তাতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। বিষয়টি তিনি থানায় জানান। থানা ব্যবস্থা না নেওয়ায় তিনি ঘটনার কথা এসপিকে জানান। এসপি তদন্তের জন্য রায়না থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। এরপর কেস রুজু করে পুলিস।
অন্যদিকে, মারধর ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে গলসি থানার পুলিস। ধৃতের নাম লালন চৌধুরী ওরফে জামাল। গলসি থানার আদড়াহাটির পশ্চিমপাড়ায় তার বাড়ি। মঙ্গলবার রাতে আদড়াহাটির মিঁয়াপাড়া থেকে পুলিস তাকে গ্রেপ্তার করে। বুধবার ধৃতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। ধৃতকে মঙ্গলবার পর্যন্ত বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন সিজেএম রতন কুমার গুপ্তা।
পুলিস জানিয়েছে, কিছুদিন আগে বিকেলে লালন সহ কয়েকজন লাঠি, রড, কাটারি প্রভৃতি নিয়ে আদড়াহাটির পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা নাড়ু চৌধুরীর বাড়িতে হামলা চালায়। তাঁকে মারধর করা হয়। চিৎকার শুনে তাঁর স্ত্রী শোভারানি বেগম ও ভ্রাতৃবধূ আফসোনা বেগম তাঁকে বাঁচাতে যান। তাঁদেরও মারধর করা হয়। মহিলাদের শ্লীলতাহানি পর্যন্ত করা হয়। ঘটনার বিষয়ে নাড়ু নিজেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।