পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
মন্দির পরিদর্শন করে খগেশ্বর রায় বলেন, আমরা দুর্গাপুজোর আগেই কাজ শেষ করতে বলে দিয়েছি। শিল্পীও আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, দ্রুত মূর্তি তৈরির কাজটি শেষ করবেন। আসলে রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টা ছিল মন্দিরটি যেন পুরনো আদলে তৈরি করা হয়। সেটাই হয়েছে। মন্দিরটি পুড়ে যাওয়ার আগে যেরকম ছিল, এখনও ঠিক সেভাবেই তৈরি হয়েছে। এমনকী দেবী চৌধুরানী, ভবানী পাঠক সহ অন্যান্য মূর্তিও যেমন ছিল ঠিক, সেরকমই বানানো হচ্ছে। মন্দিরটি পুড়ে যাওয়ার পর রাজ্য সরকার এর সংস্কারের জন্য দু’দফায় প্রায় এক কোটি টাকা অনুমোদন দেয়। মন্দিরের ঐতিহ্য এবং মানুষের আবেগের কথা মাথায় রেখে মন্দির তৈরিতে নানা উপাচার মানা হচ্ছে। খুঁটিনাটি বিষয়ে খেয়াল রাখা হয়েছে। মন্দিরের মূল দুই মূর্তি দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের কাঠের মূর্তি তৈরির কাজ ইতিমধ্যেই শেষের মুখে। তারজন্য বেশ কিছুদিন আগে জঙ্গল থেকে নির্দিষ্ট আকারের কাঠের গুঁড়ি খুঁজে বের করা হয়। পুরনো মূর্তির সঙ্গে যাতে সাদৃশ্য থাকে, তারজন্য পুরনো ছবি দেখে কাজ হয়েছে। মূর্তি তৈরির কিছু সূক্ষ্ম কাজ এখন চলছে। খগেশ্বর রায় বলেন, মূর্তি তৈরিতে যে শিল্পীরা কাজ করছেন, তাঁরা যথাসাধ্য চেষ্টা চালাচ্ছেন। এরআগে মন্দিরের আদল ঠিক না হওয়ায়, গতবছর লকডাউনের আগে মন্দিরের মূল পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গেলেও তা খুলে পুরোপুরি ঢেলে সাজতে হয়েছে। বিগত দিনে এই মন্দির দেখতে সারাবছর জেলার বাইরে থেকে পর্যটকরা এসেছেন। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মন্দিরের কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে পর্যটকরা এখানে আসবেন। ওই মন্দির ঘিরে এলাকাও সাজিয়ে তোলার কাজ প্রায় শেষের পথে। মন্দিরের কাজ পরিদর্শনে বিধায়ক খগেশ্বর রায়। নিজস্ব চিত্র