কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
এদিন সকালে দিলীপবাবু দলের জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মাকে নিয়ে বক্সা পাহাড়ের লেপচাখা থেকে সমতলের কালচিনির সান্তলাবাড়িতে নামেন। সেখানে তিনি সিএএ’র সমর্থনে বাসিন্দাদের মধ্যে দলের পক্ষ থেকে ছাপানো লিফলেট বিলি করেন। এরপর সোজা আলিপুরদুয়ারে এসে দলের জেলা পার্টি অফিসে পুরভোটের কৌশল নিয়ে দলের টাউন মণ্ডল ও জেলা নেতাদের সঙ্গে সাংগঠনিক বৈঠক করেন।
পরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপবাবু বলেন, পুরভোটের প্রচারে শুধু বাড়ি বাড়ি গেলেই হবে না। প্রত্যেক ভোটারের সঙ্গে কথা বলতে হবে। সিএএ’র প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ভোটারদের ব্যাখ্যা দিতে হবে। বৈঠকে তিনি মণ্ডল কমিটিকে আলিপুরদুয়ার পুরভোটের জন্য প্রার্থী বাছাইয়ের নির্দেশও দেন। প্রার্থী হিসেবে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে চার-পাঁচজন করে নাম পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পরে দিলীপবাবু সোজা চলে যান ফালাকাটার জটেশ্বরে। সেখানে স্থানীয় সুকান্ত ভবনে ফালাকাটা বিধানসভার উপনির্বাচনের প্রচারের কৌশল নিয়ে ফালাকাটার মণ্ডল স্তরের নেতাদের নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, মুখে মুখে ভোট চাইলে হবে না। মানুষের বাড়ির উঠনে যেতে হবে ভোটের জন্য। মানুষকে সময় দিন। বিনয়ের সঙ্গে ভোট চান। কেন ভোট চান সেটা মানুষকে বোঝান। দেখবেন মানুষের ক্ষোভবিক্ষোভ গলবে। এভাবেই এক ইঞ্চি করে জমি দখল করতে হবে।
ফালাকাটা উপনির্বাচনের সাংগঠনিক বৈঠকে দিলীপবাবু কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, দক্ষিণবঙ্গে আমরা দুর্বল। উত্তরে আমাদের মাটি শক্ত। মনে রাখবেন বিধানসভা ভোটে ২০০টি আসন না পেলে চলবে না। সেই জন্য একজন ভোটারের কাছে পাঁচবার যেতে হবে।